Dilip Kumar’s Ancestral House: কেমন আছে ‘ট্র্যাজিক নায়ক’-এর শৈশবস্মৃতির হভেলী? দেখুন এক্সক্লুসিভ ছবিতে

তার পর সিন্ধু দিয়ে বয়ে গিয়েছে বহু জল ৷ মহম্মদ ইউসুফ খান পরিচয় চলে দিয়েছে ‘দিলীপকুমার’-এর আড়ালে ৷ পাকিস্তানের পেশোয়ারে তাঁর শৈশবস্মৃতি আজ একা, নিঃসঙ্গ ৷

পাকিস্তানি ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক নাসরিন জাবিনের ক্যামেরায় বন্দি হয়েছে দিলীপকুমারের শৈশবস্মৃতি সেই হভেলী৷ অতীতের কোলাহলমুখর প্রাসাদ আজ আবর্জনার স্তূপ ৷

হভেলীর ইট, আসবাবপত্রের ফাঁকে উঁকি দিচ্ছে প্লাস্টিকের রঙিন সংসারও ৷ এই বাড়িতেই ১১ জন ভাইবোনের সঙ্গে বড় হয়ে উঠেছিলেন লালা সরওয়ার খান ও তাঁর স্ত্রী আয়েষা বেগমের ছেলে, ইউসুফ ৷

বাসভবনের ভগ্নদশা দেখে বিন্দুমাত্র আঁচ করার উপায় নেই শতক আগে সম্পন্ন ফল ব্যবসায়ী লালা সরওয়ার খানের এই প্রাসাদের বৈভব ছিল কোহিনূরের মতোই চোখ ধাঁধানো ৷

কাছেই আছে আর একটি বাড়ি ৷ যেখানে কেটেছিল রাজ কপূরে শৈশব ৷ দুটি কালজয়ী অভিনেতার পৈতৃক বাসভবনকেই ২০১৪ সালে ঘোষণা করা হয়েছিল ন্যাশনাল হেরিটেজ বা জাতীয় সম্পত্তি হিসেবে ৷

খাইবার পাখতুনখোয়া ডিরেক্টরেট অব আর্কিয়োলজি অ্যান্ড মিউজিয়ামস সম্প্রতি ঘোষণা করেছে দু’টি ভগ্নপ্রায় প্রাচীন বাড়িকেই সংগ্রহশালায় রূপান্তরিত করা হবে ৷

দিলীপকুমারের প্রথম ছবি ‘জোয়ার ভাটা’ মুক্তি পেয়েছিল ১৯৪৪ সালে ৷ তার পর বেশ কিছু ব্যর্থ ছবির পর পরিচিতি ১৯৪৭ সালে, ‘জুগনু’ ছবিতে, নূরজাহানের বিপরীতে নায়কের ভূমিকায় ৷ বন্ধ কপাটের আড়ালে লুকিয়ে আছে ‘মধুমতী’-র নায়কের সুহানা সফরের প্রাক কথন ৷