Guess The Celebrity: ধর্মেন্দ্র নয়, সাদাকালো ছবির এই শিশুর সঙ্গেই হেমা মালিনীর বিয়ের কথা হয়েছিল, এঁকে চেনেন? কে বলুন তো?

Last Updated:
Guess The Celebrity: সাদাকালো ছবির এই শিশু ভারতীয় চলচ্চিত্র জগতের এক উজ্জ্বল নক্ষত্র। ১০০-এর বেশি ছবিতে অভিনয় করেছেন। তার মধ্যে কিছু চরিত্র আজও অমর।
1/7
একদৃষ্টিতে সামনের দিকে তাকিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে এক শিশু। পরনে সেনার পোশাক। বুকে মেডেল ঝুলছে। কাঁধে স্টার। হাতে তরোয়াল। বয়স কত হবে? বড়জোড় আট কি দশ। ইনিই হেমা মালিনীকে বিয়ে করতে চেয়েছিলেন।
একদৃষ্টিতে সামনের দিকে তাকিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে এক শিশু। পরনে সেনার পোশাক। বুকে মেডেল ঝুলছে। কাঁধে স্টার। হাতে তরোয়াল। বয়স কত হবে? বড়জোড় আট কি দশ। ইনিই হেমা মালিনীকে বিয়ে করতে চেয়েছিলেন।
advertisement
2/7
সাদাকালো ছবির এই শিশু ভারতীয় চলচ্চিত্র জগতের এক উজ্জ্বল নক্ষত্র। ১০০-এর বেশি ছবিতে অভিনয় করেছেন। তার মধ্যে কিছু চরিত্র আজও অমর। মজার বিষয় হল, প্রথম ছবিতে বড়পর্দায় মাত্র দু’মিনিট মুখ দেখানোর সুযোগ পেয়েছিলেন। কিন্তু ওইটুকুতেই নিজের জাত চিনিয়ে দেন। এমন অভিনয় করেন, একের পর এক ছবির অফার আসতে শুরু করে। কিন্তু কে এই শিশু? 
সাদাকালো ছবির এই শিশু ভারতীয় চলচ্চিত্র জগতের এক উজ্জ্বল নক্ষত্র। ১০০-এর বেশি ছবিতে অভিনয় করেছেন। তার মধ্যে কিছু চরিত্র আজও অমর। মজার বিষয় হল, প্রথম ছবিতে বড়পর্দায় মাত্র দু’মিনিট মুখ দেখানোর সুযোগ পেয়েছিলেন। কিন্তু ওইটুকুতেই নিজের জাত চিনিয়ে দেন। এমন অভিনয় করেন, একের পর এক ছবির অফার আসতে শুরু করে। কিন্তু কে এই শিশু? 
advertisement
3/7
‘শোলে’ ছবিতে ঠাকুর চরিত্রের কে কথা ভুলতে পারে! ডাকু গব্বর সিং যাঁর দুটো হাতই কেটে দিয়েছিল। ঠাকুর চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন তিনি। হ্যাঁ, সাদাকালো ছবিটি সঞ্জীব কুমারের শৈশবের ছবি।
‘শোলে’ ছবিতে ঠাকুর চরিত্রের কে কথা ভুলতে পারে! ডাকু গব্বর সিং যাঁর দুটো হাতই কেটে দিয়েছিল। ঠাকুর চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন তিনি। হ্যাঁ, সাদাকালো ছবিটি সঞ্জীব কুমারের শৈশবের ছবি।
advertisement
4/7
সঞ্জীব কুমারের প্রথম ছবি ‘হাম হিন্দুস্তানি’। এই ছবি অনেক দিক থেকেই অমর হয়ে থাকবে। কিন্তু সে কথা আজ থাক। এই ছবিতে মাত্র ২ মিনিটের চরিত্র ছিল সঞ্জীবের। জাত অভিনেতার কাছে ওইটুকু সময়ই যথেষ্ট। সঞ্জীব সাড়া ফেলে দেন। বাকিটা ইতিহাস। পর্দায় সঞ্জীবের উপস্থিতি মানেই চমক। তিনি এমন কিছু করবেন দর্শক চোখ সরাতে পারবে না। মাত্র ৪৭ বছর বয়সে হৃদরোগে মৃত্যু হয় তাঁর।
সঞ্জীব কুমারের প্রথম ছবি ‘হাম হিন্দুস্তানি’। এই ছবি অনেক দিক থেকেই অমর হয়ে থাকবে। কিন্তু সে কথা আজ থাক। এই ছবিতে মাত্র ২ মিনিটের চরিত্র ছিল সঞ্জীবের। জাত অভিনেতার কাছে ওইটুকু সময়ই যথেষ্ট। সঞ্জীব সাড়া ফেলে দেন। বাকিটা ইতিহাস। পর্দায় সঞ্জীবের উপস্থিতি মানেই চমক। তিনি এমন কিছু করবেন দর্শক চোখ সরাতে পারবে না। মাত্র ৪৭ বছর বয়সে হৃদরোগে মৃত্যু হয় তাঁর।
advertisement
5/7
হেমা মালিনীকে বিয়ে করতে চেয়েছিলেন: ‘সীতা অউর গীতা’ ছবিতে একসঙ্গে কাজ করেছিলেন সঞ্জীব কুমার এবং হেমা মালিনী। এই ছবির ‘হাওয়া কে সাথ সাথ’ গানটি সুপারহিট হয়। গানের শ্যুটিং হয় পাহাড়ের মাঝে। সেখানেই একটা দূর্ঘটনা ঘটে। একে অন্যের জন্য উদ্বেগে আকুল হয়ে ওঠেন দুজনেই। এখান থেকেই হেমা আর সঞ্জীবের মধ্যে মিষ্টি প্রেমের জন্ম হয়।
হেমা মালিনীকে বিয়ে করতে চেয়েছিলেন: ‘সীতা অউর গীতা’ ছবিতে একসঙ্গে কাজ করেছিলেন সঞ্জীব কুমার এবং হেমা মালিনী। এই ছবির ‘হাওয়া কে সাথ সাথ’ গানটি সুপারহিট হয়। গানের শ্যুটিং হয় পাহাড়ের মাঝে। সেখানেই একটা দূর্ঘটনা ঘটে। একে অন্যের জন্য উদ্বেগে আকুল হয়ে ওঠেন দুজনেই। এখান থেকেই হেমা আর সঞ্জীবের মধ্যে মিষ্টি প্রেমের জন্ম হয়।
advertisement
6/7
এরপর হেমা মালিনীকে বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছিলেন সঞ্জীব কুমার। লেখক হানিফ জাভেরি এবং সুমন্ত্র বত্রা তাঁদের বইয়ে এই বিষয়ে উল্লেখ করেছেন। হেমা যখনই সঞ্জীবের মায়ের সঙ্গে দেখা করতেন, মাথা ঢেকে রাখতেন। তবে পরবর্তীকালে তাঁদের সম্পর্কে তিক্ততা আসে। দু’জনের প্রেম আর বিয়ে পর্যন্ত গড়ায়নি।
এরপর হেমা মালিনীকে বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছিলেন সঞ্জীব কুমার। লেখক হানিফ জাভেরি এবং সুমন্ত্র বত্রা তাঁদের বইয়ে এই বিষয়ে উল্লেখ করেছেন। হেমা যখনই সঞ্জীবের মায়ের সঙ্গে দেখা করতেন, মাথা ঢেকে রাখতেন। তবে পরবর্তীকালে তাঁদের সম্পর্কে তিক্ততা আসে। দু’জনের প্রেম আর বিয়ে পর্যন্ত গড়ায়নি।
advertisement
7/7
কেন সম্পর্ক ভেঙে যায়? শোনা যায়, সঞ্জীব এমন স্ত্রী চেয়েছিলেন যিনি বাড়িতে থেকে তাঁর মায়ের সেবা করবেন। হেমা মালিনী তখন কেরিয়ারের মধ্যগগনে। সিনেমা ছাড়া অন্য কিছু ভাবার মতো অবকাশ তাঁর নেই। এই বিষয়েই দু’জনের মধ্যে দূরত্ব তৈরি হয়। সঞ্জীব কুমার পরে আর কাউকে বিয়ে করেননি। আজীবন অবিবাহিতই থেকে যান। আর হেমা বিয়ে করেন ধর্মেন্দ্রকে।
কেন সম্পর্ক ভেঙে যায়? শোনা যায়, সঞ্জীব এমন স্ত্রী চেয়েছিলেন যিনি বাড়িতে থেকে তাঁর মায়ের সেবা করবেন। হেমা মালিনী তখন কেরিয়ারের মধ্যগগনে। সিনেমা ছাড়া অন্য কিছু ভাবার মতো অবকাশ তাঁর নেই। এই বিষয়েই দু’জনের মধ্যে দূরত্ব তৈরি হয়। সঞ্জীব কুমার পরে আর কাউকে বিয়ে করেননি। আজীবন অবিবাহিতই থেকে যান। আর হেমা বিয়ে করেন ধর্মেন্দ্রকে।
advertisement
advertisement
advertisement