CBI-RG Kar Case: আরজি কর কাণ্ডে এবার বিরাট মোড়! কাকে জেরা করবে সিবিআই! 'দফতরের প্রধান' কে?
- Published by:Suman Biswas
- news18 bangla
Last Updated:
CBI-RG Kar Case: আরজি কর কাণ্ড নিয়ে সঞ্জয়ের বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে বাম নেতা তথা বর্ষীয়ান আইনজীবী বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্য বলেন, 'সঞ্জয় রায় দাবার বোড়ে। আরজি করের ঘটনায় যে বৃহত্তর ষড়যন্ত্র হয়েছে সঞ্জয় রায়ের বক্তব্য সেটাই প্রমাণ করছে।''
advertisement
এই নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পোস্টে তিনি লেখেন, 'অভিযুক্ত আজ বলেছে, সে খুন ধর্ষণ করেনি। ডিপার্টমেন্ট তাকে মুখ বন্ধ রাখতে বলেছে। ডিপার্টমেন্টের প্রধান কে? সিবিআই দু'শ জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। স্বচ্ছ তদন্তের স্বার্থে আরও একজন, অর্থাৎ ডিপার্টমেন্টের প্রধানকে জিজ্ঞাসাবাদ করবে না কেন? নাকি সেটিংয়ের জন্য জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে না?'
advertisement
এদিকে, আরজি কর কাণ্ড নিয়ে সঞ্জয়ের বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে বাম নেতা তথা বর্ষীয়ান আইনজীবী বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্য বলেন, 'সঞ্জয় রায় দাবার বোড়ে। আরজি করের ঘটনায় যে বৃহত্তর ষড়যন্ত্র হয়েছে সঞ্জয় রায়ের বক্তব্য সেটাই প্রমাণ করছে। যতই দূরবৃত্ত সে হোক না কেন এই রকমভাবে খুন করতে পারে না। মুখ্যমন্ত্রী আরজি করের ঘটনার পর মন্তব্য করেছিলেন সকাল থেকে তিনি মনিটর করছেন সারারাত ঘুমাতে পারেননি। কী মনিটর করেছেন? কীভাবে দেহ লোপাট করা যায়? সিবিআইয়ের তদন্তে এগুলো আসা উচিৎ। আসল লোকেরা পর্দার আড়ালে রয়েছে। বৃহত্তর ষড়যন্ত্র হয়েছে। সিবিআই-এর তদন্তে এই বিষয়গুলো আসা দরকার। প্রথম দিন থেকেই বলছি, এটা একটা বড় ষড়যন্ত্র।''
advertisement
advertisement
advertisement
সঞ্জয় যে একাই এই নারকীয় হত্যাকাণ্ডে যুক্ত তা তারা চার্জশিটে কোথাও বলেনি বলেও বিচারককে জানিয়েছেন সিবিআই-এর আইনজীবী৷ তিনি বলেন, ‘সঞ্জয়ের বিরুদ্ধে বায়োলজিক্যাল এভিডেন্স পাওয়া গিয়েছে, তার ওপর ভিত্তি করে চার্জশিট দেওয়া হয়েছে । তার মানে এই নয় যে এখানেই তদন্ত শেষ হয়েছে। সঞ্জয় যে একা, এটা আমার চার্জশিটে বলিনি। এটার জন্যই তদন্ত চলছে।’
advertisement
আরজি কর কাণ্ডে সঞ্জয় একা অভিযুক্ত কি না, তা নিয়েই প্রথম থেকে বিতর্ক চলছে৷ কলকাতা পুলিশের পর সিবিআই তদন্তেও এখনও পর্যন্ত এই ঘটনায় সঞ্জয় একা অভিযুক্ত বলেই এতদিন দাবি করা হয়েছে৷ তবে ধর্ষণ এবং খুনের ঘটনায় অন্য কেউ যুক্ত কি না, সেই খোঁজ যে এখনও চলছে, আদালতে সিবিআই-এর বক্তব্যে তা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে৷
advertisement