Suvendu Adhikari: শুভেন্দুর বিরুদ্ধে চারটি এফআইআর, হাইকোর্টের বড় নির্দেশ! রাজ্যের অবস্থান জানিয়ে দিলেন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়

Last Updated:
Suvendu Adhikari: ওই ৪ মামলার কেস ডায়েরি তলব হাইকোর্টের বিচারপতি জয় সেনগুপ্তের। ১১ নভেম্বর মামলার পরবর্তী শুনানি।
1/6
কলকাতা: শুভেন্দু অধিকারীর বিরুদ্ধে চারটে FIR। বেলেঘাটা, সাঁকরাইল, জামবনি, ঝাড়গ্রামের চারটি থানায় মামলা দায়ের। চার FIR খারিজ চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করেন শুভেন্দু অধিকারী।
কলকাতা: শুভেন্দু অধিকারীর বিরুদ্ধে চারটে FIR। বেলেঘাটা, সাঁকরাইল, জামবনি, ঝাড়গ্রামের চারটি থানায় মামলা দায়ের। চার FIR খারিজ চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করেন শুভেন্দু অধিকারী।
advertisement
2/6
ওই ৪ মামলার কেস ডায়েরি তলব হাইকোর্টের বিচারপতি জয় সেনগুপ্তের। ১১ নভেম্বর মামলার পরবর্তী শুনানি। আপাতত এই ৪ মামলায় কোনও পদক্ষেপ নয়। আদালতে জানান রাজ্যের আইনজীবী কল্যাণ বন্দোপাধ্যায়।
ওই ৪ মামলার কেস ডায়েরি তলব হাইকোর্টের বিচারপতি জয় সেনগুপ্তের। ১১ নভেম্বর মামলার পরবর্তী শুনানি। আপাতত এই ৪ মামলায় কোনও পদক্ষেপ নয়। আদালতে জানান রাজ্যের আইনজীবী কল্যাণ বন্দোপাধ্যায়।
advertisement
3/6
প্রসঙ্গত, রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর অন্তর্বর্তী রক্ষাকবচ প্রত্যাহার করে নিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে তাঁর বিরুদ্ধে থাকা চারটি মামলায় রাজ্য সরকার এবং সিবিআইকে যৌথ ভাবে বিশেষ তদন্তকারী দল (সিট) গঠন করে তদন্ত শুরু করতে বলা হয়েছে। কলকাতা হাই কোর্টের বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত গত শুক্রবার এই নির্দেশ দিয়েছেন।
প্রসঙ্গত, রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর অন্তর্বর্তী রক্ষাকবচ প্রত্যাহার করে নিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে তাঁর বিরুদ্ধে থাকা চারটি মামলায় রাজ্য সরকার এবং সিবিআইকে যৌথ ভাবে বিশেষ তদন্তকারী দল (সিট) গঠন করে তদন্ত শুরু করতে বলা হয়েছে। কলকাতা হাই কোর্টের বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত গত শুক্রবার এই নির্দেশ দিয়েছেন।
advertisement
4/6
২০২২ সালের ৮ ডিসেম্বর শুভেন্দুকে অন্তর্বর্তী রক্ষাকবচ দিয়েছিলেন হাই কোর্টের বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা। তাতে বলা হয়েছিল, হাই কোর্টের অনুমতি ছাড়া শুভেন্দুর বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ করতে পারবে না রাজ্য। কোনও এফআইআর দায়ের করা যাবে না। এর ফলে একাধিক অভিযোগ উঠলেও বিরোধী দলনেতার বিরুদ্ধে এত দিন পুলিশ এফআইআর রুজু করতে পারেনি। তাঁর বিরুদ্ধে চাইলেও পদক্ষেপ করা যায়নি।
২০২২ সালের ৮ ডিসেম্বর শুভেন্দুকে অন্তর্বর্তী রক্ষাকবচ দিয়েছিলেন হাই কোর্টের বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা। তাতে বলা হয়েছিল, হাই কোর্টের অনুমতি ছাড়া শুভেন্দুর বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ করতে পারবে না রাজ্য। কোনও এফআইআর দায়ের করা যাবে না। এর ফলে একাধিক অভিযোগ উঠলেও বিরোধী দলনেতার বিরুদ্ধে এত দিন পুলিশ এফআইআর রুজু করতে পারেনি। তাঁর বিরুদ্ধে চাইলেও পদক্ষেপ করা যায়নি।
advertisement
5/6
গত শুক্রবার বিচারপতি সেনগুপ্ত জানিয়েছেন, কোনও অন্তর্বর্তিকালীন নির্দেশ দীর্ঘ দিন ধরে চলতে পারে না। তাই এই রক্ষাকবচ প্রত্যাহার করা হচ্ছে। এ ছাড়া, তাঁর বিরুদ্ধে যে ১৫টি মামলা ছিল, তা খারিজ করে দেওয়া হয়েছে। বিচারপতি এ-ও জানিয়েছেন, শুক্রবারের নির্দেশের প্রেক্ষিতে বিরোধী দলনেতা বা তাঁর আইনজীবীদের কিছু বলার থাকলে আগামী সোমবারের মধ্যে আদালতে লিখিত ভাবে তা জানাতে হবে।
গত শুক্রবার বিচারপতি সেনগুপ্ত জানিয়েছেন, কোনও অন্তর্বর্তিকালীন নির্দেশ দীর্ঘ দিন ধরে চলতে পারে না। তাই এই রক্ষাকবচ প্রত্যাহার করা হচ্ছে। এ ছাড়া, তাঁর বিরুদ্ধে যে ১৫টি মামলা ছিল, তা খারিজ করে দেওয়া হয়েছে। বিচারপতি এ-ও জানিয়েছেন, শুক্রবারের নির্দেশের প্রেক্ষিতে বিরোধী দলনেতা বা তাঁর আইনজীবীদের কিছু বলার থাকলে আগামী সোমবারের মধ্যে আদালতে লিখিত ভাবে তা জানাতে হবে।
advertisement
6/6
আদালতের নির্দেশের ফলে এত দিন শুভেন্দুর বিরুদ্ধে রাজ্য সরকার যে সমস্ত পদক্ষেপ করতে পারেনি, তাতে এখন আর বাধা রইল না বলে মনে করা হচ্ছে। একাধিক মামলায় তাঁর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা যেতে পারে। তার ভিত্তিতে পদক্ষেপও করতে পারে পুলিশ। আইনজীবী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘‘তিন-চার বছর ধরে যে বাধাটা ছিল, সেটা আর থাকছে না। উনি বেশি মস্তানি করে বেড়াতেন, সেটা এ বার বন্ধ হবে। ওঁর বিরুদ্ধে যে অভিযোগগুলি ছিল, তার ভিত্তিতে যদি পুলিশ এখন এফআইআর রুজু করে এগোতে চায়, এগোবে।’’ এবার সেই চারটি মামলা নিয়ে শুনানিতে কেস ডায়েরি তলব করল কলকাতা হাইকোর্ট।
আদালতের নির্দেশের ফলে এত দিন শুভেন্দুর বিরুদ্ধে রাজ্য সরকার যে সমস্ত পদক্ষেপ করতে পারেনি, তাতে এখন আর বাধা রইল না বলে মনে করা হচ্ছে। একাধিক মামলায় তাঁর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা যেতে পারে। তার ভিত্তিতে পদক্ষেপও করতে পারে পুলিশ। আইনজীবী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘‘তিন-চার বছর ধরে যে বাধাটা ছিল, সেটা আর থাকছে না। উনি বেশি মস্তানি করে বেড়াতেন, সেটা এ বার বন্ধ হবে। ওঁর বিরুদ্ধে যে অভিযোগগুলি ছিল, তার ভিত্তিতে যদি পুলিশ এখন এফআইআর রুজু করে এগোতে চায়, এগোবে।’’ এবার সেই চারটি মামলা নিয়ে শুনানিতে কেস ডায়েরি তলব করল কলকাতা হাইকোর্ট।
advertisement
advertisement
advertisement