Dharmendra Hema Malini Love Story: 'যে কোনও পুরুষ অমন সুন্দরী পেলে আমাকে ছেড়ে ওকেই চাইবে, আমার স্বামীও তাই করেছেন'!

Last Updated:
Dharmendra Hema Malini Love Story: ধর্মেন্দ্র-হেমা মালিনীর বিয়ে প্রথম দিন থেকেই বিতর্কের কেন্দ্রে। তবে ধর্মেন্দ্রর প্রথম স্ত্রী বরাবরই উল্টো কথা বলে স্বামীর পাশে দাঁড়িয়েছেন। তাঁর জায়গায় অন্য মহিলা থাকলে তিনি বোধহয় ডিভোর্সটা দিয়েই দিতেন। কিন্তু সে পথে হাঁটেননি প্রকাশ। কিন্তু কেন?
1/12
প্রথম স্ত্রীর সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদ না করেই হেমা মালিনীকে বিয়ে করেছিলেন ধর্মেন্দ্র। বিবাহিত অভিনেতাকে বিয়ে করার সময় কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হয় অভিনেত্রীকে।
প্রথম স্ত্রীর সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদ না করেই হেমা মালিনীকে বিয়ে করেছিলেন ধর্মেন্দ্র। বিবাহিত অভিনেতাকে বিয়ে করার সময় কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হয় অভিনেত্রীকে।
advertisement
2/12
শোনা যায়, হেমার সঙ্গে অভিনেতার বিয়ে নাকি কখনই মেনে নেয়নি দেওল পরিবার। সেই জন্য দেওলদের কোনও অনুষ্ঠানেও কখনও দেখা যায়নি হেমা কিংবা তাঁর দুই মেয়ের কাউকেই।
শোনা যায়, হেমার সঙ্গে অভিনেতার বিয়ে নাকি কখনই মেনে নেয়নি দেওল পরিবার। সেই জন্য দেওলদের কোনও অনুষ্ঠানেও কখনও দেখা যায়নি হেমা কিংবা তাঁর দুই মেয়ের কাউকেই।
advertisement
3/12
১৯৬০ সালে যখন ধর্মেন্দ্রর বলিউডে অভিষেক হয়, তখন তিনি বিবাহিত ছিলেন এবং তাঁর প্রথম সন্তান সানি দেওলের বাবা হয়েছিলেন।
১৯৬০ সালে যখন ধর্মেন্দ্রর বলিউডে অভিষেক হয়, তখন তিনি বিবাহিত ছিলেন এবং তাঁর প্রথম সন্তান সানি দেওলের বাবা হয়েছিলেন।
advertisement
4/12
১৯৭০ সালে হেমা মালিনীর সঙ্গে তাঁর পরিচয় হয়, ততদিনে তিনি চার সন্তানের জনক। তা সত্ত্বেও, দু'জনের মধ্যে প্রেম গড়ে ওঠে।
১৯৭০ সালে হেমা মালিনীর সঙ্গে তাঁর পরিচয় হয়, ততদিনে তিনি চার সন্তানের জনক। তা সত্ত্বেও, দু'জনের মধ্যে প্রেম গড়ে ওঠে।
advertisement
5/12
'শোলে' ছবির শুটিং চলাকালীন তাঁদের সম্পর্ক গভীর হয় এবং অবশেষে ১৯৮০ সালে তাঁরা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। এই ঘটনা সেসময় নানা বিতর্কের জন্ম দেয়।
'শোলে' ছবির শুটিং চলাকালীন তাঁদের সম্পর্ক গভীর হয় এবং অবশেষে ১৯৮০ সালে তাঁরা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। এই ঘটনা সেসময় নানা বিতর্কের জন্ম দেয়।
advertisement
6/12
কেউ কেউ দাবি করেন যে প্রথম স্ত্রীকে ডিভোর্স না দিয়েই হেমাকে বিয়ে করার জন্য ধর্মেন্দ্র নিজের ধর্ম পরিবর্তন করেছিলেন।
কেউ কেউ দাবি করেন যে প্রথম স্ত্রীকে ডিভোর্স না দিয়েই হেমাকে বিয়ে করার জন্য ধর্মেন্দ্র নিজের ধর্ম পরিবর্তন করেছিলেন।
advertisement
7/12
অনেকে আবার তাঁকে 'চরিত্রহীন' বলেও সমালোচনা করেন। তবে এই সব বিতর্কের মাঝেও প্রকাশ কৌর নীরবতা ভেঙে তাঁর স্বামীর পক্ষ নিয়েছিলেন। হেমার সঙ্গে স্বামীর প্রেমে কখনওই বাধা হয়ে দাঁড়াননি প্রকাশ। আবার ধর্মেন্দ্রকে বিবাহবিচ্ছেদও করেননি।
অনেকে আবার তাঁকে 'চরিত্রহীন' বলেও সমালোচনা করেন। তবে এই সব বিতর্কের মাঝেও প্রকাশ কৌর নীরবতা ভেঙে তাঁর স্বামীর পক্ষ নিয়েছিলেন। হেমার সঙ্গে স্বামীর প্রেমে কখনওই বাধা হয়ে দাঁড়াননি প্রকাশ। আবার ধর্মেন্দ্রকে বিবাহবিচ্ছেদও করেননি।
advertisement
8/12
তাঁর জায়গায় অন্য মহিলা থাকলে তিনি বোধহয় ডিভোর্সটা দিয়েই দিতেন। কিন্তু সে পথে হাঁটেননি প্রকাশ। কিন্তু কেন?
তাঁর জায়গায় অন্য মহিলা থাকলে তিনি বোধহয় ডিভোর্সটা দিয়েই দিতেন। কিন্তু সে পথে হাঁটেননি প্রকাশ। কিন্তু কেন?
advertisement
9/12
অনেকেই হয়তো মনে করতে পারেন যে, সন্তানদের লালন-পালনের জন্যই বিবাহবিচ্ছেদ করেননি তিনি। তবে আসল কারণটা হল, স্বামী এবং সন্তানদের প্রতি তাঁর গভীর ভালবাসা।
অনেকেই হয়তো মনে করতে পারেন যে, সন্তানদের লালন-পালনের জন্যই বিবাহবিচ্ছেদ করেননি তিনি। তবে আসল কারণটা হল, স্বামী এবং সন্তানদের প্রতি তাঁর গভীর ভালবাসা।
advertisement
10/12
এক পুরনো সাক্ষাৎকারে প্রকাশ কৌর বলেছিলেন যে, “আমি তেমন শিক্ষিত কিংবা সুন্দরী - কোনওটাই নই। তবে আমার সন্তানদের চোখে আমি বিশ্বের সেরা নারী। আর একই ভাবে, আমার কাছে আমার সন্তানরাও বিশ্বসেরা। আমি আমার সন্তানদের খুব ভাল করে চিনি এবং পূর্ণ আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বলতে পারি যে, আমার সন্তানদের কেউ ক্ষতি করতে পারবে না।”
এক পুরনো সাক্ষাৎকারে প্রকাশ কৌর বলেছিলেন যে, “আমি তেমন শিক্ষিত কিংবা সুন্দরী - কোনওটাই নই। তবে আমার সন্তানদের চোখে আমি বিশ্বের সেরা নারী। আর একই ভাবে, আমার কাছে আমার সন্তানরাও বিশ্বসেরা। আমি আমার সন্তানদের খুব ভাল করে চিনি এবং পূর্ণ আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বলতে পারি যে, আমার সন্তানদের কেউ ক্ষতি করতে পারবে না।”
advertisement
11/12
১৯৮১ সালে 'স্টারডাস্ট' ম্যাগাজিনকে দেওয়া সেই সাক্ষাৎকারে প্রকাশ কৌর বলেন,
১৯৮১ সালে 'স্টারডাস্ট' ম্যাগাজিনকে দেওয়া সেই সাক্ষাৎকারে প্রকাশ কৌর বলেন, "কেন শুধু আমার স্বামী? যে কোনও পুরুষই আমার থেকে হেমাকে বেশি পছন্দ করতেন।"
advertisement
12/12
ধর্মেন্দ্র ১৯ বছর বয়সে ১৯৫৪ সালে প্রকাশ কৌরকে বিয়ে করেন। এই দম্পতির চার সন্তান, সানি দেওল, বিজেতা দেওল, অজিতা দেওল এবং ববি দেওল। পরবর্তীতে হেমা মালিনীর সঙ্গে ধর্মেন্দ্রর আরও দুই মেয়ে, এশা দেওল এবং অহনা দেওল।
ধর্মেন্দ্র ১৯ বছর বয়সে ১৯৫৪ সালে প্রকাশ কৌরকে বিয়ে করেন। এই দম্পতির চার সন্তান, সানি দেওল, বিজেতা দেওল, অজিতা দেওল এবং ববি দেওল। পরবর্তীতে হেমা মালিনীর সঙ্গে ধর্মেন্দ্রর আরও দুই মেয়ে, এশা দেওল এবং অহনা দেওল।
advertisement
advertisement
advertisement