Health News: ৪১ বছর ধরে বিনামূল্যে শ্বাসকষ্টের চিকিৎসা, উপকৃত লক্ষাধিক মানুষ, কোথায় জানুন এখনই!

Last Updated:
তিনি বিনামূল্যে এই ওষুধ বিতরণ করছেন। শুধু তাই নয়, তাঁর ওষুধ খেয়ে শ্বাসকষ্টের রোগীরা পুরোপুরি সুস্থ হয়ে গিয়েছেন।
1/6
শ্বাসযন্ত্রের যে কোনও রোগ থেকে নিশ্চিত নিরাময় হবে। এমনই দাবি করেছেন মধ্যপ্রদেশের এক চিকিৎসক। শুধু তাঁর ওষুধ খেতে হবে, তাহলেই শ্বাসযন্ত্রের সমস্ত রোগ নির্মূল হয়ে যাবে। তবে এর জন্য কোনও পয়সা দিতে হবে না। সবটাই বিনামূল্যে।
শ্বাসযন্ত্রের যে কোনও রোগ থেকে নিশ্চিত নিরাময় হবে। এমনই দাবি করেছেন মধ্যপ্রদেশের এক চিকিৎসক। শুধু তাঁর ওষুধ খেতে হবে, তাহলেই শ্বাসযন্ত্রের সমস্ত রোগ নির্মূল হয়ে যাবে। তবে এর জন্য কোনও পয়সা দিতে হবে না। সবটাই বিনামূল্যে।
advertisement
2/6
আয়ুর্বেদিক ওষুধের মাধ্যমেই শ্বাসকষ্টের রোগ নিরাময় করা হয়। গত ৪১ বছর ধরে এই কাজ করছেন ভিন্দ জেলার ফুপ শহরের প্রকাশচন্দ্র জৈন। তিনি জানান, তাঁর গুরু তাঁকে ১৯৮১ সালে শ্বাসকষ্টের এক অব্যর্থ ওষুধের সন্ধান দেন। সেই থেকে আজ পর্যন্ত তিনি বিনামূল্যে এই ওষুধ বিতরণ করছেন। শুধু তাই নয়, তাঁর ওষুধ খেয়ে শ্বাসকষ্টের রোগীরা পুরোপুরি সুস্থ হয়ে গিয়েছেন।
আয়ুর্বেদিক ওষুধের মাধ্যমেই শ্বাসকষ্টের রোগ নিরাময় করা হয়। গত ৪১ বছর ধরে এই কাজ করছেন ভিন্দ জেলার ফুপ শহরের প্রকাশচন্দ্র জৈন। তিনি জানান, তাঁর গুরু তাঁকে ১৯৮১ সালে শ্বাসকষ্টের এক অব্যর্থ ওষুধের সন্ধান দেন। সেই থেকে আজ পর্যন্ত তিনি বিনামূল্যে এই ওষুধ বিতরণ করছেন। শুধু তাই নয়, তাঁর ওষুধ খেয়ে শ্বাসকষ্টের রোগীরা পুরোপুরি সুস্থ হয়ে গিয়েছেন।
advertisement
3/6
বেহিসেবি জীবনযাপন এবং ভুল খাওয়াদাওয়ার কারণে শরীরে নানা ধরনের রোগ বাসা বাঁধে। এর থেকে বিপজ্জনক ব্যাধি তো বটেই, হাঁপানি, শ্বাসকষ্টের মতো রোগ হওয়ার সম্ভাবনাও বেড়ে যায়। আর শ্বাসকষ্টের মতো রোগ একবার ধরলে জীবন অতিষ্ঠ হয়ে ওঠে। তবে চিন্তার কোনও কারণ নেই। প্রকাশচন্দ্র জৈনের ওষুধ বিনামূল্যে পাওয়া যায়। ফুপ শহরের বাসিন্দা প্রকাশচন্দ্র জৈন দাবি করেছেন যে তিনি একটি আয়ুর্বেদিক ওষুধ তৈরি করেছেন, যা শ্বাসযন্ত্রের রোগ নিরাময় করে।
বেহিসেবি জীবনযাপন এবং ভুল খাওয়াদাওয়ার কারণে শরীরে নানা ধরনের রোগ বাসা বাঁধে। এর থেকে বিপজ্জনক ব্যাধি তো বটেই, হাঁপানি, শ্বাসকষ্টের মতো রোগ হওয়ার সম্ভাবনাও বেড়ে যায়। আর শ্বাসকষ্টের মতো রোগ একবার ধরলে জীবন অতিষ্ঠ হয়ে ওঠে। তবে চিন্তার কোনও কারণ নেই। প্রকাশচন্দ্র জৈনের ওষুধ বিনামূল্যে পাওয়া যায়। ফুপ শহরের বাসিন্দা প্রকাশচন্দ্র জৈন দাবি করেছেন যে তিনি একটি আয়ুর্বেদিক ওষুধ তৈরি করেছেন, যা শ্বাসযন্ত্রের রোগ নিরাময় করে।
advertisement
4/6
পূর্ণিমার রাতে ওষুধ খেতে হয়: প্রকাশচন্দ্র জৈন জানিয়েছেন, তাঁর ওষুধ সম্পূর্ণ আয়ুর্বেদিক। কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। পূর্ণিমার রাতে ছাগলের দুধের সঙ্গে এই ওষুধ খেতে হয়। তাঁর দাবি, ৪১ বছর ধরে তিনি এই ওষুধ দিচ্ছেন। এই ওষুধ খেয়ে লক্ষাধিক মানুষের শ্বাসযন্ত্রের রোগ নিরাময় হয়েছে। আজও দিল্লি, উত্তরপ্রদেশ সহ বহু রাজ্যের মানুষ তাঁর কাছে ওষুধ নিতে আসেন। উপকৃতও হন।
পূর্ণিমার রাতে ওষুধ খেতে হয়: প্রকাশচন্দ্র জৈন জানিয়েছেন, তাঁর ওষুধ সম্পূর্ণ আয়ুর্বেদিক। কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। পূর্ণিমার রাতে ছাগলের দুধের সঙ্গে এই ওষুধ খেতে হয়। তাঁর দাবি, ৪১ বছর ধরে তিনি এই ওষুধ দিচ্ছেন। এই ওষুধ খেয়ে লক্ষাধিক মানুষের শ্বাসযন্ত্রের রোগ নিরাময় হয়েছে। আজও দিল্লি, উত্তরপ্রদেশ সহ বহু রাজ্যের মানুষ তাঁর কাছে ওষুধ নিতে আসেন। উপকৃতও হন।
advertisement
5/6
 গুরু ওষুধের সন্ধান দিলেন: প্রকাশচন্দ্র জৈনের কথায়, ১৯৮২ সালে ফুপে পঞ্চকল্যাণ ঘটেছিল। সেই সময় তাঁর গুরুমা তাঁকে এই ওষুধ দেন। এরপর থেকে আজ অবধি তিনি সেবার মানসিকতা নিয়ে মানুষকে ওষুধ দিয়ে যাচ্ছেন।
গুরু ওষুধের সন্ধান দিলেন: প্রকাশচন্দ্র জৈনের কথায়, ১৯৮২ সালে ফুপে পঞ্চকল্যাণ ঘটেছিল। সেই সময় তাঁর গুরুমা তাঁকে এই ওষুধ দেন। এরপর থেকে আজ অবধি তিনি সেবার মানসিকতা নিয়ে মানুষকে ওষুধ দিয়ে যাচ্ছেন।
advertisement
6/6
 কারা তাঁর কাছ থেকে ওষুধ নিয়েছেন তার তথ্যও একটি খাতায় লিখে রেখেছেন তিনি। প্রকাশচন্দ্র জানান, একবার ফুপের রানিপুরা গ্রামে শ্বাসকষ্টের রোগী বাড়তে শুরু করে। ৪ মহিলা গুরুতর স্বাস্থ্য সংকট দেখা যায়। সেই সময় এই ওষুধ দিয়েই তাঁদের প্রাণ বাঁচিয়েছিলেন প্রকাশচন্দ্র।
কারা তাঁর কাছ থেকে ওষুধ নিয়েছেন তার তথ্যও একটি খাতায় লিখে রেখেছেন তিনি। প্রকাশচন্দ্র জানান, একবার ফুপের রানিপুরা গ্রামে শ্বাসকষ্টের রোগী বাড়তে শুরু করে। ৪ মহিলা গুরুতর স্বাস্থ্য সংকট দেখা যায়। সেই সময় এই ওষুধ দিয়েই তাঁদের প্রাণ বাঁচিয়েছিলেন প্রকাশচন্দ্র।
advertisement
advertisement
advertisement