Sunita Williams News: 'সবচেয়ে কঠিন সময় ওটাই'! মহাকাশে এ কী বিপদে পড়েছিলেন সুনীতা উইলিয়ামসরা! জানালেন নিজের মুখে, হাড়হিম হয়ে যাবে শুনে

Last Updated:
Sunita Williams News: নাসা ও স্পেসএক্সের এই মিশনের নাম দেওয়া হয়েছে ‘ক্রু-১০’। এই মিশনে নতুন চার নভোচারীকে পাঠানো হয়েছিল।
1/7
আমেরিকার মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার নভোচারী সুনীতা উইলিয়ামস ও বুচ উইলমোর অবশেষে পৃথিবীতে ফিরছেন। দীর্ঘ ৯ মাস ধরে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে (আইএসএস) আটকে ছিলেন তাঁরা। তাঁদের ফিরিয়ে আনতে গত শুক্রবার কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে একটি মিশন পাঠিয়েছিল নাসা ও ধনকুবের ইলন মাস্কের মহাকাশ প্রতিষ্ঠান স্পেস এক্স।
আমেরিকার মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার নভোচারী সুনীতা উইলিয়ামস ও বুচ উইলমোর অবশেষে পৃথিবীতে ফিরছেন। দীর্ঘ ৯ মাস ধরে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে (আইএসএস) আটকে ছিলেন তাঁরা। তাঁদের ফিরিয়ে আনতে গত শুক্রবার কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে একটি মিশন পাঠিয়েছিল নাসা ও ধনকুবের ইলন মাস্কের মহাকাশ প্রতিষ্ঠান স্পেস এক্স।
advertisement
2/7
নাসা ও স্পেসএক্সের এই মিশনের নাম দেওয়া হয়েছে ‘ক্রু-১০’। এই মিশনে নতুন চার নভোচারীকে পাঠানো হয়েছিল। তাঁরা আইএসএসে পৌঁছেছেন। তারপরই ছিল সুনীতা ও বুচের পৃথিবীতে ফেরার পালা।
নাসা ও স্পেসএক্সের এই মিশনের নাম দেওয়া হয়েছে ‘ক্রু-১০’। এই মিশনে নতুন চার নভোচারীকে পাঠানো হয়েছিল। তাঁরা আইএসএসে পৌঁছেছেন। তারপরই ছিল সুনীতা ও বুচের পৃথিবীতে ফেরার পালা।
advertisement
3/7
দুজন গত বছরের জুন মাস থেকে আইএসএসে ছিলেন। আট দিনের মহাকাশ মিশনে সেখানে যান তাঁরা। কিন্তু বোয়িংয়ের স্টারলাইনার মহাকাশযানে ত্রুটির কারণে তাঁরা আটকে পড়েন।
দুজন গত বছরের জুন মাস থেকে আইএসএসে ছিলেন। আট দিনের মহাকাশ মিশনে সেখানে যান তাঁরা। কিন্তু বোয়িংয়ের স্টারলাইনার মহাকাশযানে ত্রুটির কারণে তাঁরা আটকে পড়েন।
advertisement
4/7
দীর্ঘদিন পর বাড়ি ফেরা নিয়ে প্রবল আগ্রহী ছিলেন সুনীতা ও বুচ। আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন থেকেই তাঁরা সাংবাদিক সম্মেলনে যোগ দিয়েছিলেন।
দীর্ঘদিন পর বাড়ি ফেরা নিয়ে প্রবল আগ্রহী ছিলেন সুনীতা ও বুচ। আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন থেকেই তাঁরা সাংবাদিক সম্মেলনে যোগ দিয়েছিলেন।
advertisement
5/7
সেই সংবাদ সম্মেলনে সুনীতাকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, মহাকাশের কোন বিষয়টি তাঁর সবচেয়ে বেশি মনে পড়বে? সঙ্গে সঙ্গে তাঁর জবাব ছিল—‘সবকিছু’। এটা আমার ও বুচের তৃতীয়বারের মতো আইএসএস সফর ছিল। (আইএসএসের) বিভিন্ন অংশ একত্র করতে আমরা সহায়তা করেছি। এখান থেকে আমরা এটিকে বদলে যেতে দেখেছি। এখানে বসবাস করাটা আমাদের এক অনন্য দৃষ্টিভঙ্গি দিয়েছে। শুধু জানালার বাইরের দৃশ্যই নয়, সমস্যার সমাধান কীভাবে করতে হবে, সেটাও শিখিয়েছে। চলে যাওয়ার সময় আমি এই অনুপ্রেরণা ও দৃষ্টিভঙ্গিগুলো হারাতে চাই না।''
সেই সংবাদ সম্মেলনে সুনীতাকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, মহাকাশের কোন বিষয়টি তাঁর সবচেয়ে বেশি মনে পড়বে? সঙ্গে সঙ্গে তাঁর জবাব ছিল—‘সবকিছু’। এটা আমার ও বুচের তৃতীয়বারের মতো আইএসএস সফর ছিল। (আইএসএসের) বিভিন্ন অংশ একত্র করতে আমরা সহায়তা করেছি। এখান থেকে আমরা এটিকে বদলে যেতে দেখেছি। এখানে বসবাস করাটা আমাদের এক অনন্য দৃষ্টিভঙ্গি দিয়েছে। শুধু জানালার বাইরের দৃশ্যই নয়, সমস্যার সমাধান কীভাবে করতে হবে, সেটাও শিখিয়েছে। চলে যাওয়ার সময় আমি এই অনুপ্রেরণা ও দৃষ্টিভঙ্গিগুলো হারাতে চাই না।''
advertisement
6/7
মহাকাশ থেকে কবে নিজ ঠিকানায় ফিরতে পারবেন, সে বিষয়ে কোনও নির্দিষ্ট দিনক্ষণ সম্পর্কে জানতেন না সুনীতা। এটাই তাঁর জন্য সবচেয়ে কঠিন বিষয় ছিল বলে জানান তিনি। সুনীতা বলেন, ‘আমরা এখানে রয়েছি। আমাদের একটি মিশন রয়েছে। প্রতিদিন যা যা করতে হয়, তা আমরা করি। সবচেয়ে কঠিন বিষয়টি হল আমরা কখন ফিরব, তা জানতে না পারাটা। ওই অনিশ্চয়তাগুলো হল সবচেয়ে কঠিন বিষয়।’
মহাকাশ থেকে কবে নিজ ঠিকানায় ফিরতে পারবেন, সে বিষয়ে কোনও নির্দিষ্ট দিনক্ষণ সম্পর্কে জানতেন না সুনীতা। এটাই তাঁর জন্য সবচেয়ে কঠিন বিষয় ছিল বলে জানান তিনি। সুনীতা বলেন, ‘আমরা এখানে রয়েছি। আমাদের একটি মিশন রয়েছে। প্রতিদিন যা যা করতে হয়, তা আমরা করি। সবচেয়ে কঠিন বিষয়টি হল আমরা কখন ফিরব, তা জানতে না পারাটা। ওই অনিশ্চয়তাগুলো হল সবচেয়ে কঠিন বিষয়।’
advertisement
7/7
৯ মাস মহাকাশে বন্দি থেকে পৃথিবীতে ফিরলেও অবশ্য এখনই বন্দিদশা কাটছে না সুনীতা উইলিয়ামস এবং বুচ উইলমোরের৷ কারণ ফ্লোরিডায় অবতরণের সঙ্গে সঙ্গেই পূর্ব নির্ধারিত সূচি অনুযায়ী তাঁদের হিউস্টনের রিহ্যাব কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়েছে৷ মহাকাশে দীর্ঘ সময় থাকায় যে যে শারীরিক পরিবর্তন ঘটে, সেগুলি স্বাভাবিক করা এবং লম্বা যাত্রাপথ অতিক্রম করার ধকল কাটিয়ে ওঠার উপরেই এই রিহ্যাব পর্বে জোর দেওয়া হয়৷ মহাকাশ থেকে ফিরে পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তির সঙ্গে মহাকাশচারীরা মানিয়ে নিতে পারেন, এই রিহ্যাব পর্বে তা দেখা হয়৷
৯ মাস মহাকাশে বন্দি থেকে পৃথিবীতে ফিরলেও অবশ্য এখনই বন্দিদশা কাটছে না সুনীতা উইলিয়ামস এবং বুচ উইলমোরের৷ কারণ ফ্লোরিডায় অবতরণের সঙ্গে সঙ্গেই পূর্ব নির্ধারিত সূচি অনুযায়ী তাঁদের হিউস্টনের রিহ্যাব কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়েছে৷ মহাকাশে দীর্ঘ সময় থাকায় যে যে শারীরিক পরিবর্তন ঘটে, সেগুলি স্বাভাবিক করা এবং লম্বা যাত্রাপথ অতিক্রম করার ধকল কাটিয়ে ওঠার উপরেই এই রিহ্যাব পর্বে জোর দেওয়া হয়৷ মহাকাশ থেকে ফিরে পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তির সঙ্গে মহাকাশচারীরা মানিয়ে নিতে পারেন, এই রিহ্যাব পর্বে তা দেখা হয়৷
advertisement
advertisement
advertisement