আমলকি উপকারী, কিন্তু দিনে কতটা খেলে হিতে বিপরীতের সম্ভাবনা?
- Published by:Pooja Basu
- news18 bangla
Last Updated:
তবে কিছু ক্ষেত্রে ফলটিকে এড়িয়ে যাওয়া ভাল।
•ধীরে ধীরে শীত পড়তে শুরু করেছে। আর এই সময়ে নানা ধরনের ভাইরাল ফিবার, হজমের অসুবিধাসহ একাধিক সমস্যা দেখা দেয়। তাপমাত্রা কমার জেরে বায়ুদূষণের পরিমাণও বাড়তে থাকে। ফলে শ্বাসকষ্ট, হাঁপানিসহ ফুসফুসে নানা ধরনের সংক্রমণ দেখা যায়। এই পরিস্থিতিতে অনেকেই মরশুমি ফল খাওয়ার কথা বলেন। এ ক্ষেত্রে অত্যন্ত কার্যকরী একটি ফল আমলকি। এর মধ্যে উপস্থিত ভিটামিন C ও অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট একাধিক রোগের হাত থেকে বাঁচাতে পারে। আসুন বিশদে জেনে নেওয়া যাক আমলকীর উপকারিতা।
advertisement
•শীতকালে নানা সংক্রমণ, ভাইরাল ফিবারের পাশাপাশি শ্বাসকষ্ট, হাঁপানি, হার্ট অ্যাটাক, হাই ব্লাড প্রেসারসহ একাধিক সমস্যা দেখা দেয়। এর জন্য অনেকাংশেই দায়ি থাকে বায়ুদূষণ। বলা বাহুল্য, শীতে আবার বাতাসে দূষণের মাত্রা বেড়ে যায়। তাই এই সময়ে এমন কিছু ফল ও সবজি খাওয়া উচিত, যাতে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ও প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান রয়েছে।
advertisement
•এতে লিভার ভাল থাকার পাশাপাশি ব্লাড প্রেসারের মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে থাকে। প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন C থাকায় ত্বক, চুল ঠিক তো থাকেই, পাশাপাশি দ্রুত বয়সবৃদ্ধি রোধ থেকে শুরু করে রোগপ্রতিরোধক্ষমতা বৃদ্ধি ও সেলুলার ড্যামেজও রোধ করতে পারে আমলকী। সর্বোপরি শ্বাসযন্ত্র ভালো রাখে এই ফল। তাই দূষণ বা সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়তে পারে আমাদের ফুসফুস।
advertisement
•জুস বা অন্য কোনও ভাবে খাওয়ার থেকে আমলকি চিবিয়ে খাওয়াই ভাল। এই শীতের সময়ে বেশি পরিমাণে পাওয়া যায় আমলকি। তাই শীতের সময়ে যখন ফলন বেশি হচ্ছে, তখন গোটা ফল খাওয়ার সুযোগ নিতে হবে। প্রতি দিন সকালে খালি পেটে ১-২টি আমলকি খাওয়া যায়। এতে সব চেয়ে বেশি উপকার হয়। তবে দিনে দু'-একটির বেশি আমলকি খাওয়া ঠিক নয়। কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন C থাকে। এর জেরে কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে।
advertisement
advertisement