Hamas-Israel: ১-এর বদলে ৫০! কীভাবে যুদ্ধ থামবে গাজায়? কী হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে চুক্তি? বড় খেল আমেরিকার

Last Updated:
এখন প্রশ্ন হল, যুদ্ধ থামলে গাজা শাসন করবে কারা? এই নিয়ে আলোচনার কোনও খবর এখনও পর্যন্ত পাওয়া যায়নি।
1/8
ইজরায়েল এবং হামাসের কাছে সংঘর্ষ বিরতি এবং বন্দি মুক্তির প্রস্তাব পাঠাল মধ্যস্থতাকারী কাতার। ১৫ মাস ধরে চলা যুদ্ধ এবার থামতে পারে বলে অনুমান করছেন কূটনৈতিক বিশ্লেষকরা। ২০ জানুয়ারি মার্কিন মুলুকে রাষ্ট্রপতি পদে শপথ নেবেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তার ঠিক আগেই এই খবর সামনে এল।
ইজরায়েল এবং হামাসের কাছে সংঘর্ষ বিরতি এবং বন্দি মুক্তির প্রস্তাব পাঠাল মধ্যস্থতাকারী কাতার। ১৫ মাস ধরে চলা যুদ্ধ এবার থামতে পারে বলে অনুমান করছেন কূটনৈতিক বিশ্লেষকরা। ২০ জানুয়ারি মার্কিন মুলুকে রাষ্ট্রপতি পদে শপথ নেবেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তার ঠিক আগেই এই খবর সামনে এল।
advertisement
2/8
সম্প্রতি হামাসকে ২০ জানুয়ারি পর্যন্ত সময়সীমা বেঁধে দিয়েছিলেন ট্রাম্প। রীতিমতো হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছিলেন, এর মধ্যে যদি বন্দিদের মুক্তি দেওয়া না হয়, তাহলে মধ্যপ্রাচ্যে নরক নেমে আসবে। সেই হিসেবে হাতে আর এক সপ্তাহ আছে। মার্কিন কর্তারা জানিয়েছেন, দোহাতে আলোচনায় দুর্দান্ত অগ্রগতি হয়েছে। খুব শীঘ্রই চুক্তি হতে পারে।
সম্প্রতি হামাসকে ২০ জানুয়ারি পর্যন্ত সময়সীমা বেঁধে দিয়েছিলেন ট্রাম্প। রীতিমতো হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছিলেন, এর মধ্যে যদি বন্দিদের মুক্তি দেওয়া না হয়, তাহলে মধ্যপ্রাচ্যে নরক নেমে আসবে। সেই হিসেবে হাতে আর এক সপ্তাহ আছে। মার্কিন কর্তারা জানিয়েছেন, দোহাতে আলোচনায় দুর্দান্ত অগ্রগতি হয়েছে। খুব শীঘ্রই চুক্তি হতে পারে।
advertisement
3/8
বন্দি মুক্তি: চুক্তির কিছু বিষয় সাংবাদিকদের জানিয়েছেন এক ইজরায়েলি কর্মকর্তা। অবশ্য হামাস এই নিয়ে মুখ খোলেনি। জানা গিয়েছে, প্রথম পর্যায়ে ৩৩ জন বন্দিকে মুক্তি দেওয়া হতে পারে। এর মধ্যে শিশু, মহিলা, মহিলা সেনা কর্মী, ৫০ বছরের বেশি বয়সী পুরুষ, আহত এবং অসুস্থরা রয়েছেন। ইজরায়েল মনে করে, বন্দিদের বেশিরভাগই জীবিত।
বন্দি মুক্তি: চুক্তির কিছু বিষয় সাংবাদিকদের জানিয়েছেন এক ইজরায়েলি কর্মকর্তা। অবশ্য হামাস এই নিয়ে মুখ খোলেনি। জানা গিয়েছে, প্রথম পর্যায়ে ৩৩ জন বন্দিকে মুক্তি দেওয়া হতে পারে। এর মধ্যে শিশু, মহিলা, মহিলা সেনা কর্মী, ৫০ বছরের বেশি বয়সী পুরুষ, আহত এবং অসুস্থরা রয়েছেন। ইজরায়েল মনে করে, বন্দিদের বেশিরভাগই জীবিত।
advertisement
4/8
পরিকল্পনা অনুযায়ী প্রথম পর্যায়ের কাজ হলে, চুক্তি কার্যকর হওয়ার ১৬ দিন পর দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হবে। এই পর্যায়ে জীবিত বন্দি, পুরুষ সেনা কর্মী এবং যুদ্ধে অংশ গ্রহণকারী পুরুষদের মুক্তি এবং মৃত বন্দিদের দেহ ফেরত দেওয়া হবে।
পরিকল্পনা অনুযায়ী প্রথম পর্যায়ের কাজ হলে, চুক্তি কার্যকর হওয়ার ১৬ দিন পর দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হবে। এই পর্যায়ে জীবিত বন্দি, পুরুষ সেনা কর্মী এবং যুদ্ধে অংশ গ্রহণকারী পুরুষদের মুক্তি এবং মৃত বন্দিদের দেহ ফেরত দেওয়া হবে।
advertisement
5/8
সেনা প্রত্যাহার: ধাপে ধাপে সেনা প্রত্যাহার করবে ইজরায়েল। জানা গিয়েছে, সীমান্ত শহর এবং গ্রামের নিরাপত্তায় সীমান্তের আশেপাশে সেনা থাকবে। গাজার দক্ষিণ অংশের ফিলাডেলফি করিডরেও মোতায়েন থাকবে সেনা। তবে চুক্তি কার্যকর হওয়ার কয়েকদিন পর সেখান থেকে আংশিক সেনা প্রত্যাহার করে নেবে ইজরায়েল।
সেনা প্রত্যাহার: ধাপে ধাপে সেনা প্রত্যাহার করবে ইজরায়েল। জানা গিয়েছে, সীমান্ত শহর এবং গ্রামের নিরাপত্তায় সীমান্তের আশেপাশে সেনা থাকবে। গাজার দক্ষিণ অংশের ফিলাডেলফি করিডরেও মোতায়েন থাকবে সেনা। তবে চুক্তি কার্যকর হওয়ার কয়েকদিন পর সেখান থেকে আংশিক সেনা প্রত্যাহার করে নেবে ইজরায়েল।
advertisement
6/8
উত্তর গাজার বাসিন্দাদের নিজেদের বাসস্থানে ফিরে আসার অনুভূতি দেওয়া হবে। তবে অস্ত্র ছাড়া। গাজার কেন্দ্রীয় নেটজারিম করিডর থেকেও সেনা প্রত্যাহার করে নেবে ইজরায়েল। খুন বা ভয়ঙ্কর আক্রমণের জন্য ইজরায়েলের আদালত যে সব প্যালেস্তেনীয় যোদ্ধাকে সাজা দিয়েছে, তাদেরও মুক্তি দেওয়া হবে, তবে এই সংখ্যা নির্ভর করবে হামাস কতজন জীবিত বন্দিকে ছাড়বে তার উপর। তবে ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর যে সব হামাস জঙ্গিরা ইজরায়েলে হামলা চালিয়েছিল তাদের মুক্তি দেওয়া হবে না।
উত্তর গাজার বাসিন্দাদের নিজেদের বাসস্থানে ফিরে আসার অনুভূতি দেওয়া হবে। তবে অস্ত্র ছাড়া। গাজার কেন্দ্রীয় নেটজারিম করিডর থেকেও সেনা প্রত্যাহার করে নেবে ইজরায়েল। খুন বা ভয়ঙ্কর আক্রমণের জন্য ইজরায়েলের আদালত যে সব প্যালেস্তেনীয় যোদ্ধাকে সাজা দিয়েছে, তাদেরও মুক্তি দেওয়া হবে, তবে এই সংখ্যা নির্ভর করবে হামাস কতজন জীবিত বন্দিকে ছাড়বে তার উপর। তবে ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর যে সব হামাস জঙ্গিরা ইজরায়েলে হামলা চালিয়েছিল তাদের মুক্তি দেওয়া হবে না।
advertisement
7/8
এখন প্রশ্ন হল, যুদ্ধ থামলে গাজা শাসন করবে কারা? এই নিয়ে আলোচনার কোনও খবর এখনও পর্যন্ত পাওয়া যায়নি।
এখন প্রশ্ন হল, যুদ্ধ থামলে গাজা শাসন করবে কারা? এই নিয়ে আলোচনার কোনও খবর এখনও পর্যন্ত পাওয়া যায়নি।
advertisement
8/8
ইজরায়েল শুরু থেকেই বলে আসছে, গাজার নিরাপত্তা তারা দেখবে। হামাসের কোনও ভূমিকা থাকবে না। প্যালেস্তেনিয়ান কর্তৃপক্ষকেও তারা মানতে রাজি নয়। শেষ পর্যন্ত কী হয় এখন সেটাই দেখার।
ইজরায়েল শুরু থেকেই বলে আসছে, গাজার নিরাপত্তা তারা দেখবে। হামাসের কোনও ভূমিকা থাকবে না। প্যালেস্তেনিয়ান কর্তৃপক্ষকেও তারা মানতে রাজি নয়। শেষ পর্যন্ত কী হয় এখন সেটাই দেখার।
advertisement
advertisement
advertisement