বন্ধ কার্নিভাল, নাচ, শোভাযাত্রা! এবার বিসর্জনে মানতেই হবে এই নিয়মগুলি

Last Updated:
আজ থেকে শুরু হয়ে ভাসান চলবে আগামী ২৯ তারিখ অবধি। দশমীতে বিসর্জনে তাই রাশ টেনেছে লালবাজার।
1/6
শাস্ত্র মতে পুজো শেষ হলেও, ঠাকুর দেখার রেশ থেকে যায় কলকাতায়। মেগা কার্নিভালের আয়োজন করে রাজ্য সরকার। করোনা পরিস্থিতির জেরে এ বছর রেড রোডে বাতিল সেই অনুষ্ঠান। এবছর মণ্ডপ থেকে প্রতিমা বিসর্জনের জন্যে সরাসরি গঙ্গার ঘাটে নিয়ে যাওয়া হবে। ভাসান ঘিরেও বেশ কিছু বিধি নিষেধ পালন করতে হবে পুজো কমিটিগুলকে।
শাস্ত্র মতে পুজো শেষ হলেও, ঠাকুর দেখার রেশ থেকে যায় কলকাতায়। মেগা কার্নিভালের আয়োজন করে রাজ্য সরকার। করোনা পরিস্থিতির জেরে এ বছর রেড রোডে বাতিল সেই অনুষ্ঠান। এবছর মণ্ডপ থেকে প্রতিমা বিসর্জনের জন্যে সরাসরি গঙ্গার ঘাটে নিয়ে যাওয়া হবে। ভাসান ঘিরেও বেশ কিছু বিধি নিষেধ পালন করতে হবে পুজো কমিটিগুলকে।
advertisement
2/6
আজ থেকে শুরু হয়ে ভাসান চলবে আগামী ২৯ তারিখ অবধি। দশমীতে বিসর্জনে তাই রাশ টেনেছে লালবাজার। এবার করোনা বিধির কথা মাথায় রেখেই একাধিক নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। যার মধ্যে বিশেষ নজর দেওয়া হচ্ছে শারীরিক  দূরত্ব বজায় রাখার উপর।  প্রতিবার শোভাযাত্রায় হাজার হাজার মানুষের ভিড়, পাশাপাশি উদ্দাম নাচ, হুল্লোড় এবার সবটাই বন্ধ।
আজ থেকে শুরু হয়ে ভাসান চলবে আগামী ২৯ তারিখ অবধি। দশমীতে বিসর্জনে তাই রাশ টেনেছে লালবাজার। এবার করোনা বিধির কথা মাথায় রেখেই একাধিক নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। যার মধ্যে বিশেষ নজর দেওয়া হচ্ছে শারীরিক  দূরত্ব বজায় রাখার উপর।  প্রতিবার শোভাযাত্রায় হাজার হাজার মানুষের ভিড়, পাশাপাশি উদ্দাম নাচ, হুল্লোড় এবার সবটাই বন্ধ।
advertisement
3/6
অন্যান্য বার পথের ধারে মানুষের ভিড় ঠাকুর দেখার জন্য থাকে, চলতি বছরে তাও বন্ধ। সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে লাল বাজারের পক্ষ থেকে। এছাড়াও একাধিক নিয়মাবলী পালন করতে হবে উদ্যোক্তাদের। কোনও ব্যক্তিগত গাড়ি ঠাকুরের গাড়ির সঙ্গে যেতে পারবে না। বড় বারোয়ারি পুজোই হোক বা ছোট পুজো, এ বিষয়ে ছাড় নেই।  সকল পুজো কমিটিকেই মানতে হবে এই রীতি। পাড়ায় পাড়ায় প্রতিমা দর্শন বন্ধ করা হবে। থাকবে না লাইট, কোনও বাজনা। ডিজে লাগিয়ে বিসর্জনের দিন নাচও বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে।
অন্যান্য বার পথের ধারে মানুষের ভিড় ঠাকুর দেখার জন্য থাকে, চলতি বছরে তাও বন্ধ। সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে লাল বাজারের পক্ষ থেকে। এছাড়াও একাধিক নিয়মাবলী পালন করতে হবে উদ্যোক্তাদের। কোনও ব্যক্তিগত গাড়ি ঠাকুরের গাড়ির সঙ্গে যেতে পারবে না। বড় বারোয়ারি পুজোই হোক বা ছোট পুজো, এ বিষয়ে ছাড় নেই।  সকল পুজো কমিটিকেই মানতে হবে এই রীতি। পাড়ায় পাড়ায় প্রতিমা দর্শন বন্ধ করা হবে। থাকবে না লাইট, কোনও বাজনা। ডিজে লাগিয়ে বিসর্জনের দিন নাচও বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে।
advertisement
4/6
২৬ অক্টোবর থেকে ২৯ অক্টোবর অবধি চলবে বিসর্জন।শুধুমাত্র প্রতিমা কয়েকটি গাড়ি করে নিয়ে যাওয়া হবে নির্দিষ্ট ঘাটে। থাকতে পারবেন পুজো কমিটির পাঁচ জন সদস্য। কোনও রকমের ঝুঁকি এড়াতে নারাজ প্রশাসন। তাই আগে থেকেই জানিয়ে দেওয়া হয়েছে সবটাই। বিসর্জন ঘাটেও থাকছে কড়া নিরাপত্তা। গঙ্গার পারে থাকা একাধিক ঘাটে চলবে প্রতিমা বিসর্জনের কাজ। রাখা হচ্ছে কড়া নিরাপত্তা।
২৬ অক্টোবর থেকে ২৯ অক্টোবর অবধি চলবে বিসর্জন।শুধুমাত্র প্রতিমা কয়েকটি গাড়ি করে নিয়ে যাওয়া হবে নির্দিষ্ট ঘাটে। থাকতে পারবেন পুজো কমিটির পাঁচ জন সদস্য। কোনও রকমের ঝুঁকি এড়াতে নারাজ প্রশাসন। তাই আগে থেকেই জানিয়ে দেওয়া হয়েছে সবটাই। বিসর্জন ঘাটেও থাকছে কড়া নিরাপত্তা। গঙ্গার পারে থাকা একাধিক ঘাটে চলবে প্রতিমা বিসর্জনের কাজ। রাখা হচ্ছে কড়া নিরাপত্তা।
advertisement
5/6
এবছর হাইকোর্টের নির্দেশের পরে মণ্ডপ ও প্রতিমা দেখতে হয়েছে দুরত্ব থেকে। কোথাও ব্যারিকেডে, তো কোথাও আবার দড়ির গায়ে ঝোলানো ছিল 'নো এন্ট্রি' বোর্ড।  মানুষের জমায়েত কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হবে তার রূপরেখা আগেই চূড়ান্ত করে ফেলেছে কলকাতা পুরসভা ও পুলিশ।কলকাতা পুরসভার প্রশাসনিক বোর্ডের সদস্য  দেবাশিস কুমার জানিয়েছেন, পরিদর্শনের পর প্রাথমিকভাবে ছোট-বড় মিলিয়ে ১৫টি ঘাট-কে বিসর্জনের জন্য চিহ্নিত করা হয়েছে। প্রতিবারের মতো এবার ঘাটগুলি পর্যাপ্ত আলো ও ফুল-বেলপাতা-সহ অন্য সামগ্রী ফেলার আলাদা জায়গা থাকবে। পুজো কমিটির পাঁচজনের বেশি সদস্য ঘাটে প্রবেশ করতে পারবেন না।
এবছর হাইকোর্টের নির্দেশের পরে মণ্ডপ ও প্রতিমা দেখতে হয়েছে দুরত্ব থেকে। কোথাও ব্যারিকেডে, তো কোথাও আবার দড়ির গায়ে ঝোলানো ছিল 'নো এন্ট্রি' বোর্ড।  মানুষের জমায়েত কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হবে তার রূপরেখা আগেই চূড়ান্ত করে ফেলেছে কলকাতা পুরসভা ও পুলিশ।কলকাতা পুরসভার প্রশাসনিক বোর্ডের সদস্য  দেবাশিস কুমার জানিয়েছেন, পরিদর্শনের পর প্রাথমিকভাবে ছোট-বড় মিলিয়ে ১৫টি ঘাট-কে বিসর্জনের জন্য চিহ্নিত করা হয়েছে। প্রতিবারের মতো এবার ঘাটগুলি পর্যাপ্ত আলো ও ফুল-বেলপাতা-সহ অন্য সামগ্রী ফেলার আলাদা জায়গা থাকবে। পুজো কমিটির পাঁচজনের বেশি সদস্য ঘাটে প্রবেশ করতে পারবেন না।
advertisement
6/6
প্রতিমা বিসর্জনের পর কাঠামো তুলে পাঠিয়ে দেওয়া হবে ধাপায়। কলকাতা পুলিশের ডিসি সৈয়দ ওয়াকার জানিয়েছেন, বিসর্জনের সময়ে প্রতিটি ঘাটে থাকবে ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট টিমের সদস্যরা। জলপথে, স্থলপথে, এমন কি, সিসিটিভির মাধ্যমে চলবে নজরদারি। শুধু তাই নয়, বাজে কদমতলা, নিমতলা ঘাটে জায়ান্ট স্ক্রিনেও দেখা যাবে প্রতিমা নিরঞ্জন। উল্লেখ্য, প্রতিবছর রেড রোড থেকে শোভাযাত্রা করে বাছাই করে কয়েকটি বারোয়ারি পুজোর প্রতিমা ভাসানের জন্য নিয়ে যাওয়া হয় গঙ্গার ঘাটে। কিন্তু করোনার জন্য পুজো কার্নিভাল বাতিল করে দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। ফলে ভাসানের আগে ঠাকুর দেখা বা ভাসান দেখার কোনও সুযোগ নেই সাধারণ দর্শনার্থীদের।
প্রতিমা বিসর্জনের পর কাঠামো তুলে পাঠিয়ে দেওয়া হবে ধাপায়। কলকাতা পুলিশের ডিসি সৈয়দ ওয়াকার জানিয়েছেন, বিসর্জনের সময়ে প্রতিটি ঘাটে থাকবে ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট টিমের সদস্যরা। জলপথে, স্থলপথে, এমন কি, সিসিটিভির মাধ্যমে চলবে নজরদারি। শুধু তাই নয়, বাজে কদমতলা, নিমতলা ঘাটে জায়ান্ট স্ক্রিনেও দেখা যাবে প্রতিমা নিরঞ্জন। উল্লেখ্য, প্রতিবছর রেড রোড থেকে শোভাযাত্রা করে বাছাই করে কয়েকটি বারোয়ারি পুজোর প্রতিমা ভাসানের জন্য নিয়ে যাওয়া হয় গঙ্গার ঘাটে। কিন্তু করোনার জন্য পুজো কার্নিভাল বাতিল করে দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। ফলে ভাসানের আগে ঠাকুর দেখা বা ভাসান দেখার কোনও সুযোগ নেই সাধারণ দর্শনার্থীদের।
advertisement
advertisement
advertisement