পাকিস্তানের হাত থেকে ফসকে যেতে পারে এই অঞ্চল! জায়গায় জায়গায় বসেছে চেকপয়েন্ট! পাক সেনার রাতের ঘুম কেড়েছে টিটিপি!

Last Updated:
আর এই ছবি দেখেই অনেকের মনে পড়ে যাচ্ছে ২০২১ সালেড় আফগানিস্তানের কথা।
1/5
দাবা খেলা না কি জুয়ার সমান! অনির্দিষ্টকালের জন্য আফগানিস্তানে দাবা বন্ধ করল তালিবান...(Credit- Reuters)
পাকিস্তানের প্রত্যন্ত এলাকাগুলিতে দিন প্রতি দিন পরিস্থিতি ক্রমেই ঘোরালো হয়ে উঠছে। ইতিমধ্যেই তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান এবং বিভিন্ন জঙ্গি সংগঠন শক্তিশালী হয়ে উঠছে।
advertisement
2/5
ভারত ও পাকিস্তানের সেনাবাহিনী নিয়ে প্রায়ই তুলনা করা হয়, কিন্তু তাদের বেতনের পার্থক্য শুনলে আপনি সত্যিই অবাক হবেন। পাকিস্তানি সেনারা কি ভারতীয় সেনার চেয়ে বেশি রোজগার করেন, না কম? উত্তর আপনার ধারনার বাইরে হতে পারে।
পাকিস্তানের বিভিন্ন অঞ্চলে বিশেষ করে খাইবার-পাখতুনখোয়ায় ক্রমেই নিজেদের ক্ষমতা বাড়াচ্ছে টিটিপি। তারা ওই অঞ্চলে এতটাই শক্তিশালী হয়ে উঠেছে যে সেখানে পাক সেনাদের ঢুকতেও বেগ পেতে হচ্ছে।
advertisement
3/5
ক্যাসেল ব্রাভো, আমেরিকার তৈরি একটি ১৫ মেগাটন হাইড্রোজেন বোমা এখনও পর্যন্ত পরীক্ষিত সবচেয়ে বড় থার্মোনিউক্লিয়ার অস্ত্র, এবং হিরোশিমায় নিক্ষিপ্ত পারমাণবিক বোমার চেয়ে ১০০০ গুণ বেশি শক্তিশালী বিস্ফোরণ তরঙ্গ সৃষ্টি করেছিল। সার বোম্বা, যা পূর্ববর্তী সোভিয়েত ইউনিয়ন তৈরি করেছিল এবং বর্তমানে রাশিয়ার অস্ত্রাগারে রয়েছে। এটি ৫০ মেগাটন ক্ষমতা সম্পন্ন, বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী থার্মোনিউক্লিয়ার অস্ত্র রাশিয়ার কাছে আছে বলেই মনে করা হয়।
মূলত, আফগানিস্তানের সীমান্ত লাগোয়া ডুরান্ড লাইনে পাক সেনাদের জন্য সমস্ত কাজ করা অসম্ভব করে তুলেছে। খাইবার, খুরাম, উত্তর এবং দক্ষিণ ওয়াজিরিস্তান এবং বাজাউর পাক সেনার কাছে একদম আতঙ্কের অন্য নাম হয়ে উঠেছে।
advertisement
4/5
আফগান জিহাদে (১৯৭৯-১৯৮৯), পাকিস্তানি সেনাবাহিনী এবং আইএসআই, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং সৌদি আরবের সহায়তায়, হাজার হাজার মুজাহিদিনকে প্রশিক্ষণ দিয়েছিল যাদের মাধ্যমে আফগানিস্তানে সোভিয়েত বিরোধী জিহাদ পরিচালিত হয়েছিল। এই পুরো নেটওয়ার্কটি পরবর্তীতে কাশ্মীরে ভারতের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবাদ ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে।
ওই সকল এলাকায় গজিয়ে উঠেছে বিভিন্ন চেকপয়েন্ট, আইডেন্টিটি কার্ড দেখে তবেই যেতে দিচ্ছেন সেখানকার যোদ্ধারা। মূলত, পেশোয়ার-খাইবার রোড, হাঙ্গুর-খুররম করিডর এবং বাম্মু- ডেরা ইসমাইল খান- সহ একাধিক রাস্তায় রয়েছে এই চেকপয়েন্ট।
advertisement
5/5
সূত্রগুলি CNN-News18 কে জানিয়েছে, সমস্ত সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলিকে পরিচালনার দায়িত্বে থাকবে পাকসেনার টেন কর্পস। দ্বারা পরিচালিত হবে, যাদের ১৯টি ব্রিগেড রয়েছে।
একইসঙ্গে পাক সরকারকে সরাসরি চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছে টিটিপি। পাক সেনা কর্তা আসিম মুনিরকে প্রকাশ্যে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছে এই সংগঠন। আর এই ছবি দেখেই অনেকের মনে পড়ে যাচ্ছে ২০২১ সালেড় আফগানিস্তানের কথা।
advertisement
advertisement
advertisement