LPG Subsidy Biometric Data: রান্নার গ্যাসে বায়োমেট্রিক নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত! এবার বড় সুবিধা পেতে চলেছেন গ্রাহকেরা, জানুন পুরো বিষয়

Last Updated:
এর আগে একাধিক তৈল সরবরাহকারী সংস্থার তরফে জানানো হয়েছিল, ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যেই এই বায়োমেট্রিক প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে৷ কিন্তু, সেই রকম কোনও সময়সীমা এখনও ঘোষণা করা হয়নি বলেই সূত্রের খবর৷
1/7
ভর্তুকি যুক্ত রান্নার গ্যাসের গ্রাহকদের আধারের তথ্য যাচাইয়ের জন্য বায়োমেট্রিক তথ্য সংগ্রহের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে কেন্দ্রের তরফে৷ আর সেই বায়োমেট্রিক তথ্য, অর্থাৎ, আঙুলের ছাপ, চোখের মণি এবং মুখবয়ব স্ক্যান ইত্যাদি দিতে গ্যাস সরবরাহকারী সংস্থার নিকটস্থ অফিসে যেতে হবে সংশ্লিষ্ট গ্রাহকদের৷ তার জন্য পড়বে দীর্ঘ লাইনও৷ এমন নানা ধরনের বিষয় নিয়ে বিভ্রান্তিরও সম্মুখীন হচ্ছেন গ্রাহকেরা৷
ভর্তুকি যুক্ত রান্নার গ্যাসের গ্রাহকদের আধারের তথ্য যাচাইয়ের জন্য বায়োমেট্রিক তথ্য সংগ্রহের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে কেন্দ্রের তরফে৷ আর সেই বায়োমেট্রিক তথ্য, অর্থাৎ, আঙুলের ছাপ, চোখের মণি এবং মুখবয়ব স্ক্যান ইত্যাদি দিতে গ্যাস সরবরাহকারী সংস্থার নিকটস্থ অফিসে যেতে হবে সংশ্লিষ্ট গ্রাহকদের৷ তার জন্য পড়বে দীর্ঘ লাইনও৷ এমন নানা ধরনের বিষয় নিয়ে বিভ্রান্তিরও সম্মুখীন হচ্ছেন গ্রাহকেরা৷
advertisement
2/7
সূত্রের খবর, প্রত্যেক গ্যাস সরবরাহকারী সংস্থার একটি ডিলারের অধীনে প্রায় ২০ থেকে ৩০ হাজার গ্রাহক থাকে৷ তাঁদের প্রত্যেককে দফতরে এসে বায়োমেট্রিক তথ্য জমা করতে হলে চূড়ান্ত বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে বলে মনে করছেন অনেকেই৷
সূত্রের খবর, প্রত্যেক গ্যাস সরবরাহকারী সংস্থার একটি ডিলারের অধীনে প্রায় ২০ থেকে ৩০ হাজার গ্রাহক থাকে৷ তাঁদের প্রত্যেককে দফতরে এসে বায়োমেট্রিক তথ্য জমা করতে হলে চূড়ান্ত বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে বলে মনে করছেন অনেকেই৷
advertisement
3/7
তাই এই সমস্যা দূর করতে এবার বিশেষ পদক্ষেপ করা হচ্ছে বলে সূত্রের খবর৷ জানা গিয়েছে, গ্রাহকদের গ্যাস সিলিন্ডার দেওয়ার সময়েই তাঁদের বাড়িতে বায়োমেট্রিক যাচাইয়ের যন্ত্র নিয়ে যাবেন ডেলিভারি বয়েরা। ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ ডেলিভারি বয়ের কাছে থাকবে এই যন্ত্র। এর ফলে বায়োমেট্রিক যাচাইয়ের জন্য গ্রাহকদের আর দীর্ঘ লাইনে দাঁড়াতে হবে না। তেমনটাই মনে করছেন ডিলাররা৷
তাই এই সমস্যা দূর করতে এবার বিশেষ পদক্ষেপ করা হচ্ছে বলে সূত্রের খবর৷ জানা গিয়েছে, গ্রাহকদের গ্যাস সিলিন্ডার দেওয়ার সময়েই তাঁদের বাড়িতে বায়োমেট্রিক যাচাইয়ের যন্ত্র নিয়ে যাবেন ডেলিভারি বয়েরা। ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ ডেলিভারি বয়ের কাছে থাকবে এই যন্ত্র। এর ফলে বায়োমেট্রিক যাচাইয়ের জন্য গ্রাহকদের আর দীর্ঘ লাইনে দাঁড়াতে হবে না। তেমনটাই মনে করছেন ডিলাররা৷
advertisement
4/7
সম্প্রতি দেশের একটি তৈল সরবরাহকারী সংস্থার আধিকারিক জানিয়েছেন, এলপিজি ডেলিভারি বয়েরা যখন বাড়ি বাড়ি গ্যাস দিতে যাবেন, তখন সঙ্গে রাখবেন এই বায়োমেট্রিক যাচাইয়ের যন্ত্র। রান্নার গ্যাসের ভর্তুকি পাওয়ার জন্য যে আধার কার্ড ব্যবহার করা হয়, শুধুমাত্র সেই তথ্যই এই বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে যাচাই করা হবে বলে সূত্রের খবর।
সম্প্রতি দেশের একটি তৈল সরবরাহকারী সংস্থার আধিকারিক জানিয়েছেন, এলপিজি ডেলিভারি বয়েরা যখন বাড়ি বাড়ি গ্যাস দিতে যাবেন, তখন সঙ্গে রাখবেন এই বায়োমেট্রিক যাচাইয়ের যন্ত্র। রান্নার গ্যাসের ভর্তুকি পাওয়ার জন্য যে আধার কার্ড ব্যবহার করা হয়, শুধুমাত্র সেই তথ্যই এই বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে যাচাই করা হবে বলে সূত্রের খবর।
advertisement
5/7
এর আগে একাধিক তৈল সরবরাহকারী সংস্থার তরফে জানানো হয়েছিল, ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যেই এই বায়োমেট্রিক প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে৷ কিন্তু, সেই রকম কোনও সময়সীমা এখনও ঘোষণা করা হয়নি বলেই সূত্রের খবর৷
এর আগে একাধিক তৈল সরবরাহকারী সংস্থার তরফে জানানো হয়েছিল, ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যেই এই বায়োমেট্রিক প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে৷ কিন্তু, সেই রকম কোনও সময়সীমা এখনও ঘোষণা করা হয়নি বলেই সূত্রের খবর৷
advertisement
6/7
তবে, এই ব্যবস্থায় সম্পূর্ণ রূপে আস্থা রাখতে পারছেন না অনেকে ডিলারই৷ তাঁদের যুক্তি, অনেক ডেলিভারি বয়ই এই ধরনের যন্ত্র ব্যবহারের বিষয়ে স্বচ্ছন্দ্য নন৷ সেক্ষেত্রে, তাঁদের আলাদা করে প্রশিক্ষণও দেওয়া প্রয়োজন৷ সেই প্রশিক্ষণ দেওয়া সম্ভব হলেও সব কিছু ঠিকঠাক হবে কি না, তা নিয়ে সন্দিহান তাঁরা৷
তবে, এই ব্যবস্থায় সম্পূর্ণ রূপে আস্থা রাখতে পারছেন না অনেকে ডিলারই৷ তাঁদের যুক্তি, অনেক ডেলিভারি বয়ই এই ধরনের যন্ত্র ব্যবহারের বিষয়ে স্বচ্ছন্দ্য নন৷ সেক্ষেত্রে, তাঁদের আলাদা করে প্রশিক্ষণও দেওয়া প্রয়োজন৷ সেই প্রশিক্ষণ দেওয়া সম্ভব হলেও সব কিছু ঠিকঠাক হবে কি না, তা নিয়ে সন্দিহান তাঁরা৷
advertisement
7/7
অল্প কয়েক দিনের মধ্যে এত গ্রাহকের তথ্য কী ভাবে যাচাই করা হবে, তা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন ডিস্ট্রিবিউশন সংস্থার আধিকারিকেরা। তাঁদের বক্তব্য, শহরে অনেক বিক্রেতারই মাথাপিছু গ্রাহক সংখ্যা ৩০,০০০-৩৫,০০০। গ্রামে অন্তত ১০,০০০-১৫,০০০। তেল সংস্থা বা সরকারের তরফে এ নিয়ে সচেতনতা বা প্রচার কর্মসূচিও করা হয়নি। তাই সত্যিই ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে ওই কাজ সারতে হলে তা এক প্রকার অসম্ভব।
অল্প কয়েক দিনের মধ্যে এত গ্রাহকের তথ্য কী ভাবে যাচাই করা হবে, তা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন ডিস্ট্রিবিউশন সংস্থার আধিকারিকেরা। তাঁদের বক্তব্য, শহরে অনেক বিক্রেতারই মাথাপিছু গ্রাহক সংখ্যা ৩০,০০০-৩৫,০০০। গ্রামে অন্তত ১০,০০০-১৫,০০০। তেল সংস্থা বা সরকারের তরফে এ নিয়ে সচেতনতা বা প্রচার কর্মসূচিও করা হয়নি। তাই সত্যিই ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে ওই কাজ সারতে হলে তা এক প্রকার অসম্ভব।
advertisement
advertisement
advertisement