Ryugyong Hotel-North Korea: ১৬ হাজার কোটি টাকার হোটেলে রাত কাটান না কেউ ! কী এমন রহস্য, জানলে তাজ্জব লাগবে

Last Updated:
The Ryugyong Hotel of North Korea: সুউচ্চ বিলাসবহুল হোটেল তৈরি হয়েছে কোটি কোটি টাকা খরচ করে, ভবন দাঁড়িয়ে রয়েছে গত ২৫ বছর ধরে। কিন্তু একদিনের জন্যও থাকতে আসেননি কেউ।
1/6
সুউচ্চ বিলাসবহুল হোটেল তৈরি হয়েছে কোটি কোটি টাকা খরচ করে, ভবন দাঁড়িয়ে রয়েছে গত ২৫ বছর ধরে। কিন্তু একদিনের জন্যও থাকতে আসেননি কেউ। এমনই এক হোটেলে রয়েছে উত্তর কোরিয়ায়। জানা গিয়েছে, এই বিশেষ হোটেলটি নির্মাণের জন্য ১৬ হাজার কোটি টাকারও বেশি খরচ হয়েছে। ২৫ বছরের বেশি সময় পেরিয়ে গিয়েছে, কিন্তু হোটেলটি চালু করা যায়নি।
সুউচ্চ বিলাসবহুল হোটেল তৈরি হয়েছে কোটি কোটি টাকা খরচ করে, ভবন দাঁড়িয়ে রয়েছে গত ২৫ বছর ধরে। কিন্তু একদিনের জন্যও থাকতে আসেননি কেউ। এমনই এক হোটেলে রয়েছে উত্তর কোরিয়ায়। জানা গিয়েছে, এই বিশেষ হোটেলটি নির্মাণের জন্য ১৬ হাজার কোটি টাকারও বেশি খরচ হয়েছে। ২৫ বছরের বেশি সময় পেরিয়ে গিয়েছে, কিন্তু হোটেলটি চালু করা যায়নি।
advertisement
2/6
আজ পর্যন্ত কোনও অতিথি রাত্রিবাস করেননি ওই হোটেলে। এখন এই হোটেলটি ব্যবহার করা হয় অন্য কারণে। উত্তর কোরিয়ার রাজধানী পিয়ং ইয়ং-এ রয়েছে হোটেল রিইউগইয়ং। এই হোটেল নির্মাণের কাজ শুরু হয় ১৯৮৭ সালে।
আজ পর্যন্ত কোনও অতিথি রাত্রিবাস করেননি ওই হোটেলে। এখন এই হোটেলটি ব্যবহার করা হয় অন্য কারণে। উত্তর কোরিয়ার রাজধানী পিয়ং ইয়ং-এ রয়েছে হোটেল রিইউগইয়ং। এই হোটেল নির্মাণের কাজ শুরু হয় ১৯৮৭ সালে।
advertisement
3/6
কথা ছিল, পরবর্তী ২ বছরের মধ্যে চালু করে দেওয়া হবে এই হোটেল। সময়মতো এই হোটেল চালু হয়ে গেলে এটিই হত বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু হোটেল। কিন্তু এই মুহূর্তে এটি পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু পরিত্যক্ত ভবন হিসেবে পরিচিত।
কথা ছিল, পরবর্তী ২ বছরের মধ্যে চালু করে দেওয়া হবে এই হোটেল। সময়মতো এই হোটেল চালু হয়ে গেলে এটিই হত বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু হোটেল। কিন্তু এই মুহূর্তে এটি পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু পরিত্যক্ত ভবন হিসেবে পরিচিত।
advertisement
4/6
১.৬ বিলিয়ন পাউন্ড খরচ করে তৈরি করা হয় হোটেলটি। ১৯৯২ সালে এর নির্মাণ কাজ একেবারে বন্ধ হয়ে যায়। কারণ সেই সময় কারণ সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর উত্তর কোরিয়া গভীর অর্থনৈতিক সঙ্কটের মুখে পড়ে।
১.৬ বিলিয়ন পাউন্ড খরচ করে তৈরি করা হয় হোটেলটি। ১৯৯২ সালে এর নির্মাণ কাজ একেবারে বন্ধ হয়ে যায়। কারণ সেই সময় কারণ সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর উত্তর কোরিয়া গভীর অর্থনৈতিক সঙ্কটের মুখে পড়ে।
advertisement
5/6
২০১১ সালের জুলাই মাসে এই ভবনটির বাইরে কাচের প্যানেল বসানো হয়। সেবারও প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল ২০১৩ সালের মধ্যে হোটেলটির নির্মাণ কাজ শেষ করা হবে। কিন্তু তা বাস্তবায়িত হয়নি। এখন মনে করা হয়, এই হোটেল ভবনটির ভিতরে কিছুই নেই। কিছু ক্ষেত্রে ভবনটির নির্মাণও ত্রুটিপূর্ণ বলে মনে করা হয়। যেমন লিফট শ্যাফ্টটি বাঁকা, মেঝে ঢালু।
২০১১ সালের জুলাই মাসে এই ভবনটির বাইরে কাচের প্যানেল বসানো হয়। সেবারও প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল ২০১৩ সালের মধ্যে হোটেলটির নির্মাণ কাজ শেষ করা হবে। কিন্তু তা বাস্তবায়িত হয়নি। এখন মনে করা হয়, এই হোটেল ভবনটির ভিতরে কিছুই নেই। কিছু ক্ষেত্রে ভবনটির নির্মাণও ত্রুটিপূর্ণ বলে মনে করা হয়। যেমন লিফট শ্যাফ্টটি বাঁকা, মেঝে ঢালু।
advertisement
6/6
 তাছাড়া এতদিন পরিত্যক্ত অবস্থায় থাকার ফলে মরচে ধরে গিয়ে থাকতে পারে কাঠামোয়, ফলে তা দুর্বল হয়ে যেতে পারে। ২০১৮ সালে এই ভবনটিতে এলইডি প্যানেল ইনস্টল করা হয়। তারপর থেকেই এটি উত্তর কোরিয়ার সরকারের প্রচার কাজের জন্য ব্যবহার করা হয়। সরকারি বিষয়ে জানতে গেলে তাকিয়ে থাকতে হয় এই ভবনের দিকে।
তাছাড়া এতদিন পরিত্যক্ত অবস্থায় থাকার ফলে মরচে ধরে গিয়ে থাকতে পারে কাঠামোয়, ফলে তা দুর্বল হয়ে যেতে পারে। ২০১৮ সালে এই ভবনটিতে এলইডি প্যানেল ইনস্টল করা হয়। তারপর থেকেই এটি উত্তর কোরিয়ার সরকারের প্রচার কাজের জন্য ব্যবহার করা হয়। সরকারি বিষয়ে জানতে গেলে তাকিয়ে থাকতে হয় এই ভবনের দিকে।
advertisement
advertisement
advertisement