♦ গত ২৫ ফেব্রুয়ারির পর থেকে অভিযুক্তের সঙ্গে সব ধরনের যোগাযোগ বন্ধ করে দেন নির্যাতিতা। এ অবস্থায় জয় ঘোষ কিশোরীর এক বান্ধবীকে জানান, যদি ওই তরুণী তার সঙ্গে দেখা না করে তা হলে তার বাবা-মায়ের কাছে সব বলে দেবে। সেই বান্ধবী র পরামর্শ মেনে ভিডিওটি নেওয়ার জন্য আরও একবার অভিযুক্তের সঙ্গে দেখা করেন নির্যাতিতা ৷ তরুণী গত ৩১ মার্চ সাক্ষাৎ করে জয়ের সঙ্গে।
♦ জয় ঘোষ আবারও তাঁকে শাহবাগ এলাকার একটি বাড়িতে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করে বলে অভিযোগ। কিন্তু সেই ভিডিও ফেরত দেয়নি। বরং এ বারও তাঁকে ধর্ষণ করার সময় ভিডিও করে রাখা হয় বলে অভিযোগ ৷ এরপর তরুণীকে গুলিস্তান এলাকায় নামিয়ে দিয়ে চলে যায় অভিযুক্ত ৷ আর এ সময়ই বাদল হোসেন নামে এক পুলিশ কনস্টেবল সিভিল পোশাকে হাজির হয় সেই তরুণীর কাছে।