Panchayat Season 4 Cast Fees: 'পঞ্চায়েত'-এর অভিনেতারা এপিসোড প্রতি কত টাকা পারিশ্রমিক পান জানেন? টাকার অঙ্ক শুনলে মাথা ঘুরবে!

Last Updated:
Panchayat Season 4 Cast Fees: সদ্যই এসেছে এই ওয়েব সিরিজের চতুর্থ সিজন। মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেছেন জিতেন্দ্র কুমার, নীনা গুপ্তা, রঘুবীর যাদব, ফয়জল মালিক, চন্দন রায়, সানভিকা, দুর্গেশ কুমার, সুনীতা রাজওয়ার এবং পঙ্কজ ঝা প্রমুখরা।
1/7
জনপ্রিয় ওয়েব সিরিজগুলির মধ্যে অন্যতম হল ‘পঞ্চায়েত’। সদ্যই এসেছে এই ওয়েব সিরিজের চতুর্থ সিজন। মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেছেন জিতেন্দ্র কুমার, নীনা গুপ্তা, রঘুবীর যাদব, ফয়জল মালিক, চন্দন রায়, সানভিকা, দুর্গেশ কুমার, সুনীতা রাজওয়ার এবং পঙ্কজ ঝা প্রমুখরা।
জনপ্রিয় ওয়েব সিরিজগুলির মধ্যে অন্যতম হল ‘পঞ্চায়েত’। সদ্যই এসেছে এই ওয়েব সিরিজের চতুর্থ সিজন। মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেছেন জিতেন্দ্র কুমার, নীনা গুপ্তা, রঘুবীর যাদব, ফয়জল মালিক, চন্দন রায়, সানভিকা, দুর্গেশ কুমার, সুনীতা রাজওয়ার এবং পঙ্কজ ঝা প্রমুখরা।
advertisement
2/7
‘পঞ্চায়েত’ ওয়েব সিরিজের অনুরাগীর সংখ্যা নেহাত কম নয়। কিন্তু এই ওয়েব সিরিজের তারকারা প্রতি এপিসোডে কত টাকা করে পারিশ্রমিক নিয়েছেন, সেটাই জেনে নেওয়া যাক। 
‘পঞ্চায়েত’ ওয়েব সিরিজের অনুরাগীর সংখ্যা নেহাত কম নয়। কিন্তু এই ওয়েব সিরিজের তারকারা প্রতি এপিসোডে কত টাকা করে পারিশ্রমিক নিয়েছেন, সেটাই জেনে নেওয়া যাক।
advertisement
3/7
NDTV-র সাম্প্রতিক প্রতিবেদন থেকে জানা গিয়েছে যে, জিতেন্দ্র কুমারকে দেখা গিয়েছে ফুলেরা গ্রামের সচিব অভিষেক ত্রিপাঠীর ভূমিকায়। চতুর্থ সিজনে সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক নিয়েছেন তিনিই। শোনা যায়, তিনি এক-একটা এপিসোডের জন্য নিয়েছেন ৭০০০০ টাকা করে। এরপরেই রয়েছেন নীনা গুপ্তা। প্রত্যেক এপিসোডের জন্য তিনি নিয়েছেন ৫০০০০ টাকা করে। 
NDTV-র সাম্প্রতিক প্রতিবেদন থেকে জানা গিয়েছে যে, জিতেন্দ্র কুমারকে দেখা গিয়েছে ফুলেরা গ্রামের সচিব অভিষেক ত্রিপাঠীর ভূমিকায়। চতুর্থ সিজনে সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক নিয়েছেন তিনিই। শোনা যায়, তিনি এক-একটা এপিসোডের জন্য নিয়েছেন ৭০০০০ টাকা করে। এরপরেই রয়েছেন নীনা গুপ্তা। প্রত্যেক এপিসোডের জন্য তিনি নিয়েছেন ৫০০০০ টাকা করে।
advertisement
4/7
‘পঞ্চায়েত’-এ ফুলেরা গ্রামের প্রধানজি চরিত্রে রঘুবীর যাদব সকলের মন জয় করে নিয়েছেন প্রথম সিজন থেকেই। চতুর্থ সিজনে তিনি এক-একটি এপিসোডের জন্য ৪০০০০ টাকা করে পারিশ্রমিক নিয়েছেন। অন্যদিকে ‘পঞ্চায়েত সিজন ৪’-এ বিকাশ চরিত্রের জন্য চন্দন রায় পেয়েছেন মোট ১,৬০,০০০ টাকা পারিশ্রমিক। যদিও এহেন দাবি স্বাধীন ভাবে যাচাই করেনি News18 Showsha। বর্তমানে Prime Video-য় স্ট্রিমিং হচ্ছে ‘পঞ্চায়েত সিজন ৪’-এর। 
‘পঞ্চায়েত’-এ ফুলেরা গ্রামের প্রধানজি চরিত্রে রঘুবীর যাদব সকলের মন জয় করে নিয়েছেন প্রথম সিজন থেকেই। চতুর্থ সিজনে তিনি এক-একটি এপিসোডের জন্য ৪০০০০ টাকা করে পারিশ্রমিক নিয়েছেন। অন্যদিকে ‘পঞ্চায়েত সিজন ৪’-এ বিকাশ চরিত্রের জন্য চন্দন রায় পেয়েছেন মোট ১,৬০,০০০ টাকা পারিশ্রমিক। যদিও এহেন দাবি স্বাধীন ভাবে যাচাই করেনি News18 Showsha। বর্তমানে Prime Video-য় স্ট্রিমিং হচ্ছে ‘পঞ্চায়েত সিজন ৪’-এর।
advertisement
5/7
‘পঞ্চায়েত সিজন ৪’-এর গল্প আবর্তিত হয়েছে ফুলেরা গ্রামের স্থানীয় নির্বাচনকে ঘিরেই। সেখানে মঞ্জু দেবী এবং ক্রান্তি দেবীর মধ্যে নির্বাচনী যুযুধান দেখা গিয়েছে। তাঁদের হয়ে নির্বাচনী প্রচার চালিয়েছেন তাঁদের স্বামীরা অর্থাৎ ব্রিজ ভূষণ (প্রধানজি) এবং বনরাক্ষস। একাধিক কৌশল, একে অপরকে নিয়ে ঠাট্টা ও তির্যক মন্তব্য এবং গ্রাম্যজীবনের সমস্যা – এই সবই চতুর্থ সিজনের গল্পের মূল উপজীব্য হয়ে উঠেছে। 
‘পঞ্চায়েত সিজন ৪’-এর গল্প আবর্তিত হয়েছে ফুলেরা গ্রামের স্থানীয় নির্বাচনকে ঘিরেই। সেখানে মঞ্জু দেবী এবং ক্রান্তি দেবীর মধ্যে নির্বাচনী যুযুধান দেখা গিয়েছে। তাঁদের হয়ে নির্বাচনী প্রচার চালিয়েছেন তাঁদের স্বামীরা অর্থাৎ ব্রিজ ভূষণ (প্রধানজি) এবং বনরাক্ষস। একাধিক কৌশল, একে অপরকে নিয়ে ঠাট্টা ও তির্যক মন্তব্য এবং গ্রাম্যজীবনের সমস্যা – এই সবই চতুর্থ সিজনের গল্পের মূল উপজীব্য হয়ে উঠেছে।
advertisement
6/7
যদিও ‘পঞ্চায়েত ৪’ নিয়ে উন্মাদনা ছিল তুঙ্গে। তবে এ নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া এসেছে। আমাদের একটি রিভিউয়ে বলা হয়েছে যে, “এই সিজনের সবথেকে বড় সমস্যা হল - এটি ধীর গতিতে এগিয়েছে। আর মনোযোগেরও অভাব ছিল। গোটা গল্পটাই এগিয়েছে ভোট-যুদ্ধকে ঘিরে। সাবপ্লটের ক্ষেত্রে গল্প তেমন এগোয়নি। নির্বাচনী ফলাফল জানার জন্য শেষ এপিসোডের দ্বিতীয় ভাগের জন্য অপেক্ষা করে থাকতে হয়। কিন্তু ততক্ষণে সমস্ত উচ্ছ্বাস প্রতীক্ষা ফিকে হয়ে যাবে।” 
যদিও ‘পঞ্চায়েত ৪’ নিয়ে উন্মাদনা ছিল তুঙ্গে। তবে এ নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া এসেছে। আমাদের একটি রিভিউয়ে বলা হয়েছে যে, “এই সিজনের সবথেকে বড় সমস্যা হল - এটি ধীর গতিতে এগিয়েছে। আর মনোযোগেরও অভাব ছিল। গোটা গল্পটাই এগিয়েছে ভোট-যুদ্ধকে ঘিরে। সাবপ্লটের ক্ষেত্রে গল্প তেমন এগোয়নি। নির্বাচনী ফলাফল জানার জন্য শেষ এপিসোডের দ্বিতীয় ভাগের জন্য অপেক্ষা করে থাকতে হয়। কিন্তু ততক্ষণে সমস্ত উচ্ছ্বাস প্রতীক্ষা ফিকে হয়ে যাবে।”
advertisement
7/7
শুধু তা-ই নয়, এ-ও বলা হয়েছে যে, “শোয়ের মূল উপজীব্য ছিল হাস্যরস এবং এর সাদামাটা ধরন। আর সেটার অনেকটাই ঘাটতি ছিল এই সিজনে। নীনা গুপ্তা এবং সুনীতা রাজওয়ারের মধ্যে যে দ্বৈরথ দেখার আশায় ছিলেন ভক্তরা, তাতে অনেকটাই হতাশা জুটেছে তাঁদের। সুনীতার চরিত্রটি দুর্ধর্ষ। তবে আরও স্ক্রিন টাইম দেওয়ার প্রয়োজন ছিল তাঁকে।” 
শুধু তা-ই নয়, এ-ও বলা হয়েছে যে, “শোয়ের মূল উপজীব্য ছিল হাস্যরস এবং এর সাদামাটা ধরন। আর সেটার অনেকটাই ঘাটতি ছিল এই সিজনে। নীনা গুপ্তা এবং সুনীতা রাজওয়ারের মধ্যে যে দ্বৈরথ দেখার আশায় ছিলেন ভক্তরা, তাতে অনেকটাই হতাশা জুটেছে তাঁদের। সুনীতার চরিত্রটি দুর্ধর্ষ। তবে আরও স্ক্রিন টাইম দেওয়ার প্রয়োজন ছিল তাঁকে।”
advertisement
advertisement
advertisement