কথায় বলে, “যা নেই মহাভারতে,তা নেই ভূ ভারতে”। একদিন থেকে কিন্তু ঠিক! অর্থাৎ, মহাভারতেও রয়েছে ফুচকার উল্লেখ এবং সেদিক থেকে ধরতে গেলে সেটিই প্রথম ফুচকা খাওয়া। মহাভারতে সদ্য বিবাহিতা দ্রৌপদী শাশুড়ি কুন্তির সঙ্গে বাড়ি ফিরে আসেন, পাণ্ডবরা তখন নির্বাসনে। কুন্তি পরীক্ষা করতে চেয়েছিলেন, তাঁর পুত্রবধূ কত কম উপাদান দিয়ে সংসার চালাতে পারেন। তিনি দ্রৌপদীকে কিছু উচ্ছিষ্ট আলু এবং বেশ অনেকটা গমের আটা দিয়েছিলেন, বলেছিলেন এমন একটা খাবার তৈরি করতে, যাতে তাঁর পাঁচ ছেলের ক্ষুধা মিটতে পারে। তখন নাকি দৌপদী একটি বড় লুচি তৈরি করেছিলেন, মাঝে ভরে দিয়েছিলেন আলুর পুড়। মনে করা হয়, সেটিই প্রথম ফুচকা !