Child Fever in West Bengal| হু হু করে বাড়ছে সংক্রমণ! রাজ্যজুড়ে কেন জ্বরে কাবু শিশুরা!

Last Updated:
Child Fever in West Bengal| কারও কারও ফুসফুসও সংক্রমিত হচ্ছে! কেন এই অজানা জ্বর, মুখ খুললেন চিকিৎসকরা।
1/7
রাজ্যজুড়ে শিশুদের মধ্যে ভাইরাল জ্বরের প্রকোপে উদ্বেগ বাড়ছে। বেশিরভাগ শিশুই ইনফ্লুয়েঞ্জায় আক্রান্ত।  সূত্রের খবর, অনেক শিশুর অবস্থাই আশঙ্কাজনক। ব্রেন বা স্পাইনাল কর্ডে সংক্রমণ ছড়াচ্ছে, প্রস্রাবে সংক্রমণ হচ্ছে। ফুসফুসেও সংক্রমণ ছড়াচ্ছে কারও কারও। তবে আশার কথা একটাই, শিশুদের মধ্যে করোনা প্রায় নেই বললেই চলে।
রাজ্যজুড়ে শিশুদের মধ্যে ভাইরাল জ্বরের প্রকোপে উদ্বেগ বাড়ছে। বেশিরভাগ শিশুই ইনফ্লুয়েঞ্জায় আক্রান্ত।  সূত্রের খবর, অনেক শিশুর অবস্থাই আশঙ্কাজনক। ব্রেন বা স্পাইনাল কর্ডে সংক্রমণ ছড়াচ্ছে, প্রস্রাবে সংক্রমণ হচ্ছে। ফুসফুসেও সংক্রমণ ছড়াচ্ছে কারও কারও। তবে আশার কথা একটাই, শিশুদের মধ্যে করোনা প্রায় নেই বললেই চলে।
advertisement
2/7
চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, হু হু করে  ম্যালেরিয়া,ডেঙ্গি, সোয়াইন ফ্লু ছড়াচ্ছে শিশুদের মধ্যে। কলকাতার বেশিরভাগ সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে শিশুদের আইসিইউ ভর্তি হয়ে গিয়েছে। ফুলবাগান বিসি রায় শিশু হাসপাতাল জ্বরে আক্রান্ত হয়ে প্রতিদিন গড়ে ৩০ জন ভর্তি হচ্ছে। এর মধ্যে শিশুদের আইসিইউতে জ্বরে আক্রান্ত হয়ে ১০ জন ভর্তি।
চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, হু হু করে  ম্যালেরিয়া,ডেঙ্গি, সোয়াইন ফ্লু ছড়াচ্ছে শিশুদের মধ্যে। কলকাতার বেশিরভাগ সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে শিশুদের আইসিইউ ভর্তি হয়ে গিয়েছে। ফুলবাগান বিসি রায় শিশু হাসপাতাল জ্বরে আক্রান্ত হয়ে প্রতিদিন গড়ে ৩০ জন ভর্তি হচ্ছে। এর মধ্যে শিশুদের আইসিইউতে জ্বরে আক্রান্ত হয়ে ১০ জন ভর্তি।
advertisement
3/7
এনআরএস হাসপাতালে আইসিইউতে জ্বরে আক্রান্ত হয়ে ১২টি শিশু ভর্তি রয়েছে। ইন্সটিউট অফ চাইল্ড হেলথ আইসিইউতে ১৪ জন ভর্তি জ্বরে আক্রান্ত হয়ে। কলম্বিয়া এশিয়া হাসপাতালে ৬  শিশু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে আইসিইউতে ভর্তি। পিয়ারলেস হাসপাতালে ৭ শিশু আইসিইউ তে চিকিৎসাধীন। আমরি মুকুন্দপুর ৯টি শিশু আইসিইউতে চিকিৎসাধীন জ্বরের জন্য। প্রতীকী চিত্র
এনআরএস হাসপাতালে আইসিইউতে জ্বরে আক্রান্ত হয়ে ১২টি শিশু ভর্তি রয়েছে। ইন্সটিউট অফ চাইল্ড হেলথ আইসিইউতে ১৪ জন ভর্তি জ্বরে আক্রান্ত হয়ে। কলম্বিয়া এশিয়া হাসপাতালে ৬  শিশু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে আইসিইউতে ভর্তি। পিয়ারলেস হাসপাতালে ৭ শিশু আইসিইউ তে চিকিৎসাধীন। আমরি মুকুন্দপুর ৯টি শিশু আইসিইউতে চিকিৎসাধীন জ্বরের জন্য। প্রতীকী চিত্র
advertisement
4/7
শিশু চিকিৎসকরা পরামর্শ দিচ্ছেন জ্বর হলে কোনও ভাবেই উপেক্ষা করা চলবে না। মূলত আবহাওয়ার পরিবর্তনের জন্যই এই ভাইরাল জ্বরের প্রকোপ বলে জানাচ্ছেন চিকিৎসকরা। উল্লেখ্য রাজ্যের অন্যত্র এই ভাইরাল জ্বরের প্রকোপ বাড়ছে। জলপাইগুড়ি, শিলিগুড়ি, হুগলি, পূর্ব মেদিনীপুর, দক্ষিণ ২৪ পরগনা , উত্তর ২৪ পরগনা -এই জেলাগুলোতে বিশেষ করে শিশুদের মধ্যে জ্বরের প্রকোপ বাড়ছে।
শিশু চিকিৎসকরা পরামর্শ দিচ্ছেন জ্বর হলে কোনও ভাবেই উপেক্ষা করা চলবে না। মূলত আবহাওয়ার পরিবর্তনের জন্যই এই ভাইরাল জ্বরের প্রকোপ বলে জানাচ্ছেন চিকিৎসকরা। উল্লেখ্য রাজ্যের অন্যত্র এই ভাইরাল জ্বরের প্রকোপ বাড়ছে। জলপাইগুড়ি, শিলিগুড়ি, হুগলি, পূর্ব মেদিনীপুর, দক্ষিণ ২৪ পরগনা , উত্তর ২৪ পরগনা -এই জেলাগুলোতে বিশেষ করে শিশুদের মধ্যে জ্বরের প্রকোপ বাড়ছে।
advertisement
5/7
রাজ্যের শিশু চিকিৎসকদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অফ পেডিয়াট্রিকস উদ্বিগ্ন শিশুদের মধ্যে এইভাবে জ্বরের প্রকোপ বাড়ায়। পর্যবেক্ষকদের মত করোনা আবহে অনেক শিশুই বাধ্যত অনিয়মিত টিকা গ্রহণ করেছে। এর পাশাপাশি খামখেয়ালি আবহাওয়াই এই সমস্যা ডেকে এনেছে।
রাজ্যের শিশু চিকিৎসকদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অফ পেডিয়াট্রিকস উদ্বিগ্ন শিশুদের মধ্যে এইভাবে জ্বরের প্রকোপ বাড়ায়। পর্যবেক্ষকদের মত করোনা আবহে অনেক শিশুই বাধ্যত অনিয়মিত টিকা গ্রহণ করেছে। এর পাশাপাশি খামখেয়ালি আবহাওয়াই এই সমস্যা ডেকে এনেছে।
advertisement
6/7
অবশ্য চিকিৎসকরা বারবার বলছেন,  আতঙ্কের কোনও কারণ নেই। চিকিৎসায় বেশিরভাগ শিশুই দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠছে।
অবশ্য চিকিৎসকরা বারবার বলছেন,  আতঙ্কের কোনও কারণ নেই। চিকিৎসায় বেশিরভাগ শিশুই দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠছে।
advertisement
7/7
 রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের তরফে অনুরোধ করা হচ্ছে, মানুষ যেন আতঙ্কিত না হন। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মরশুমি ইনফ্লুয়েঞ্জা তে আক্রান্ত হচ্ছে শিশুরা। আশঙ্কাজনক অবস্থা খুব কম শিশুর ক্ষেত্রেই হচ্ছে। রাজ্যের সর্বত্র শিশুদের বেডের কোনও ঘাটতি নেই। গোটা ব্যবস্থার উপর স্বাস্থ্য দপ্তর কড়া নজরদারি রাখছে।
রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের তরফে অনুরোধ করা হচ্ছে, মানুষ যেন আতঙ্কিত না হন। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মরশুমি ইনফ্লুয়েঞ্জা তে আক্রান্ত হচ্ছে শিশুরা। আশঙ্কাজনক অবস্থা খুব কম শিশুর ক্ষেত্রেই হচ্ছে। রাজ্যের সর্বত্র শিশুদের বেডের কোনও ঘাটতি নেই। গোটা ব্যবস্থার উপর স্বাস্থ্য দপ্তর কড়া নজরদারি রাখছে।
advertisement
advertisement
advertisement