বিধায়কের বেতন থেকে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারে ১০০১ টাকা জমা করেন। তাঁর কথায়, যাঁরা লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের টাকা পাননি, চাকরি পাননি, তাঁদের হাতে জমা টাকা তুলে দেওয়া হবে প্রত্যেক মাসে। যাঁদের ঘরে অভাব রয়েছে, ওষুধ, জামা কিনতে পারছেন না, আমাদের ছেলেরা বিভিন্ন এলাকার বুথে বুথে গিয়ে প্রত্যেককে সাহায্য় করবে। (ছবি: আবির ঘোষাল)