এই ছবির প্রথম ভাগ শোরগোল ফেলে দিয়েছিল, দ্বিতীয় আর তৃতীয় ভাগ তো বক্স অফিসে এনেছিল ধামাকা ! তবে আরও একবার হইচই ফেলে দিতে আসছে চতুর্থ ভাগ

Last Updated:
Hrithik Roshan Most Awaited Film: বলিউডের গ্রিক গড হৃতিক রোশনের জন্য ‘কোই মিল গয়া’ আশীর্বাদ হিসেবে গণ্য হয়েছিল। উইকিপিডিয়ার তথ্য বলছে যে, ২০০৩ সালের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আয়কারী ছবির শিরোপা ছিনিয়ে নিয়েছিল এই ছবিটি। আর সেটি তৈরি করার জন্য নির্মাতারা ৩৫ কোটি টাকা খরচ করেছিলেন।
1/6
প্রায় বাইশ বছর আগে অর্থাৎ ২০০৩ সালে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছিল একটি ছবি। যা ভক্তদের কাছ থেকে প্রচুর ভালবাসা কুড়িয়ে নিয়েছিল। বিশেষ করে শিশুদের বেশ মনে ধরেছিল সেটি। এমনকী আজকের দিনেও বাচ্চাদের প্রথম পছন্দ এই ছবিটি। কথা হচ্ছে, ‘কোই মিল গয়া’ ছবির বিষয়ে। মুক্তির পরেই তা বক্স অফিসে ব্যাপক সাফল্য পেয়েছিল।
প্রায় বাইশ বছর আগে অর্থাৎ ২০০৩ সালে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছিল একটি ছবি। যা ভক্তদের কাছ থেকে প্রচুর ভালবাসা কুড়িয়ে নিয়েছিল। বিশেষ করে শিশুদের বেশ মনে ধরেছিল সেটি। এমনকী আজকের দিনেও বাচ্চাদের প্রথম পছন্দ এই ছবিটি। কথা হচ্ছে, ‘কোই মিল গয়া’ ছবির বিষয়ে। মুক্তির পরেই তা বক্স অফিসে ব্যাপক সাফল্য পেয়েছিল।
advertisement
2/6
এখানেই শেষ নয়, বলিউডের গ্রিক গড হৃতিক রোশনের জন্য ‘কোই মিল গয়া’ আশীর্বাদ হিসেবে গণ্য হয়েছিল। উইকিপিডিয়ার তথ্য বলছে যে, ২০০৩ সালের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আয়কারী ছবির শিরোপা ছিনিয়ে নিয়েছিল এই ছবিটি। আর সেটি তৈরি করার জন্য নির্মাতারা ৩৫ কোটি টাকা খরচ করেছিলেন।
এখানেই শেষ নয়, বলিউডের গ্রিক গড হৃতিক রোশনের জন্য ‘কোই মিল গয়া’ আশীর্বাদ হিসেবে গণ্য হয়েছিল। উইকিপিডিয়ার তথ্য বলছে যে, ২০০৩ সালের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আয়কারী ছবির শিরোপা ছিনিয়ে নিয়েছিল এই ছবিটি। আর সেটি তৈরি করার জন্য নির্মাতারা ৩৫ কোটি টাকা খরচ করেছিলেন।
advertisement
3/6
একই সময়ে বিশ্বব্যাপী বক্স অফিসে ‘কোই মিল গয়া’ মোট উপার্জন করেছে ৮৫.৩ কোটি টাকা। হৃতিক রোশনের পাশাপাশি এই ছবিতে মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন অভিনেত্রী রেখা এবং প্রীতি জিন্টা। এই ছবির সব কটি গানই জনপ্রিয়তা লাভ করেছিল। তা আজও লোকের মুখে মুখে ফেরে।
একই সময়ে বিশ্বব্যাপী বক্স অফিসে ‘কোই মিল গয়া’ মোট উপার্জন করেছে ৮৫.৩ কোটি টাকা। হৃতিক রোশনের পাশাপাশি এই ছবিতে মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন অভিনেত্রী রেখা এবং প্রীতি জিন্টা। এই ছবির সব কটি গানই জনপ্রিয়তা লাভ করেছিল। তা আজও লোকের মুখে মুখে ফেরে।
advertisement
4/6
‘কোই মিল গয়া’ ছবির তিন বছর পর অর্থাৎ ২০০৬ সালে এর দ্বিতীয় ভাগ ‘কৃশ’ মুক্তি পেয়েছিল। আর মুক্তির পরেই হল ভরে উঠেছিল দর্শকের ভিড়ে। এই ছবির গল্প বেশ পছন্দ করেছিলেন তাঁরা। আবার কৃশও ২০০৬ সালের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আয়কারী ছবির তকমা পায়। এই ছবি তৈরি করার জন্য নির্মাতারা প্রায় ৪০ কোটি টাকা খরচ করেছিলেন। কিন্তু দেখা যায় যে, বিশ্বব্যাপী এই ছবিটি আয় করেছে ১২৬.৫৫ কোটি টাকা। আর ‘কৃশ’ ছবিতে হৃতিকের বিপরীতে অভিনয় করেছিলেন প্রিয়াঙ্কা চোপড়া।
‘কোই মিল গয়া’ ছবির তিন বছর পর অর্থাৎ ২০০৬ সালে এর দ্বিতীয় ভাগ ‘কৃশ’ মুক্তি পেয়েছিল। আর মুক্তির পরেই হল ভরে উঠেছিল দর্শকের ভিড়ে। এই ছবির গল্প বেশ পছন্দ করেছিলেন তাঁরা। আবার কৃশও ২০০৬ সালের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আয়কারী ছবির তকমা পায়। এই ছবি তৈরি করার জন্য নির্মাতারা প্রায় ৪০ কোটি টাকা খরচ করেছিলেন। কিন্তু দেখা যায় যে, বিশ্বব্যাপী এই ছবিটি আয় করেছে ১২৬.৫৫ কোটি টাকা। আর ‘কৃশ’ ছবিতে হৃতিকের বিপরীতে অভিনয় করেছিলেন প্রিয়াঙ্কা চোপড়া।
advertisement
5/6
‘কৃশ’-এর পর এই ছবির তৃতীয় ভাগ মুক্তি পেয়েছিল ২০১৩ সালে। মুক্তির পর সেটিও বক্স অফিসে তুমুল হইচই ফেলে দিয়েছিল। আর এই ছবির তৃতীয় ভাগটির নাম ছিল ‘কৃশ ৩’। যা তৈরি করতে নির্মাতারা খরচ করেছিলেন ৯৫ কোটি টাকা। তবে বিশ্বব্যাপী বক্স অফিসে ছবিটি আয় করেছিল প্রায় ৩৯৩.৩৭ কোটি টাকা। এখানেও হৃতিকের সঙ্গে মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন প্রিয়াঙ্কা চোপড়া। তবে এই ছবিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় দেখা গিয়েছিল কঙ্গনা রানাউতকে।
‘কৃশ’-এর পর এই ছবির তৃতীয় ভাগ মুক্তি পেয়েছিল ২০১৩ সালে। মুক্তির পর সেটিও বক্স অফিসে তুমুল হইচই ফেলে দিয়েছিল। আর এই ছবির তৃতীয় ভাগটির নাম ছিল ‘কৃশ ৩’। যা তৈরি করতে নির্মাতারা খরচ করেছিলেন ৯৫ কোটি টাকা। তবে বিশ্বব্যাপী বক্স অফিসে ছবিটি আয় করেছিল প্রায় ৩৯৩.৩৭ কোটি টাকা। এখানেও হৃতিকের সঙ্গে মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন প্রিয়াঙ্কা চোপড়া। তবে এই ছবিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় দেখা গিয়েছিল কঙ্গনা রানাউতকে।
advertisement
6/6
এবার এই ধামাকাদার ছবির চতুর্থ ভাগ আসার পালা। সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন থেকে জানা যাচ্ছে যে, এই ফ্র্যাঞ্চাইজির প্রযোজক এবং পরিচালক তথা হৃতিক রোশনের বাবা রাকেশ রোশন ‘কৃশ ৪’-এর কাজ নিয়ে ব্যস্ত। জোর জল্পনা, আগামী বছর অর্থাৎ ২০২৬ সালে মুক্তি পাবে এই ছবিটি। ‘কৃশ ৩’-র পর ১২ বছর ধরে চতুর্থ ভাগের জন্য ভক্তরা অধীর অপেক্ষায় রয়েছেন। তাই আশা করা হচ্ছে, আগের তিন বারের মতোই বক্স অফিসে হইচই ফেলে দেবে ‘কৃশ ৪’।
এবার এই ধামাকাদার ছবির চতুর্থ ভাগ আসার পালা। সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন থেকে জানা যাচ্ছে যে, এই ফ্র্যাঞ্চাইজির প্রযোজক এবং পরিচালক তথা হৃতিক রোশনের বাবা রাকেশ রোশন ‘কৃশ ৪’-এর কাজ নিয়ে ব্যস্ত। জোর জল্পনা, আগামী বছর অর্থাৎ ২০২৬ সালে মুক্তি পাবে এই ছবিটি। ‘কৃশ ৩’-র পর ১২ বছর ধরে চতুর্থ ভাগের জন্য ভক্তরা অধীর অপেক্ষায় রয়েছেন। তাই আশা করা হচ্ছে, আগের তিন বারের মতোই বক্স অফিসে হইচই ফেলে দেবে ‘কৃশ ৪’।
advertisement
advertisement
advertisement