Donald Trump: ইতিহাসে প্রথমবার ! মুখ বন্ধ রাখার জন্য ঘুষ দেওয়ার মামলায় দোষী সাব্যস্ত ট্রাম্প; এবার কী হবে প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্টের?
- Published by:Siddhartha Sarkar
- trending desk
Last Updated:
Trump Convicted In Hush Money Case: এদিকে নির্বাচনের আর মাত্র পাঁচ মাস বাকি। এই নির্বাচনে হোয়াইট হাউজ পুনর্দখলের জন্য লড়াই করছেন ট্রাম্প। অথচ সেই নির্বাচনের পাঁচ মাস আগে এহেন ঘটনায় রীতিমতো নাড়িয়ে দিয়েছে সকলকে।
advertisement
এদিকে আমেরিকার নির্বাচনের আর মাত্র পাঁচ মাস বাকি। এই নির্বাচনে হোয়াইট হাউজ পুনর্দখলের জন্য লড়াই করছেন ট্রাম্প। অথচ সেই নির্বাচনের পাঁচ মাস আগে এহেন ঘটনায় রীতিমতো নাড়িয়ে দিয়েছে সকলকে। নিউ ইয়র্কের যে বিচারক ডোনাল্ড ট্রাম্পের এই মামলাটির সভাপতিত্ব করেছেন, তিনি জুরি বা নির্ণায়ক সভাকে তাদের পরিষেবার জন্য ধন্যবাদ জানিয়েছেন। Photo: AP
advertisement
ডোনাল্ড ট্রাম্প দোষী সাব্যস্ত হওয়ার প্রসঙ্গে বিচারক জুয়ান মার্চান জুরির উদ্দেশ্যে বলেন, “আপনারা প্রচণ্ড কঠিন এবং চাপের একটা কাজে ব্যস্ত ছিলেন। আর এই বিষয়টিতে যে পরিমাণ মনোযোগের প্রয়োজন ছিল, আপনারা সেটাই দিয়েছেন।” এদিকে এই রায় আসার পর প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, “নভেম্বরে আমেরিকার নির্বাচনেই ‘আসল রায়’ বেরোবে।” ভোটে কি লড়তে পারবেন ট্রাম্প? এই রায়ের পর প্রশ্ন উঠছে যে, এরপরেও কি নির্বাচনে লড়তে পারবেন ট্রাম্প? আর তিনি কি আবার প্রেসিডেন্ট হতে পারবেন? Photo: AP
advertisement
নিজের ব্যবসায়িক তথ্য গোপন করার মামলায় আগামী ১১ জুলাই ট্রাম্পের সাজা হওয়ার কথা। এদিকে তার কয়েক দিন পরেই অনুষ্ঠিত হবে রিপাবলিকান কনভেনশন। আশা করা হচ্ছে, সেখানেই প্রেসিডেন্ট পদে মনোনীত প্রার্থী হিসেবে ট্রাম্পের নাম ঘোষণা করা হবে। তবে আইন অনুযায়ী, এই রায় তাঁর ভোটে লড়াই করা কিংবা ভোট প্রচার করার পথে বাধা হয়ে দাঁড়াবে না। Photo: AP
advertisement
advertisement
এই মামলার সভাপতিত্বের দায়িত্বে থাকা বিচারক জুয়ান মার্চানকে এই রায় অনুমোদন করতে হবে এবং চূড়ান্ত বিচারের দিকে এগোতে হবে। যদিও এই বিষয়টা একটা আনুষ্ঠানিকতা মাত্র। নিউ ইয়র্কে সাধারণত দোষী সাব্যস্ত হওয়ার কয়েক সপ্তাহের মধ্যে অপরাধী আসামীর সাজা হয়ে যায়। কিন্তু রায়-পরবর্তী আইনি লড়াই কখনও কখনও কয়েক মাস বিলম্বের কারণ হয়ে উঠতে পারে। এরই মধ্যে আইনজীবী এবং প্রসিকিউটররা সাজা সুপারিশ করবেন এবং তারপরে ট্রাম্পের সাজা শুনানিতে সেটা নিয়ে সওয়াল-জবাব করবেন তাঁরা। যেখানে সিদ্ধান্ত নেবেন মার্চান। Photo: AP
advertisement
ট্রাম্প কি তাহলে জেলে যাবেন? ট্রাম্পের এই মামলায় কারাদণ্ডের সম্ভাবনা নেই। ব্যবসায়িক তথ্য জাল করার অপরাধের জন্য ট্রাম্পের সর্বোচ্চ সাজা ১-১/৩ থেকে চার বছরের কারাদণ্ড হতে পারে। প্রসঙ্গত অপরাধমূলক ইতিহাস নেই এমন অভিযুক্ত, যাঁরা শুধুমাত্র ব্যবসায়িক তথ্য জাল করার জন্য দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন, তাঁদের নিউইয়র্কে কারাদণ্ডের সাজা খুবই বিরল। এক্ষেত্রে জরিমানা অথবা প্রোবেশনের মতো শাস্তি বেশি সাধারণ। Photo: AP
advertisement
advertisement