Shameek Bhattacharya: ১৯৮০ থেকে সব দেখেছেন...জানেন, আর সবাইকে ছেড়ে হঠাৎ শমীককেই কেন পছন্দ নাড্ডাদের? আছে কারণ...

Last Updated:
সোমবার সন্ধ্যায় দিল্লিতে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নড্ডার বাসভবনে গিয়েছিলেন শমীক। সেখানেই দলের রাজ্যসভার সাংসদকে আসন্ন দায়িত্বের আভাস দিয়ে দেন নড্ডা। কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের নির্দেশ পেয়ে বুধবার সকালের উড়ানে কলকাতায় ফেরেন শমীক
1/7
ছাব্বিশে তাঁর উপরেই ভরসা রেখেছেন কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব৷ তাঁর নিপাট বাঙালি ভদ্রলোক ইমেজ, যে কোনও রাজনৈতিক বিষয়ে পরিমিত এবং উপযুক্ত বক্তব্য রাখার ক্ষমতা, সর্বোপরি দলের প্রতি আনুগত্য৷ একের বেশি কারণে শমীক ভট্টাচার্যকেই পরবর্তী রাজ্য সভাপতি হিসাবে নির্বাচন করেছেন নেতৃত্ব৷ কিশোর বয়স থেকে রাজনীতি করার শমীকে কী ভাবে উত্থান দলের অন্দরে এবং বাইরে, জানা যাক এক ঝলকে৷
ছাব্বিশে তাঁর উপরেই ভরসা রেখেছেন কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব৷ তাঁর নিপাট বাঙালি ভদ্রলোক ইমেজ, যে কোনও রাজনৈতিক বিষয়ে পরিমিত এবং উপযুক্ত বক্তব্য রাখার ক্ষমতা, সর্বোপরি দলের প্রতি আনুগত্য৷ একের বেশি কারণে শমীক ভট্টাচার্যকেই পরবর্তী রাজ্য সভাপতি হিসাবে নির্বাচন করেছেন নেতৃত্ব৷ কিশোর বয়স থেকে রাজনীতি করার শমীকে কী ভাবে উত্থান দলের অন্দরে এবং বাইরে, জানা যাক এক ঝলকে৷
advertisement
2/7
হাওড়া জেলা থেকে আরএসএস বা জনসংঘের সঙ্গে যুক্ত। দীর্ঘ ৪৪ বছর ধরে বিজেপির সঙ্গে যুক্ত। শমীক ভট্টাচার্য ঘনিষ্ঠ মহলে এও বলেন তিনি নাবালক বয়স থেকে বিজেপির কর্মী। কারণ তিনিই ১৮ বছর আগে থেকে বিজেপির সঙ্গে যুক্ত। ১৯৮০ সালে তৈরি হওয়া ভারতীয় জনতা পার্টি বিজেপির প্রথম রাজ্য সভাপতি থেকে আজকের সুকান্ত মজুমদার; সকল নেতৃত্বের রাজ্য সভাপতি হওয়ার সাক্ষী শমীক ভট্টাচার্য।
হাওড়া জেলা থেকে আরএসএস বা জনসংঘের সঙ্গে যুক্ত। দীর্ঘ ৪৪ বছর ধরে বিজেপির সঙ্গে যুক্ত। শমীক ভট্টাচার্য ঘনিষ্ঠ মহলে এও বলেন তিনি নাবালক বয়স থেকে বিজেপির কর্মী। কারণ তিনিই ১৮ বছর আগে থেকে বিজেপির সঙ্গে যুক্ত। ১৯৮০ সালে তৈরি হওয়া ভারতীয় জনতা পার্টি বিজেপির প্রথম রাজ্য সভাপতি থেকে আজকের সুকান্ত মজুমদার; সকল নেতৃত্বের রাজ্য সভাপতি হওয়ার সাক্ষী শমীক ভট্টাচার্য।
advertisement
3/7
বর্তমানে বয় ৬১৷ জন্ম, ১৯৬৩ সালের ৫ নভেম্বর ৷ কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ১৯৮৮৷ ২০১৪ সালে প্রথম উপনির্বাচন জয়ী বিজেপি বিধায়ক বসিরহাট দক্ষিণ থেকে (২০১৪-১৬)। ২০১৬ তে বসিরহাট দক্ষিণs ভোটে দাড়িয়ে পরাজিত হন দীপেন্দু বিশ্বাসের কাছে । ২০১- এ লোকসভা নির্বাচনে দমদম কেন্দ্র থেকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে সৌগত রায়ের কাছে পরাজিত হন। ২০২১ সালে বিধানসভা নির্বাচনে রাজারহাট গোপালপুর থেকে লড়াই করেন তিনি অদিতি মুন্সির বিরুদ্ধে। ৪ ঠা এপ্রিল রাজ্য সভার সাংসদ পদ প্রাপ্ত হন। ২০২৪ এ কোর কমিটির সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হন।
বর্তমানে বয় ৬১৷ জন্ম, ১৯৬৩ সালের ৫ নভেম্বর ৷ কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ১৯৮৮৷ ২০১৪ সালে প্রথম উপনির্বাচন জয়ী বিজেপি বিধায়ক বসিরহাট দক্ষিণ থেকে (২০১৪-১৬)। ২০১৬ তে বসিরহাট দক্ষিণে ভোটে দাড়িয়ে পরাজিত হন দীপেন্দু বিশ্বাসের কাছে । ২০২১- এ লোকসভা নির্বাচনে দমদম কেন্দ্র থেকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে সৌগত রায়ের কাছে পরাজিত হন। ২০২১ সালে বিধানসভা নির্বাচনে রাজারহাট গোপালপুর থেকে লড়াই করেন তিনি অদিতি মুন্সির বিরুদ্ধে। ৪ ঠা এপ্রিল রাজ্য সভার সাংসদ পদ প্রাপ্ত হন। ২০২৪ এ কোর কমিটির সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হন।
advertisement
4/7
আগামী ২৬ এর নির্বাচনে বিজেপির লক্ষ্য রাজ্য দখল করা। সেই লক্ষ্যে বিজেপির প্রথম টার্গেট জেলার ভোট । সেই জেলার ভোটকে জয় করতে হলে এমন এক নেতার প্রয়োজন যিনি এই রাজ্য তথা প্রত্যেকটি জেলাকে চেনেন । একথা বলা বাহুল্য রাজ্যের ২৪ টি জেলা বিজেপির রাজ্যসভার সংসদ শমিক ভট্টাচার্যের নখদর্পণে।
আগামী ২৬ এর নির্বাচনে বিজেপির লক্ষ্য রাজ্য দখল করা। সেই লক্ষ্যে বিজেপির প্রথম টার্গেট জেলার ভোট । সেই জেলার ভোটকে জয় করতে হলে এমন এক নেতার প্রয়োজন যিনি এই রাজ্য তথা প্রত্যেকটি জেলাকে চেনেন । একথা বলা বাহুল্য রাজ্যের ২৪ টি জেলা বিজেপির রাজ্যসভার সংসদ শমীক ভট্টাচার্যের নখদর্পণে।
advertisement
5/7
দলের সকল স্তরে সকল লবীর কাছে গ্রহণযোগ্য শমীক ভট্টাচার্য। কেবলমাত্র বিজেপি নয় অন্যান্য বিরোধী রাজনৈতিক দলের মধ্যেও শমীক ভট্টাচার্য এর গ্রহণযোগ্যতা সুসম্পর্ককেও দেখা হয়েছে কেন্দ্রের তরফে। শুধু তাই নয় দলের কর্মীদের কাছে গ্রহণযোগ্য পরিচিত মুখ । এমনটাই মনে করে দলের পরবর্তী রাজ্য সভাপতি হিসেবে শমীক ভট্টাচার্যতেই আস্থা রেখেছে বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব।
দলের সকল স্তরে সকল লবির কাছে গ্রহণযোগ্য শমীক ভট্টাচার্য। কেবলমাত্র বিজেপি নয় অন্যান্য বিরোধী রাজনৈতিক দলের মধ্যেও শমীক ভট্টাচার্য এর গ্রহণযোগ্যতা সুসম্পর্ককেও দেখা হয়েছে কেন্দ্রের তরফে। শুধু তাই নয় দলের কর্মীদের কাছে গ্রহণযোগ্য পরিচিত মুখ । এমনটাই মনে করে দলের পরবর্তী রাজ্য সভাপতি হিসেবে শমীক ভট্টাচার্যতেই আস্থা রেখেছে বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব।
advertisement
6/7
দলের প্রতি শমীকের আনুগত্য এর প্রধান কারণ। পাশাপাশি শমীকের নিপাট বাঙালি ভদ্রলোকের ভাবমূর্তিও এক্ষেত্রে ফ্যাক্টর বলে মনে করা হচ্ছে। বাংলা সাহিত্য ও সংস্কৃতি সম্পর্কে তাঁর জ্ঞান এবং বাংলা বিজেপির তথাকথিত গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব থেকে তাঁর ভাবমূর্তি আলাদা।
দলের প্রতি শমীকের আনুগত্য এর প্রধান কারণ। পাশাপাশি শমীকের নিপাট বাঙালি ভদ্রলোকের ভাবমূর্তিও এক্ষেত্রে ফ্যাক্টর বলে মনে করা হচ্ছে। বাংলা সাহিত্য ও সংস্কৃতি সম্পর্কে তাঁর জ্ঞান এবং বাংলা বিজেপির তথাকথিত গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব থেকে তাঁর ভাবমূর্তি আলাদা।
advertisement
7/7
সোমবার সন্ধ্যায় দিল্লিতে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নড্ডার বাসভবনে গিয়েছিলেন শমীক। সেখানেই দলের রাজ্যসভার সাংসদকে আসন্ন দায়িত্বের আভাস দিয়ে দেন নড্ডা। কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের নির্দেশ পেয়ে বুধবার সকালের উড়ানে কলকাতায় ফেরেন শমীক। পরে দুপুর সাড়ে ১২টার কিছু পরে তাঁকে আনুষ্ঠানিক ভাবে ফোনও করেন বিজেপির দিল্লির নেতৃত্ব। এর পরে সল্টলেকে বিজেপির দফতরে গিয়ে মনোনয়ন জমা দেন তিনি। শমীকের সঙ্গে ছিলেন বিজেপির বিদায়ী রাজ্য সভাপতি সুকান্ত এবং বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীও। বৃহস্পতিবার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা৷
সোমবার সন্ধ্যায় দিল্লিতে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নড্ডার বাসভবনে গিয়েছিলেন শমীক। সেখানেই দলের রাজ্যসভার সাংসদকে আসন্ন দায়িত্বের আভাস দিয়ে দেন নড্ডা। কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের নির্দেশ পেয়ে বুধবার সকালের উড়ানে কলকাতায় ফেরেন শমীক। পরে দুপুর সাড়ে ১২টার কিছু পরে তাঁকে আনুষ্ঠানিক ভাবে ফোনও করেন বিজেপির দিল্লির নেতৃত্ব। এর পরে সল্টলেকে বিজেপির দফতরে গিয়ে মনোনয়ন জমা দেন তিনি। শমীকের সঙ্গে ছিলেন বিজেপির বিদায়ী রাজ্য সভাপতি সুকান্ত এবং বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীও। বৃহস্পতিবার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা৷
advertisement
advertisement
advertisement