ইরানের পারমানবিক কেন্দ্রে হামলা, বিশ্বজুড়ে নিন্দার মুখে ট্রাম্প! সবচেয়ে বড় 'আঘাত' দিল বন্ধু দেশই! আমেরিকা কি এবার একা?
- Published by:Tias Banerjee
Last Updated:
বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড়, বিশেষ করে লাতিন আমেরিকায়। আমেরিকার এই হামলার জেরে বিশ্বজুড়ে শুরু হয়েছে কূটনৈতিক আলোড়ন। বিশেষ করে লাতিন আমেরিকার দেশগুলো কড়া ভাষায় মার্কিন আগ্রাসনের নিন্দা করেছে এবং সংলাপ ও শান্তির আহ্বান জানিয়েছে।
advertisement
advertisement
এটি এই প্রথম যুদ্ধক্ষেত্রে ব্যবহার করা হল। ইজরায়েল-ইরান সংঘাতের আবহেই মার্কিন হস্তক্ষেপ ইসরায়েল-ইরান সংঘাত ইতিমধ্যেই দ্বিতীয় সপ্তাহে প্রবেশ করেছে। এর আগেই ইসরায়েল দাবি করেছিল, ইরানের অভিজাত কুদস বাহিনীর দুই কমান্ডারকে তারা হত্যা করেছে এবং ইরানের একাধিক সামরিক ঘাঁটিতে হামলা চালিয়েছে। (Representative Image: AI Generated)
advertisement
advertisement
বিশেষ করে লাতিন আমেরিকার দেশগুলো কড়া ভাষায় মার্কিন আগ্রাসনের নিন্দা করেছে এবং সংলাপ ও শান্তির আহ্বান জানিয়েছে। কিউবার প্রেসিডেন্ট মিগেল দিয়াজ-কানেল এক্স (সাবেক টুইটার)-এ লেখেন, “এই বোমাবর্ষণ মধ্যপ্রাচ্যের সংঘাত আরও জটিল করে তুলবে। এটি জাতিসংঘের সনদ ও আন্তর্জাতিক আইনের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। (Representative Image: AI Generated)
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
তিনি আরও বলেন, “আমরা 'ওয়ার পাওয়ার্স অ্যাক্ট' প্রয়োগের দাবি জানাচ্ছি। প্রেসিডেন্ট unilateral সিদ্ধান্ত নিয়ে দেশকে যুদ্ধের দিকে ঠেলে দিতে পারেন না।” শুমারের কথায়, “ইরানের সন্ত্রাস, পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ও আঞ্চলিক আগ্রাসনের বিরুদ্ধে দৃঢ় অবস্থান নিতে হবে ঠিকই, কিন্তু তা যেন কৌশলগত পরিষ্কার পরিকল্পনায় হয়। এখনকার হামলা যুদ্ধের ঝুঁকি অনেকগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে।” (Representative Image: AI Generated)
advertisement
advertisement
যুক্তরাষ্ট্র কি এবার একা? যখন ইজরায়েলের পাশে দাঁড়িয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইরানে সরাসরি হামলা চালাল, তখন তাদের ঐতিহাসিক বন্ধু দেশগুলো পর্যন্ত মুখ ফিরিয়ে নিতে শুরু করেছে। এই মুহূর্তে আন্তর্জাতিক সমর্থন না পেলে, একা দাঁড়িয়ে পড়তে পারে ট্রাম্পের আমেরিকা। আর মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধের ছায়া আরও ঘন হয়ে উঠছে। (Representative Image: AI Generated)