পঞ্চম সন্তান জন্ম দিলে মিলবে ২ লক্ষ ৪৩ হাজার টাকা: নতুন ঘোষণা

Last Updated:
1/6
♦ গোটা পৃথিবী জুড়ে যে সময়টা জন্ম নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালানো হচ্ছে প্রচণ্ডভাবে ৷ ঠিক সে সময় তাঁর বিপরীত মেরুতে হাঁটছে জাপানের একটি শহর ৷ জাপানের কাতসুতা জেলার নাগি নামে একটি ছোট্ট শহর ৷ ছিমছাম সাজানো গোছানো এই শহর ৷ প্রকৃতি যেখানে ঢেলে সেজে রয়েছে ৷ তবে জনসংখ্যা এক্কেবারে তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে ৷ আর সেখানেই কোনও কোনও দম্পতি সন্তানের জন্ম দিলেই তাদের পুরস্কার দেওয়া হয়। ছবি: পিক্সঅ্যাবে ৷
♦ গোটা পৃথিবী জুড়ে যে সময়টা জন্ম নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালানো হচ্ছে প্রচণ্ডভাবে ৷ ঠিক সে সময় তাঁর বিপরীত মেরুতে হাঁটছে জাপানের একটি শহর ৷ জাপানের কাতসুতা জেলার নাগি নামে একটি ছোট্ট শহর ৷ ছিমছাম সাজানো গোছানো এই শহর ৷ প্রকৃতি যেখানে ঢেলে সেজে রয়েছে ৷ তবে জনসংখ্যা এক্কেবারে তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে ৷ আর সেখানেই কোনও কোনও দম্পতি সন্তানের জন্ম দিলেই তাদের পুরস্কার দেওয়া হয়। ছবি: পিক্সঅ্যাবে ৷
advertisement
2/6
♦ তবে রয়েছে একটা নিয়ম ৷ এই শহরের শহরের নিয়ম অনুযায়ী, কোনও পরিবার যত বেশি সন্তানের জন্ম দেবে, তত বেশি পুরস্কার মিলবে তাদের। প্রথম সন্তানের জন্মের পরে দেওয়া হবে ১ লক্ষ ইয়েন ( ৬১ হাজার টাকা), দ্বিতীয় সন্তান জন্মালে দেড় লক্ষ ইয়েন (৯২ হাজার টাকা),চতুর্থ সন্তান জন্মালে ৪ লক্ষ ইয়েন (২ লক্ষ ৪৩ হাজার টাকা)। ছবি: পিক্সঅ্যাবে ৷
♦ তবে রয়েছে একটা নিয়ম ৷ এই শহরের শহরের নিয়ম অনুযায়ী, কোনও পরিবার যত বেশি সন্তানের জন্ম দেবে, তত বেশি পুরস্কার মিলবে তাদের। প্রথম সন্তানের জন্মের পরে দেওয়া হবে ১ লক্ষ ইয়েন ( ৬১ হাজার টাকা), দ্বিতীয় সন্তান জন্মালে দেড় লক্ষ ইয়েন (৯২ হাজার টাকা),চতুর্থ সন্তান জন্মালে ৪ লক্ষ ইয়েন (২ লক্ষ ৪৩ হাজার টাকা)। ছবি: পিক্সঅ্যাবে ৷
advertisement
3/6
♦ এখানেই শেষ নয়। সন্তানের জন্ম হওয়ার পরে দম্পতিরা সস্তায় ঘর ভাড়া পান। সন্তানদের টিকা দিতে কোনও খরচ হয় না। সে যদি শহরের বাইরে কোনও স্কুলে পড়তে যায়, পুর প্রশাসন তার যাতায়াতের খরচ দিয়ে থাকে। অসুস্থ শিশুদের জন্য বিনামূল্যে ডে কেয়ারের ব্যবস্থাও করা হয়। ছবি: পিক্সঅ্যাবে ৷
♦ এখানেই শেষ নয়। সন্তানের জন্ম হওয়ার পরে দম্পতিরা সস্তায় ঘর ভাড়া পান। সন্তানদের টিকা দিতে কোনও খরচ হয় না। সে যদি শহরের বাইরে কোনও স্কুলে পড়তে যায়, পুর প্রশাসন তার যাতায়াতের খরচ দিয়ে থাকে। অসুস্থ শিশুদের জন্য বিনামূল্যে ডে কেয়ারের ব্যবস্থাও করা হয়। ছবি: পিক্সঅ্যাবে ৷
advertisement
4/6
♦ ২০০৫ সালে দেখা যায়, নাগি শহরে মহিলা পিছু সন্তান ধারণের হার মাত্রই ২.৪। তার পরে সন্তানের জন্মদানে উৎসাহ দেওয়ার জন্য ওই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। এর ফলে সেখানে মহিলা পিছু সন্তান ধারণের হার বেড়ে হয়েছিল ২.৮। কিন্তু কিছুদিনের মধ্যে এই হার কমে দাঁড়ায় ১.৯ শতাংশ। ছবি: পিক্সঅ্যাবে ৷
♦ ২০০৫ সালে দেখা যায়, নাগি শহরে মহিলা পিছু সন্তান ধারণের হার মাত্রই ২.৪। তার পরে সন্তানের জন্মদানে উৎসাহ দেওয়ার জন্য ওই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। এর ফলে সেখানে মহিলা পিছু সন্তান ধারণের হার বেড়ে হয়েছিল ২.৮। কিন্তু কিছুদিনের মধ্যে এই হার কমে দাঁড়ায় ১.৯ শতাংশ। ছবি: পিক্সঅ্যাবে ৷
advertisement
5/6
♦ সাম্প্রতিক আদমসুমারি থেকে জানা গিয়েছে, বর্তমানে নাগি শহরের জনসংখ্যা মাত্র ৬ হাজার। সেখানে কোথাও ভিড় হয় না। যে কোনও সিনেমা হল, শপিং মল ও অন্যান্য শপিং মল সবসময় ফাঁকা থাকে। ছবি: পিক্সঅ্যাবে ৷
♦ সাম্প্রতিক আদমসুমারি থেকে জানা গিয়েছে, বর্তমানে নাগি শহরের জনসংখ্যা মাত্র ৬ হাজার। সেখানে কোথাও ভিড় হয় না। যে কোনও সিনেমা হল, শপিং মল ও অন্যান্য শপিং মল সবসময় ফাঁকা থাকে। ছবি: পিক্সঅ্যাবে ৷
advertisement
6/6
 ♦ তবে শুধু জাপানের এই শহর নাগি-ই নয়, সামগ্রিকভাবে জাপানেই কমছে জন্মহার। একমাত্র সেখানেই ১৯৭০ সাল থেকে প্রতি বছর জন্মের হার কমেছে একটু একটু করে। ১৯৭০ সালে জাপানে যত শিশু জন্মেছিল, ২০১৭ সালে জন্মেছে তার চেয়ে ১ লক্ষ কম। কিন্তু মৃত্যুহার বেড়েছে। ২০১৭ সালে জাপানে মারা গিয়েছিলেন ১৩ লক্ষ মানুষ। সে দেশের স্বাস্থ্য ও শ্রম মন্ত্রকের দাবি, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে আর কখনই এক বছরে এত মানুষ মারা যাননি। ছবি: পিক্সঅ্যাবে ৷
♦ তবে শুধু জাপানের এই শহর নাগি-ই নয়, সামগ্রিকভাবে জাপানেই কমছে জন্মহার। একমাত্র সেখানেই ১৯৭০ সাল থেকে প্রতি বছর জন্মের হার কমেছে একটু একটু করে। ১৯৭০ সালে জাপানে যত শিশু জন্মেছিল, ২০১৭ সালে জন্মেছে তার চেয়ে ১ লক্ষ কম। কিন্তু মৃত্যুহার বেড়েছে। ২০১৭ সালে জাপানে মারা গিয়েছিলেন ১৩ লক্ষ মানুষ। সে দেশের স্বাস্থ্য ও শ্রম মন্ত্রকের দাবি, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে আর কখনই এক বছরে এত মানুষ মারা যাননি। ছবি: পিক্সঅ্যাবে ৷
advertisement
advertisement
advertisement