টোটোকে শৃঙ্খলায় আনতে বড় পদক্ষেপ রাজ্যের! এই নিয়মগুলো না মানলে রাস্তাতেই নামতে দেওয়া হবে না কোনও টোটো! জেনে নিন

Last Updated:
গোটা রাজ্যে মোট কত লক্ষ টোটো চলে সেই সংখ্যা পরিবহণ দফতরের কাছে নেই। কিন্তু, অপরদিকে, লক্ষ লক্ষ মানুষের জীবিকা চলে এই টোটোর উপর নির্ভর করে, তাই এই টোটো সম্পূর্ণ বন্ধ করতে নিষেধ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু, এই টোটো যাতে সাধারণ মানুষের জীবনে কোনও অসুবিধার সৃষ্টি না হয় সেইদিকও দেখতে বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই প্রসঙ্গে জানা গিয়েছে, পরিবহণ দফতর সূত্রে খবর, এই টোটোর ফলে বিভিন্ন রাস্তাতেই মারাত্মক যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। ফলে, বিভিন্ন নাগরিকদের সীমাহীন অসুবিধা হচ্ছে।
1/8
 রাজ্যের বিভিন্ন সড়কে অন্যতম পরিবহণ মাধ্যম হয়ে উঠছে টোটো। এবার সেই টোটোর বিষয়ে কড়া পদক্ষেপ করল রাজ্য সরকার। গোটা রাজ্যে টোটো চললেও সেই বিষয়ে সম্পূর্ণ তথ্য নেই রাজ্য পরিবহণ দফতরের কাছে। তাই রাজ্যের সমস্ত টোটোকে অস্থায়ী এনরোলমেন্ট নম্বর দিয়ে রেজিস্ট্রেশনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
রাজ্যের বিভিন্ন সড়কে অন্যতম পরিবহণ মাধ্যম হয়ে উঠছে টোটো। এবার সেই টোটোর বিষয়ে কড়া পদক্ষেপ করল রাজ্য সরকার। গোটা রাজ্যে টোটো চললেও সেই বিষয়ে সম্পূর্ণ তথ্য নেই রাজ্য পরিবহণ দফতরের কাছে। তাই রাজ্যের সমস্ত টোটোকে অস্থায়ী এনরোলমেন্ট নম্বর দিয়ে রেজিস্ট্রেশনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
advertisement
2/8
Toto 5
গোটা রাজ্যে মোট কত লক্ষ টোটো চলে সেই সংখ্যা পরিবহণ দফতরের কাছে নেই। কিন্তু, অপরদিকে, লক্ষ লক্ষ মানুষের জীবিকা চলে এই টোটোর উপর নির্ভর করে, তাই এই টোটো সম্পূর্ণ বন্ধ করতে নিষেধ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু, এই টোটো যাতে সাধারণ মানুষের জীবনে কোনও অসুবিধার সৃষ্টি না হয় সেইদিকও দেখতে বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই প্রসঙ্গে জানা গিয়েছে, পরিবহণ দফতর সূত্রে খবর, এই টোটোর ফলে বিভিন্ন রাস্তাতেই মারাত্মক যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। ফলে, বিভিন্ন নাগরিকদের সীমাহীন অসুবিধা হচ্ছে।
advertisement
3/8
Toto 4
টোটোকে শৃঙ্খলার মধ্যে আনার কাজ শুরু হল। পরিবহণ দফতরের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, কিউ আর কোড দেওয়া স্টিকার লাগানো হবে টোটোর গায়ে। চিহ্নিতকরণের কাজ শেষ হওয়ার পর টোটো চলার রাস্তা বেছে দেওয়া হবে।
advertisement
4/8
পুজোর মুখে টোটোচালকদের জন্য বড় খবর। এমনকী এই খবর জেনে রাখা ভাল টোটোযাত্রীদেরও। এমনিতেই বাংলার বিভিন্ন প্রান্তে টোটোর বিরুদ্ধে হাজারো অভিযোগ। আর তাই টোটো চলাচলে কিছুটা রাশ টানতে চাইছে প্রশাসন।
পুলিশ পরিবহণ দফতর এবং ইউনিয়ন মিলে ১৩ অক্টোবর থেকে ১৩ নভেম্বরের মধ্যে ডেডলাইনের ঠিক করা হয়েছে। এই চিহ্নিতকরণের প্রক্রিয়া শেষ করতে হবে বলে। প্রক্রিয়াটি অনলাইনের পাশাপশি কিছু সরকারি সহায়তা কেন্দ্র থেকেও করা যাবে।
advertisement
5/8
গুরুতর জখম অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য জামতলায় জয়নগর-কুলতলি গ্রামীণ হাসপাতালে আনা হয়। শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে থাকায় দ্রুত তাঁকে কলকাতার হাসপাতালে স্থানান্তরিত করে দেওয়া হয়। আহত ওই ব্যবসায়ী আত্মীয় আফতার লস্কর তিনি বলেন, বেশ কয়েকদিন আগে টোটো সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে হামলাকারীদের সঙ্গে ঝামেলা হয় আমার ভাইপোর। এরপর সম্পূর্ণ বিষয় নিয়ে বিধায়ক সাহেবকে জানালে বিধায়ক আশ্বাস দেন পুজোর পরে মীমাংসা করা হবে।
রেজিস্ট্রেশন কমপ্লিট হওয়ার পর আর কোনো টোটোকে রাজ্যের কোথাও রাস্তায় নামার অনুমতি দেওয়া হবে না বলেও জানানো হয়েছে। ৩০ নভেম্বরের মধ্যে নাম রেজিস্ট্রশন করানো বাধ্যতামূলক। যারা করবেন না তাদের টোটো রাস্তায় চলতে দেওয়া হবে না।
advertisement
6/8
স্বাধীনতা দিবসে ফ্রি টোটো পরিষেবা। প্রতীকী ছবি
১০০০ টাকা দিয়ে রেজিস্ট্রশন। ৬ মাস পর থেকে প্রতি মাসে ১০০ টাকা অর্থাৎ ১২ মাসে ১২০০ টাকা দিতে হবে। তাদের বিমার আওতায় আনা হবে।
advertisement
7/8
টোটো চালাতে বাধা দিচ্ছে পরিবহণ দফতর। প্রতীকী ছবি
সব টোটোর রেজিস্ট্রেশন নম্বর পেয়ে গেলে ভবিষ্যতে রাস্তায় জোড় নম্বর এবং বিজোড় নম্বরে টোটোকে পরিবর্তিত দিনে রাস্তায় নামানোর পরিকল্পনা রয়েছে পরিবহন দফতরের। ২০২৬ সালের জানুয়ারি মাসেই এই বিধি বলবৎ করার চিন্তাভাবনা। এই কাজের দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট পুরসভা এবং স্থানীয় থানার পুলিশের ওপর বর্তাবে।
advertisement
8/8
টোটো চুরি চক্রের বড়সড় র‍্যাকেট ফাঁস করল বসিরহাট জেলা পুলিশ। গত কয়েক মাস ধরে বসিরহাটের মাটিয়া, বাদুড়িয়া, হাড়োয়া, মিনাখাঁ ও দেগঙ্গা থানা এলাকায় একাধিক টোটো চুরির অভিযোগ জমা পড়ছিল পুলিশের কাছে। বারবার অভিযোগ পাওয়ার পর তদন্তে নামে বসিরহাট পুলিশ জেলার আধিকারিকরা।
এছাড়াও, রাজ্যকে অন্ধকারে রেখে ভবিষ্যতে আর কোনো লোকাল ভেন্ডার বা ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি টোটো তৈরি বা বিক্রি করতে পারবে না।
advertisement
advertisement
advertisement