Divya Bharti Death Case: শাহরুখের সুপারহিট নায়িকা, দিব্যা ভারতীর মৃত্যু আত্মহত্যা নাকি দুর্ঘটনা? এই তথ্যগুলি শুনলে শিউরে উঠবেন!
- Published by:Raima Chakraborty
- news18 bangla
Last Updated:
Divya Bharti Death Case: অত্যন্ত অল্প বয়সেই পৃথিবীকে আলবিদা জানিয়েছেন দিব্যা ভারতী। ৩১ বছর পরেও বলিউডের দ্বিতীয় 'শ্রীদেবী'-র মৃত্যুর কারণ প্রশ্নই রয়ে গিয়েছে।
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
ট্রয়ের বই অনুযায়ী দিব্যা মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন বহু দিন ধরে। মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা আগে মদ্যপান করেছিলেন। বাড়িতে একাধিক অতিথি এসেছিলেন। দিব্যা নিজের গ্লাস ভর্তি করে বারান্দায় একা সময় কাটাচ্ছিলেন। পড়ে যাওয়ার আওয়াজ শুনে সবাই ছুটে যান। ট্রয় জানিয়েছেন, অতিথিরাই হাসপাতালে নিয়ে যান। চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণা করেন।
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
দিব্যার বন্ধু পুলিশকে জানান, মৃত্যুর সময়ে নীতা তাঁর সঙ্গেই ছিলেন। দিব্যা বারান্দার রেলিংয়ের ধারে দাঁড়িয়ে আত্মহত্যার হুমকি দিচ্ছিলেন। নীতা বাঁচানোর জন্য এগোতে থাকেন। সঙ্গে সঙ্গে দিব্যার ঝাঁপ। সে দিন সন্ধেবেলা সাজিদের সঙ্গে ঝগড় হয়েছিল দিব্য়ার। সাজিদ বাড়ি থেকে বেরিয়ে যান। দিব্যা হুমকি দিয়েছিলেন, 'তুমি যদি ১০ মিনিটে ঘরে না ঢোকো, আমাকে আর দেখতে পাবে না।' দিব্যার বন্ধু জনায়, সাজিদ হুমকিকে পাত্তা দেননি।
advertisement
দিব্যার আর এক প্রতিবেশী বলেন, সে দিন সাজিদের সঙ্গে ঝগড়ার পর অনেকগুলি ঘুমের ওষুধ খান দিব্যা। সাজিদ ভয় পেয়ে তাঁদের প্রতিবেশী নীতা লুল্লা ও তাঁর স্বামীকে ডাকেন। তাঁরা এসে দিব্যার ভাই, যিনি সেই সময় ওই বাড়িতেই ছিলেন এবং সাজিদকে বের করে দেন। বলেন, তিনি দিব্যার সঙ্গে আলাদা কথা বলবেন। পরিচারিকাকে থাকতে বলা হয়। তিনি ছিলেন রান্নাঘরে। দিব্যা রান্নাঘরে আরও মদ্যপান করে সবার অলক্ষ্যে বারান্দায় চলে যান। কয়েক মুহূর্ত পরেই সব শেষ হয়।
advertisement
বোঝা যায়, ট্রয় তাঁর সন্দেহের তালিকা থেকে বাদ দিতে চাননি পরিচারিকাকেও। তাঁর বক্তব্য, মৃত্যুর আগে পরিচারিকাই শেষ বার দেখেছিলেন দিব্যাকে। কিন্তু ট্রয়ের আক্ষেপ, পুলিশ এক বারও তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করেনি। দিব্যার মৃত্যুর খবর পেয়েই হাসপাতালে গিয়েছিলেন বনি কাপুর, গোবিন্দা, সঞ্জয় কাপুর, সইফ আলি খান প্রমুখ। তবে বলিউডের অন্যতম সেরা নায়িকার মৃত্যু সেই থেকে আজও এক রহস্য হয়েই রয়ে গিয়েছে।