একটা নাচের স্টেপের জন্য টানা এক মাস রিহার্সাল ! আর সেই গান থেকেই রাতারাতি সুপারস্টার, প্রথম সারির নায়িকাদের মনেও ভয় ধরিয়েছিলেন এই অভিনেত্রী

Last Updated:
প্রায় ৩৬-৩৭ বছর আগের কথা। ১৯৮৮ সালে মুক্তি পেয়েছিল একটি ছবি। যার হাত ধরে খ্যাতির একেবারে চূড়ায় পৌঁছে গিয়েছিলেন অভিনেত্রী মাধুরী দীক্ষিত। এমনকী ওই ছবির চরিত্রের নামেই পরিচত হয়ে উঠেছিলেন তিনি। বলা ভাল, এই ছবির জন্যই ভাগ্য উজ্জ্বল হয়েছিল তাঁর।
1/7
প্রায় ৩৬-৩৭ বছর আগের কথা। ১৯৮৮ সালে মুক্তি পেয়েছিল একটি ছবি। যার হাত ধরে খ্যাতির একেবারে চূড়ায় পৌঁছে গিয়েছিলেন অভিনেত্রী মাধুরী দীক্ষিত। এমনকী ওই ছবির চরিত্রের নামেই পরিচত হয়ে উঠেছিলেন তিনি। বলা ভাল, এই ছবির জন্যই ভাগ্য উজ্জ্বল হয়েছিল তাঁর। এতক্ষণে নিশ্চয়ই বোঝা যাচ্ছে, মাধুরীর কেরিয়ারের কোন ছবির কথা বলা হচ্ছে! এখানে কথা হচ্ছে, ‘তেজাব’ ছবির। এই ছবির আগে অবশ্য মাধুরী বেশ কিছু ফ্লপ ছবিতে অভিনয় করেছিলেন। কিন্তু এরপরে আর তাঁকে পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি। ভক্তদের মধ্যে তাঁর জনপ্রিয়তা তুঙ্গে পৌঁছে গিয়েছিল। এমনকী, আজও তাঁর ভক্তের সংখ্যা উর্ধ্বমুখী।
প্রায় ৩৬-৩৭ বছর আগের কথা। ১৯৮৮ সালে মুক্তি পেয়েছিল একটি ছবি। যার হাত ধরে খ্যাতির একেবারে চূড়ায় পৌঁছে গিয়েছিলেন অভিনেত্রী মাধুরী দীক্ষিত। এমনকী ওই ছবির চরিত্রের নামেই পরিচত হয়ে উঠেছিলেন তিনি। বলা ভাল, এই ছবির জন্যই ভাগ্য উজ্জ্বল হয়েছিল তাঁর। এতক্ষণে নিশ্চয়ই বোঝা যাচ্ছে, মাধুরীর কেরিয়ারের কোন ছবির কথা বলা হচ্ছে! এখানে কথা হচ্ছে, ‘তেজাব’ ছবির। এই ছবির আগে অবশ্য মাধুরী বেশ কিছু ফ্লপ ছবিতে অভিনয় করেছিলেন। কিন্তু এরপরে আর তাঁকে পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি। ভক্তদের মধ্যে তাঁর জনপ্রিয়তা তুঙ্গে পৌঁছে গিয়েছিল। এমনকী, আজও তাঁর ভক্তের সংখ্যা উর্ধ্বমুখী।
advertisement
2/7
‘অবোধ’ ছবির হাত ধরে রুপোলি দুনিয়ায় কেরিয়ার শুরু করেছিলেন মাধুরী। ছবিতে তাঁর অভিনয় প্রশংসিত হলেও সেভাবে যোগ্য নাম-যশ আর খ্যাতি অর্জন করতে পারেননি তিনি। একাধিক ফ্লপ ছবিতে অভিনয়ের পর ‘তেজাব’ ছবিই তাঁকে রাতারাতি তারকা বানিয়ে দিয়েছিল।
‘অবোধ’ ছবির হাত ধরে রুপোলি দুনিয়ায় কেরিয়ার শুরু করেছিলেন মাধুরী। ছবিতে তাঁর অভিনয় প্রশংসিত হলেও সেভাবে যোগ্য নাম-যশ আর খ্যাতি অর্জন করতে পারেননি তিনি। একাধিক ফ্লপ ছবিতে অভিনয়ের পর ‘তেজাব’ ছবিই তাঁকে রাতারাতি তারকা বানিয়ে দিয়েছিল।
advertisement
3/7
দুর্ধর্ষ নৃত্যশিল্পী মাধুরী দীক্ষিত। তা সত্ত্বেও এই ছবির একটি গানের একটি স্টেপ তুলতে গিয়ে রীতিমতো কাঠখড় পোড়াতে হয়েছিল অভিনেত্রীকে। আর এই গানটি হল - ‘এক তেরা করুঁ দিন গিন গিন কে ইন্তেজার আজা পিয়া আয়ি বাহার’... সেই যুগে রীতিমতো হইচই ফেলে গিয়েছিল এই গান। এমনকী, আজও তা ভক্তদের পছন্দের তালিকায় রয়েছে। শুধু গানই নয়, মাধুরীর নাচ, অভিনয় এবং স্টাইল - সব কিছুই ভক্তদের মধ্যে উন্মাদনা জাগিয়ে তুলেছিল।
দুর্ধর্ষ নৃত্যশিল্পী মাধুরী দীক্ষিত। তা সত্ত্বেও এই ছবির একটি গানের একটি স্টেপ তুলতে গিয়ে রীতিমতো কাঠখড় পোড়াতে হয়েছিল অভিনেত্রীকে। আর এই গানটি হল - ‘এক তেরা করুঁ দিন গিন গিন কে ইন্তেজার আজা পিয়া আয়ি বাহার’... সেই যুগে রীতিমতো হইচই ফেলে গিয়েছিল এই গান। এমনকী, আজও তা ভক্তদের পছন্দের তালিকায় রয়েছে। শুধু গানই নয়, মাধুরীর নাচ, অভিনয় এবং স্টাইল - সব কিছুই ভক্তদের মধ্যে উন্মাদনা জাগিয়ে তুলেছিল।
advertisement
4/7
বিশ্ববরেণ্য কোরিওগ্রাফার সরোজ খান নিজের একটি সাক্ষাৎকারে একবার জানিয়েছিলেন যে, “আমি মাধুরীকে বলেছিলাম যে, তোমায় এই গানটির জন্য প্রচুর পরিশ্রম করতে হবে। একজন দিনমজুর যতটা কাজ করেন, ঠিক তেমন ভাবেই খাটতে হবে এই গানটির জন্য। আর ও তার জন্য প্রস্তুতও ছিল।”
বিশ্ববরেণ্য কোরিওগ্রাফার সরোজ খান নিজের একটি সাক্ষাৎকারে একবার জানিয়েছিলেন যে, “আমি মাধুরীকে বলেছিলাম যে, তোমায় এই গানটির জন্য প্রচুর পরিশ্রম করতে হবে। একজন দিনমজুর যতটা কাজ করেন, ঠিক তেমন ভাবেই খাটতে হবে এই গানটির জন্য। আর ও তার জন্য প্রস্তুতও ছিল।”
advertisement
5/7
এখানেই শেষ নয়, সরোজ খান বলেন চলেন যে, “আমি যখন বলি, সব দৃশ্য ঠিকই আছে। এখন আর রিহার্সালের কোনও প্রয়োজন নেই। কিন্তু তখনও ওই গানের জন্য আরও তিন দিন রিহার্সাল দিয়ে গিয়েছিল মাধুরী। আর তারপর যা হয়েছিল, সেটা তো সকলেরই জানা!”
এখানেই শেষ নয়, সরোজ খান বলেন চলেন যে, “আমি যখন বলি, সব দৃশ্য ঠিকই আছে। এখন আর রিহার্সালের কোনও প্রয়োজন নেই। কিন্তু তখনও ওই গানের জন্য আরও তিন দিন রিহার্সাল দিয়ে গিয়েছিল মাধুরী। আর তারপর যা হয়েছিল, সেটা তো সকলেরই জানা!”
advertisement
6/7
‘তেজাব’ ছবিটি পরিচালনা করেছেন এন. চন্দ্র। মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন অনিল কাপুর এবং মাধুরী দীক্ষিত। পরপর ১০টি ফ্লপ ছবির পর এই রোম্যান্টিক ঘরাণার অ্যাকশন ড্রামার হাত ধরে রাতারাতি সুপারস্টার হয়ে গিয়েছিলেন মাধুরী। বলা ভাল যে, এটাই ছিল অভিনেত্রীর প্রথম বড় ব্রেক।
‘তেজাব’ ছবিটি পরিচালনা করেছেন এন. চন্দ্র। মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন অনিল কাপুর এবং মাধুরী দীক্ষিত। পরপর ১০টি ফ্লপ ছবির পর এই রোম্যান্টিক ঘরাণার অ্যাকশন ড্রামার হাত ধরে রাতারাতি সুপারস্টার হয়ে গিয়েছিলেন মাধুরী। বলা ভাল যে, এটাই ছিল অভিনেত্রীর প্রথম বড় ব্রেক।
advertisement
7/7
এরপর আর পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি। ‘রাম লখন’, ‘বেটা’, ‘প্রেম প্রতিজ্ঞা’, ‘দিল’, ‘সাজন’, ‘খলনায়ক’, ‘হাম আপকে হ্যায় কৌন’, ‘রাজা’, ‘দিল তো পাগল হ্যায়’, ‘পুকার’, ‘দেবদাস’, ‘লজ্জা’, ‘আজা নাচলে’-র মতো একের পর এক জনপ্রিয় ছবিতে অভিনয় করে গিয়েছেন বলিউডের ধক-ধক গার্ল মাধুরী দীক্ষিত।
এরপর আর পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি। ‘রাম লখন’, ‘বেটা’, ‘প্রেম প্রতিজ্ঞা’, ‘দিল’, ‘সাজন’, ‘খলনায়ক’, ‘হাম আপকে হ্যায় কৌন’, ‘রাজা’, ‘দিল তো পাগল হ্যায়’, ‘পুকার’, ‘দেবদাস’, ‘লজ্জা’, ‘আজা নাচলে’-র মতো একের পর এক জনপ্রিয় ছবিতে অভিনয় করে গিয়েছেন বলিউডের ধক-ধক গার্ল মাধুরী দীক্ষিত।
advertisement
advertisement
advertisement