Turkey helps Bangladesh Jamaat: বাংলাদেশে টাকা ঢোকাচ্ছে তুরস্ক! কাদের দিচ্ছে জানেন? এ তো পাকিস্তানের চেয়েও এক কাঠি বাড়া

Last Updated:
বাংলাদেশের সাথে ভারতের সীমান্ত রয়েছে, বিশেষ করে অসম, ত্রিপুরা, মেঘালয় এবং মিজোরামের মতো রাজ্যগুলি সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। যদি জামাত তুরস্ক থেকে অস্ত্র, অর্থ এবং আদর্শ গত সমর্থন পায় এবং মায়ানমারের আরাকান আর্মির মতো সংগঠনগুলিকে ভারতের উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলিতে সক্রিয় গড়ে তোলে, তাহলে এটি ভারতের জন্য সরাসরি হুমকি
1/9
অপারেশন সিঁদুরের সময়, পাকিস্তানকে সব ধরনের সাহায্য করেছিল তুরস্ক। তুরস্কের ড্রোন নিয়ে ভারতে একের পর এক হামলা চালিয়েছিল পাকিস্তান৷ কিন্তু এখানেই শেষ নয়, ভারতের বিরুদ্ধে এবার অন্য ষড়যন্ত্র করছে মধ্য প্রাচ্যের এই দেশ৷ শামিল হয়েছে গভীর ষড়যন্ত্রে। সম্প্রতি গোয়েন্দা সূত্রে জানা গিয়েছে, তুরস্ক বাংলাদেশের মৌলবাদী সংগঠন জামাত-ই-ইসলামিকে টাকা দিয়ে সাহায্য করছে৷ এমনকি, এই জঙ্গি সংগঠনকে অস্ত্রও সরবরাহ করছে তারা।
অপারেশন সিঁদুরের সময়, পাকিস্তানকে সব ধরনের সাহায্য করেছিল তুরস্ক। তুরস্কের ড্রোন নিয়ে ভারতে একের পর এক হামলা চালিয়েছিল পাকিস্তান৷ কিন্তু এখানেই শেষ নয়, ভারতের বিরুদ্ধে এবার অন্য ষড়যন্ত্র করছে মধ্য প্রাচ্যের এই দেশ৷ শামিল হয়েছে গভীর ষড়যন্ত্রে। সম্প্রতি গোয়েন্দা সূত্রে জানা গিয়েছে, তুরস্ক বাংলাদেশের মৌলবাদী সংগঠন জামাত-ই-ইসলামিকে টাকা দিয়ে সাহায্য করছে৷ এমনকি, এই জঙ্গি সংগঠনকে অস্ত্রও সরবরাহ করছে তারা।
advertisement
2/9
গোয়েন্দা তথ্য অনুসারে, এই পুরো পরিকল্পনার তৃতীয় প্রান্ত হল পাকিস্তানের আইএসআই। তুরস্ক অর্থ সরবরাহ করছে। আইএসআই নেটওয়ার্ক তৈরি করছে। জামাত তা বাস্তবায়িত করছে। এই ত্রয়ীর সাহায্যে, বাংলাদেশ ভারতের জন্য একটি নতুন 'ফ্রন্টলাইন' হয়ে উঠতে পারে, যেখান থেকে মৌলবাদ, অস্ত্র এবং ভুয়া আখ্যান ভারতে পাঠানো যেতে পারে।
গোয়েন্দা তথ্য অনুসারে, এই পুরো পরিকল্পনার তৃতীয় প্রান্ত হল পাকিস্তানের আইএসআই। তুরস্ক অর্থ সরবরাহ করছে। আইএসআই নেটওয়ার্ক তৈরি করছে। জামাত তা বাস্তবায়িত করছে। এই ত্রয়ীর সাহায্যে, বাংলাদেশ ভারতের জন্য একটি নতুন 'ফ্রন্টলাইন' হয়ে উঠতে পারে, যেখান থেকে মৌলবাদ, অস্ত্র এবং ভুয়া আখ্যান ভারতে পাঠানো যেতে পারে।
advertisement
3/9
তুরস্কের গোয়েন্দা সংস্থাগুলি ঢাকার মগবাজারে জামাতের অফিস পুনর্নির্মাণের জন্য অর্থ পাঠিয়েছে। এই তহবিল কেবল ভবন তৈরির জন্য নয়, বরং সে দেশে ও ভারতে জামাতের সাংগঠনিক কাঠামো এবং প্রচার ব্যবস্থা শক্তিশালী করার জন্যও ব্যবহৃত হচ্ছে। এর পাশাপাশি, জামাতের সাথে যুক্ত ছাত্র নেতা সাদিক কাইয়ামের মতো কর্মীদের তুরস্কের অস্ত্র কারখানাগুলি ঘুরিয়ে দেখানো হচ্ছে। এর সরাসরি অর্থ হল সামরিক প্রযুক্তি এবং নেটওয়ার্কিং সম্পর্কে জামাতকে ট্রেনিং দেওয়া।
তুরস্কের গোয়েন্দা সংস্থাগুলি ঢাকার মগবাজারে জামাতের অফিস পুনর্নির্মাণের জন্য অর্থ পাঠিয়েছে। এই তহবিল কেবল ভবন তৈরির জন্য নয়, বরং সে দেশে ও ভারতে জামাতের সাংগঠনিক কাঠামো এবং প্রচার ব্যবস্থা শক্তিশালী করার জন্যও ব্যবহৃত হচ্ছে। এর পাশাপাশি, জামাতের সাথে যুক্ত ছাত্র নেতা সাদিক কাইয়ামের মতো কর্মীদের তুরস্কের অস্ত্র কারখানাগুলি ঘুরিয়ে দেখানো হচ্ছে। এর সরাসরি অর্থ হল সামরিক প্রযুক্তি এবং নেটওয়ার্কিং সম্পর্কে জামাতকে ট্রেনিং দেওয়া।
advertisement
4/9
গোয়েন্দা সূত্রের দাবি, ভারতের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলে যাতে জামাত সন্ত্রাস ছড়াতে পারে, বিচ্ছিন্নতাবাদী মনোভাব প্রচার করতে পারে, তা নিশ্চিত করতেই এই কাজ করছে তুরস্ক। তুরস্কের গোয়েন্দা সংস্থা এবং মৌলবাদী প্রতিষ্ঠানগুলি জামাতকে আর্থিক, আদর্শগত দিক থেকে সাহায্য করছে৷ দিচ্ছে সামরিক সহায়তাও। এটা কেবল বাংলাদেশের রাজনীতির মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকছে না, বরং ছড়াচ্ছে ভারতের উত্তর-পূর্ব রাজ্যগুলি সহ পশ্চিমবঙ্গ, কেরল এবং কাশ্মীরেও।
গোয়েন্দা সূত্রের দাবি, ভারতের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলে যাতে জামাত সন্ত্রাস ছড়াতে পারে, বিচ্ছিন্নতাবাদী মনোভাব প্রচার করতে পারে, তা নিশ্চিত করতেই এই কাজ করছে তুরস্ক। তুরস্কের গোয়েন্দা সংস্থা এবং মৌলবাদী প্রতিষ্ঠানগুলি জামাতকে আর্থিক, আদর্শগত দিক থেকে সাহায্য করছে৷ দিচ্ছে সামরিক সহায়তাও। এটা কেবল বাংলাদেশের রাজনীতির মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকছে না, বরং ছড়াচ্ছে ভারতের উত্তর-পূর্ব রাজ্যগুলি সহ পশ্চিমবঙ্গ, কেরল এবং কাশ্মীরেও।
advertisement
5/9
তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোগানের নেতৃত্বে তুরস্ক দক্ষিণ এশিয়ায় একটি প্যান-এজেন্ডা ছড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে। ধর্মীয় কর্মশালা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। বৃত্তি বিতরণ করা হচ্ছে। মৌলবাদী প্রতিষ্ঠানগুলিকে টাকা দেওয়া হচ্ছে। এটি সফট টেররিজমের অংশ।
তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোগানের নেতৃত্বে তুরস্ক দক্ষিণ এশিয়ায় একটি প্যান-এজেন্ডা ছড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে। ধর্মীয় কর্মশালা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। বৃত্তি বিতরণ করা হচ্ছে। মৌলবাদী প্রতিষ্ঠানগুলিকে টাকা দেওয়া হচ্ছে। এটি সফট টেররিজমের অংশ।
advertisement
6/9
সবচেয়ে অবাক করার বিষয় হল, বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (BIDA) প্রধান মহাম্মদ আশিক চৌধুরী সম্প্রতি তুরস্কের অস্ত্র প্রস্তুতকারক কোম্পানি MKE পরিদর্শন করেছেন। এই পরিদর্শন নজর কেড়েছে কারণ, এই পরিদর্শনের সময় বাংলাদেশের সেনাবাহিবীর কেউ আশিকের সঙ্গে উপস্থিত ছিল না। এমনটা সাধারণত হয় না।
সবচেয়ে অবাক করার বিষয় হল, বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (BIDA) প্রধান মহাম্মদ আশিক চৌধুরী সম্প্রতি তুরস্কের অস্ত্র প্রস্তুতকারক কোম্পানি MKE পরিদর্শন করেছেন। এই পরিদর্শন নজর কেড়েছে কারণ, এই পরিদর্শনের সময় বাংলাদেশের সেনাবাহিবীর কেউ আশিকের সঙ্গে উপস্থিত ছিল না। এমনটা সাধারণত হয় না।
advertisement
7/9
সূত্র বলছে যে, এটি একটি বেসামরিক পরিদর্শনের আড়ালে সামরিক চুক্তি স্বাক্ষরের ঘটনা হতে পারে। শুধু তাই নয়, জামাতের সাথে যুক্ত কিছু ব্যক্তি আরাকান সেনাবাহিনীকে (মিয়ানমারের জঙ্গি সেনাবাহিনী) অস্ত্র সরবরাহের চেষ্টায়ও জড়িত ছিলেন। যদি সেটা সত্যি হয়, তবে এটি কেবল বাংলাদেশের বিষয় নয়, বরং ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলির জন্য একটি প্রকাশ্য হুমকি।
সূত্র বলছে যে, এটি একটি বেসামরিক পরিদর্শনের আড়ালে সামরিক চুক্তি স্বাক্ষরের ঘটনা হতে পারে। শুধু তাই নয়, জামাতের সাথে যুক্ত কিছু ব্যক্তি আরাকান সেনাবাহিনীকে (মিয়ানমারের জঙ্গি সেনাবাহিনী) অস্ত্র সরবরাহের চেষ্টায়ও জড়িত ছিলেন। যদি সেটা সত্যি হয়, তবে এটি কেবল বাংলাদেশের বিষয় নয়, বরং ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলির জন্য একটি প্রকাশ্য হুমকি।
advertisement
8/9
বাংলাদেশের সাথে ভারতের সীমান্ত রয়েছে, বিশেষ করে অসম, ত্রিপুরা, মেঘালয় এবং মিজোরামের মতো রাজ্যগুলি সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। যদি জামাত তুরস্ক থেকে অস্ত্র, অর্থ এবং আদর্শ গত সমর্থন পায় এবং মায়ানমারের ৃআরাকান আর্মির মতো সংগঠনগুলিকে ভারতের উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলিতে সক্রিয় গড়ে তোলে, তাহলে এটি ভারতের জন্য সরাসরি হুমকি
বাংলাদেশের সাথে ভারতের সীমান্ত রয়েছে, বিশেষ করে অসম, ত্রিপুরা, মেঘালয় এবং মিজোরামের মতো রাজ্যগুলি সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। যদি জামাত তুরস্ক থেকে অস্ত্র, অর্থ এবং আদর্শ গত সমর্থন পায় এবং মায়ানমারের আরাকান আর্মির মতো সংগঠনগুলিকে ভারতের উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলিতে সক্রিয় গড়ে তোলে, তাহলে এটি ভারতের জন্য সরাসরি হুমকি
advertisement
9/9
জামাতের সাথে যুক্ত এনজিও এবং সংগঠনগুলি ইতিমধ্যেই কেরলে সক্রিয়, যারা শিক্ষা এবং দাতব্য প্রতিষ্ঠানের নামে তরুণ মুসলিমদের উস্কানি দিচ্ছে। পাকিস্তানপন্থী সংগঠনগুলির সাথে আদর্শগত সংমিশ্রণ এবং জম্মু ও কাশ্মীরে সোশ্যাল মিডিয়া প্রচারও চলছে। এখন তুরস্কের সহায়তায়, জামাত আন্তর্জাতিক বৈধতা এবং আদর্শগত শক্তি পাচ্ছে, যা ভারতের সামাজিক কাঠামো এবং ধর্মনিরপেক্ষ গণতন্ত্রকে প্রভাবিত করতে পারে।
জামাতের সাথে যুক্ত এনজিও এবং সংগঠনগুলি ইতিমধ্যেই কেরলে সক্রিয়, যারা শিক্ষা এবং দাতব্য প্রতিষ্ঠানের নামে তরুণ মুসলিমদের উস্কানি দিচ্ছে। পাকিস্তানপন্থী সংগঠনগুলির সাথে আদর্শগত সংমিশ্রণ এবং জম্মু ও কাশ্মীরে সোশ্যাল মিডিয়া প্রচারও চলছে। এখন তুরস্কের সহায়তায়, জামাত আন্তর্জাতিক বৈধতা এবং আদর্শগত শক্তি পাচ্ছে, যা ভারতের সামাজিক কাঠামো এবং ধর্মনিরপেক্ষ গণতন্ত্রকে প্রভাবিত করতে পারে।
advertisement
advertisement
advertisement