Worlds Deadliest Sniper: ইনিই বিশ্বের ভয়ঙ্করতম স্নাইপার! পৌঁছলেন ইউক্রেনে, ক্ষমতা শুনে কাঁপছে রুশ বাহিনী

Last Updated:
Worlds Deadliest Sniper: 'ওয়ালি' নামে পরিচিত এই স্নাইপার ২০১৫ সালে নিজে থেকেই আইসিস-এর বিরুদ্ধে লড়াই করতে ইরাক গিয়েছিলেন।
1/5
বিশ্বের 'ভয়ঙ্করতম' স্নাইপার (Worlds Deadliest Sniper) 'ওয়ালি' স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে রাশিয়ার সেনাদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে ইউক্রেন পৌঁছে গিয়েছেন। 'ওয়ালি' নামে পরিচিত এই স্নাইপার ২০১৫ সালে নিজে থেকেই আইসিস-এর বিরুদ্ধে লড়াই করতে ইরাক গিয়েছিলেন।
বিশ্বের 'ভয়ঙ্করতম' স্নাইপার (Worlds Deadliest Sniper) 'ওয়ালি' স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে রাশিয়ার সেনাদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে ইউক্রেন পৌঁছে গিয়েছেন। 'ওয়ালি' নামে পরিচিত এই স্নাইপার ২০১৫ সালে নিজে থেকেই আইসিস-এর বিরুদ্ধে লড়াই করতে ইরাক গিয়েছিলেন।
advertisement
2/5
এরপর তিনি সিরিয়ায় কুর্দিদের সঙ্গে আইসিস-এর বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন। কানাডায় রয়েছে স্ত্রী ও শিশু সন্তান। তাঁদের রেখেই ইউক্রেনের যুদ্ধক্ষেত্রে পৌঁছে গিয়েছেন তিনি। ওয়ালির সঙ্গে কানাডার আরও ৩ প্রাক্তন সেনাও গিয়েছেন। পোল্যান্ড হয়ে ইউক্রেনে প্রবেশ করেছেন তাঁরা।
এরপর তিনি সিরিয়ায় কুর্দিদের সঙ্গে আইসিস-এর বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন। কানাডায় রয়েছে স্ত্রী ও শিশু সন্তান। তাঁদের রেখেই ইউক্রেনের যুদ্ধক্ষেত্রে পৌঁছে গিয়েছেন তিনি। ওয়ালির সঙ্গে কানাডার আরও ৩ প্রাক্তন সেনাও গিয়েছেন। পোল্যান্ড হয়ে ইউক্রেনে প্রবেশ করেছেন তাঁরা।
advertisement
3/5
এর আগে ৪০ বছর বয়সী এই স্নাইপার কানাডার সশস্ত্র বাহিনীর হয়ে ২০০৯ ও ২০১১ সালে আফগানিস্তানে গিয়েছিলেন। কিন্তু কেন তিনি ভয়ঙ্করতম স্নাইপার? জানা গিয়েছে, ওয়ালি প্রায় সাড়ে ৩ কিলোমিটার দূরে থাকা মানুষকে হত্যা করতেও ওস্তাদ। সেই কারণেই বিশ্বের অন্যতম 'ভয়ঙ্কর' স্নাইপার হয়ে উঠেছেন তিনি।
এর আগে ৪০ বছর বয়সী এই স্নাইপার কানাডার সশস্ত্র বাহিনীর হয়ে ২০০৯ ও ২০১১ সালে আফগানিস্তানে গিয়েছিলেন। কিন্তু কেন তিনি ভয়ঙ্করতম স্নাইপার? জানা গিয়েছে, ওয়ালি প্রায় সাড়ে ৩ কিলোমিটার দূরে থাকা মানুষকে হত্যা করতেও ওস্তাদ। সেই কারণেই বিশ্বের অন্যতম 'ভয়ঙ্কর' স্নাইপার হয়ে উঠেছেন তিনি।
advertisement
4/5
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি 'রুশ সেনাদের বিরুদ্ধে লড়াই ও আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা রক্ষায়' ইচ্ছুক বিদেশীদের তাঁর দেশে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। ওয়ালি সেই আবেদনে সাড়া দেন। তিনি নিজে বলছেন, ''ইউক্রেনের স্নাইপার প্রয়োজন। কোথাও আগুন লাগলে দমকল বাহিনীর সদস্যরা যেমন ছুটে যান, আমিও তেমনি ছুটলাম তাই।''
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি 'রুশ সেনাদের বিরুদ্ধে লড়াই ও আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা রক্ষায়' ইচ্ছুক বিদেশীদের তাঁর দেশে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। ওয়ালি সেই আবেদনে সাড়া দেন। তিনি নিজে বলছেন, ''ইউক্রেনের স্নাইপার প্রয়োজন। কোথাও আগুন লাগলে দমকল বাহিনীর সদস্যরা যেমন ছুটে যান, আমিও তেমনি ছুটলাম তাই।''
advertisement
5/5
কানাডায় স্বামীর অপেক্ষায় থাকা ওয়ালির স্ত্রী সংবাদমাধ্যমে বলেছেন, 'আমি যদি ওকে না যেতে দিতাম, তাহলে ও খুব কষ্ট পেত। মনে হত ওকে যেন জেলে পুরে রেখেছি।'
কানাডায় স্বামীর অপেক্ষায় থাকা ওয়ালির স্ত্রী সংবাদমাধ্যমে বলেছেন, 'আমি যদি ওকে না যেতে দিতাম, তাহলে ও খুব কষ্ট পেত। মনে হত ওকে যেন জেলে পুরে রেখেছি।'
advertisement
advertisement
advertisement