Most Dangerous Prison: দুনিয়ার সব থেকে ভয়ঙ্কর জেল, কয়েদিদের ভোগ করতে হয় নরক যন্ত্রণা
Last Updated:
Most dangerous Prisons in the world: নরকের থেকেও ভয়ঙ্কর এই জেল! বন্দিদের সঙ্গে যা করা হয়, ভাবতে পারবেন না।
advertisement
গিতার্মা কারাগার - পূর্ব আফ্রিকার একটি দেশ রুয়ান্ডা। সেখানকার গিতার্মা কারাগারকে বলা হয় পৃথিবীর নরক। ডেইলি স্টার ওয়েবসাইটের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এখানকার নিরাপত্তা কর্মীরা বন্দিদের নরক যন্ত্রণা দেয়।বন্দিদের প্রচণ্ড মারধর করা হয়। সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় হল এখানে বন্দিদের নরখাদক হওয়ার খবর পাওয়া যায়। অর্থাৎ তারা একে অপরকে মেরে মাংস খায়।
advertisement
তাদমোর - সিরিয়ার তাদমোর সামরিক কারাগারটি এখন আইএসআইএস ধ্বংস করেছে। তবে এক সময় এটি খুব বিপজ্জনক ছিল। একজন বন্দি অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালকে বলেছিলেন, এখানকার রক্ষীরা বন্দিদের অহেতুক মারধর করত। বন্দিদের দড়ি দিয়ে ঝুলিয়ে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করা হত। বন্দিদের এতটাই অত্যাচার করা হয়েছিল যে তারা নিজেরাই আত্মহত্যার জন্য আবেদন করত। ২০০১ সালে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, একটা সময় ছিল যখন কয়েক মিনিটের মধ্যে হাজার হাজার মানুষ নিহত হয়েছিল সেখানে।
advertisement
ক্যাম্প টোয়েন্টি টু- উত্তর কোরিয়ার কনসেনট্রেশন ক্যাম্প সম্পর্কে মানুষের কাছে খুব কম তথ্য আছে। উত্তর কোরিয়া সবসময়ই বিতর্ক সৃষ্টি করেছে। ক্যাম্প 22 টোয়েন্টি টু ২০১২ সালে বন্ধ হয়ে গিয়েছে। অনেকে অবশ্য এটিকে গুজব বলেন। রিপোর্ট বলে, এখানে ৫০ হাজারের বেশি বন্দি ছিল। তাদের অধিকাংশই শাসকের বিরুদ্ধে কথা বলার সাহস দেখিয়েছিল। তাই তাদের পুরো পরিবারকে আটক করা হয়েছিল। সেই মানুষগুলো বেঁচে আছে কি না তা জানা যায়নি।
advertisement
লা সাবানেটা - ভেনিজুয়েলার লা সাবানেটা কারাগারে প্রচুর কারচুপি হয়েছে। এখানে পুলিশ বন্দিদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে তাদের ঘুমানোর জন্য বিছানা ও ঘর দেয়। ২০১৩ সালে যখন এটি বন্ধ করা হয়েছিল, তখন এটি ৭০০ বন্দির জায়গা ছিল। তবে তখন ৩৫০০ বন্দি আটক ছিল সেখানে। যার মধ্যে শিশুরাও ছিল। এখানেও গ্যাং ওয়ার হতো। ২০১৩ সালে এখানে মোট ৬৯ জন নিহত হয়েছিল।