যদি এমন একজন মানুষ থেকে থাকেন যিনি তার নাচের মোহে লক্ষ লক্ষ অনুরাগীদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছেন এক নিমেষে, তবে তিনি আর কেউ নন, মিঠুন চক্রবর্তী। মৃণাল সেনের ১৯৭৬ সালের চলচ্চিত্র মৃগায়া দিয়ে চলচ্চিত্র জগতে প্রবেশ করেন মিঠুন। যে ছবির জন্য তিনি তাঁর প্রথম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার জিতেছিলেন।
2/ 14
এরপরে তাঁর চার দশকেরও বেশি লম্বা সময়ের পেশা জীবনে ৩৫০টিরও বেশি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন মিঠুন চক্রবর্তী। তিনি একজন অভিনেতা, প্রযোজক, গায়ক, নৃত্যশিল্পী, উদ্যোক্তা, সমাজসেবী এবং বর্তমানে অত্যন্ত উল্লেখযোগ্য রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বও বটে।
3/ 14
তবে একথা অনস্বীকার্য যে তাঁর অভিনেতা সত্তাই সম্ভবত সবথেকে বেশি করে মুগ্ধ করে রেখেছে দেশের মানুষকে।
4/ 14
এই বিশ্বের যে কোনও অভিনেতা মিঠুনের মতো কেরিয়ার গড়ার স্বপ্ন দেখতেন একটা সময়। এমনকি তাঁর ব্যক্তিগত জীবনও এই মহৎ ব্যক্তিত্বকে বার বার আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে নিয়ে এসেছে। মিঠুনের ব্যক্তিগত জীবনের গোপনীয়তা ঘিরে বরাবরই উৎসুক তাঁর অনুরাগীরাও।
5/ 14
মিঠুন চক্রবর্তীর প্রেম জীবন : শোনা যায় কেরিয়ারের শুরুতেই মিঠুন চক্রবর্তী অভিনেত্রী সারিকাকে ডেট করেছিলেন যাঁর সঙ্গে তিনি বিভিন্ন ছবিতে কাজ করেছিলেন, কিন্তু অবশেষে তাদের বিচ্ছেদ ঘটে।
6/ 14
তারপরেই, মডেল-অভিনেত্রী হেলেনা লুকের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল মিঠুনের। হেলেনাকে মিঠুন ১৯৭৯ সালে বিয়ে করেছিলেন, কিন্তু সূত্রের খবর বলছে, তারা এই বিয়ের চার মাস পরেই আলাদা হয়ে যান।
7/ 14
প্রসঙ্গত, জাভেদ খানের সঙ্গে তার পাঁচ বছরের সম্পর্ক শেষ হওয়ার পরে হেলেনার জন্য এটি একটি প্রত্যাবর্তন ছিল।
8/ 14
এরপর মিঠুন অভিনেত্রী যোগিতা বালিকে বিয়ে করেন। কিংবদন্তি গায়ক ও স্বামী কিশোর কুমারের কাছ থেকে বিচ্ছেদের পর মিঠুনকে বিয়ে করেন যোগিতা বালি।
9/ 14
লক্ষ তরুণীর মন ভেঙে শেষমেশ অভিনেত্রী যোগিতা বালিকে বিয়ে করেন মিঠুন। কিন্তু অনেকেরই জানা নেই যে তার আগেও অন্য এক সম্পর্কে জড়িয়ে ছিলেন মহাগুরু।
10/ 14
যে বছর মিঠুন ও যোগিতা গাঁটছড়া বাঁধেন সেই বছরই মিঠুন চক্রবর্তী বিয়ে করেন হেলেনা লিউককে (Helena Luke)। মাত্র চার মাস টেকে তাদের দাম্পত্য।
11/ 14
আজ অবশ্য হেলেনাকে সেভাবে কেউ মনে রাখেননি। কিন্তু ১৯৭০ এর দিকে বলিউডে পা দেন এই মডেল অভিনেত্রী। প্রথম কাজ মেলে ১৯৮০ সালে জুদাই ছবিতে। সেখানে এক পার্শ্বচরিত্রে অভিনয় করেন হেলেনা। যদিও সেখানে নজর কাড়তে পারেননি তিনি।
12/ 14
পরবর্তী সময়ে ১৯৮২ সালে ‘সাথ সাথ’ ছবিতে খুবই ছোট একটি চরিত্রে দেখা যায় তাঁকে। এরপর ‘আও পেয়ার করেঁ’ (১৯৮৩), ‘দো গুলাব’ (১৯৮৩) এবং ‘ভাই আখির ভাই হোতা হ্যায়’ (১৯৮২) ছবিতে অভিনয় করলেও কাঙ্ক্ষিত সাফল্য অর্জন করতে পারেননি তিনি।
13/ 14
যদিও বলিউডে আসার আগে গুজরাতি ইন্ডাস্ট্রিতে দেখা যায় তাকে। সেখানে ৯ বছর অভিনয় করেছেন তিনি।
14/ 14
জানা যায় কলেজ জীবন থেকেই জাভেদ খানের সঙ্গে প্রেম ছিল হেলেনার। কিন্তু তাদের হঠাৎ বিচ্ছেদ হয় এবং সেইসময় হেলেনার জীবনে আসেন মিঠুন। হেলেনার সঙ্গে বিয়েও করেন মিঠুন। কিন্তু সেই বিয়ের মেয়াদ হয় মাত্র ৪ মাস।
যদি এমন একজন মানুষ থেকে থাকেন যিনি তার নাচের মোহে লক্ষ লক্ষ অনুরাগীদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছেন এক নিমেষে, তবে তিনি আর কেউ নন, মিঠুন চক্রবর্তী। মৃণাল সেনের ১৯৭৬ সালের চলচ্চিত্র মৃগায়া দিয়ে চলচ্চিত্র জগতে প্রবেশ করেন মিঠুন। যে ছবির জন্য তিনি তাঁর প্রথম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার জিতেছিলেন।
এরপরে তাঁর চার দশকেরও বেশি লম্বা সময়ের পেশা জীবনে ৩৫০টিরও বেশি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন মিঠুন চক্রবর্তী। তিনি একজন অভিনেতা, প্রযোজক, গায়ক, নৃত্যশিল্পী, উদ্যোক্তা, সমাজসেবী এবং বর্তমানে অত্যন্ত উল্লেখযোগ্য রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বও বটে।
এই বিশ্বের যে কোনও অভিনেতা মিঠুনের মতো কেরিয়ার গড়ার স্বপ্ন দেখতেন একটা সময়। এমনকি তাঁর ব্যক্তিগত জীবনও এই মহৎ ব্যক্তিত্বকে বার বার আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে নিয়ে এসেছে। মিঠুনের ব্যক্তিগত জীবনের গোপনীয়তা ঘিরে বরাবরই উৎসুক তাঁর অনুরাগীরাও।
মিঠুন চক্রবর্তীর প্রেম জীবন : শোনা যায় কেরিয়ারের শুরুতেই মিঠুন চক্রবর্তী অভিনেত্রী সারিকাকে ডেট করেছিলেন যাঁর সঙ্গে তিনি বিভিন্ন ছবিতে কাজ করেছিলেন, কিন্তু অবশেষে তাদের বিচ্ছেদ ঘটে।
তারপরেই, মডেল-অভিনেত্রী হেলেনা লুকের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল মিঠুনের। হেলেনাকে মিঠুন ১৯৭৯ সালে বিয়ে করেছিলেন, কিন্তু সূত্রের খবর বলছে, তারা এই বিয়ের চার মাস পরেই আলাদা হয়ে যান।
আজ অবশ্য হেলেনাকে সেভাবে কেউ মনে রাখেননি। কিন্তু ১৯৭০ এর দিকে বলিউডে পা দেন এই মডেল অভিনেত্রী। প্রথম কাজ মেলে ১৯৮০ সালে জুদাই ছবিতে। সেখানে এক পার্শ্বচরিত্রে অভিনয় করেন হেলেনা। যদিও সেখানে নজর কাড়তে পারেননি তিনি।
পরবর্তী সময়ে ১৯৮২ সালে ‘সাথ সাথ’ ছবিতে খুবই ছোট একটি চরিত্রে দেখা যায় তাঁকে। এরপর ‘আও পেয়ার করেঁ’ (১৯৮৩), ‘দো গুলাব’ (১৯৮৩) এবং ‘ভাই আখির ভাই হোতা হ্যায়’ (১৯৮২) ছবিতে অভিনয় করলেও কাঙ্ক্ষিত সাফল্য অর্জন করতে পারেননি তিনি।
জানা যায় কলেজ জীবন থেকেই জাভেদ খানের সঙ্গে প্রেম ছিল হেলেনার। কিন্তু তাদের হঠাৎ বিচ্ছেদ হয় এবং সেইসময় হেলেনার জীবনে আসেন মিঠুন। হেলেনার সঙ্গে বিয়েও করেন মিঠুন। কিন্তু সেই বিয়ের মেয়াদ হয় মাত্র ৪ মাস।