Bollywood Gossip: একের পর এক ব্লকবাস্টারে তাঁর ঠুমকায় ঘায়েল হয়েছেন দর্শকরা, কিন্তু বিবাহিত পুরুষের প্রেমে পড়ে হাবুডুবু, ঘর বাঁধা হল না

Last Updated:
Bollywood Gossip: রেখা একাই নন, বিবাহিত পুরুষকে ভালবেসে একা থেকে গিয়েছেন আশা পারেখও, দ্য হিট গার্ল-এর গল্পটা জানতে ইচ্ছে করছে না?
1/8
: বলিউডের রুপোলি পর্দা এক সময়ে ঝলমল করত তাঁর আঁখির কটাক্ষে, লাস্যে আর হাস্যে, তাঁর নৃত্যকুশলতা ঝড় তুলত দর্শকের বুকে। তিনি রাজেশ খান্না, ধর্মেন্দ্র এবং জিতেন্দ্রর মতো তারকাদের সঙ্গে সুপারহিট এবং ব্লকবাস্টার সব ছবিতে অভিনয় করেছিলেন, অভিনীত প্রতিটি চরিত্রর রোম্যান্স জীবন্ত করে তুলেছিলেন, কিন্তু বাস্তব জীবনে তিনি সর্বদাই সত্যিকারের ভালবাসার জন্য আকুল ছিলেন।
: বলিউডের রুপোলি পর্দা এক সময়ে ঝলমল করত তাঁর আঁখির কটাক্ষে, লাস্যে আর হাস্যে, তাঁর নৃত্যকুশলতা ঝড় তুলত দর্শকের বুকে। তিনি রাজেশ খান্না, ধর্মেন্দ্র এবং জিতেন্দ্রর মতো তারকাদের সঙ্গে সুপারহিট এবং ব্লকবাস্টার সব ছবিতে অভিনয় করেছিলেন, অভিনীত প্রতিটি চরিত্রর রোম্যান্স জীবন্ত করে তুলেছিলেন, কিন্তু বাস্তব জীবনে তিনি সর্বদাই সত্যিকারের ভালবাসার জন্য আকুল ছিলেন।
advertisement
2/8
আমরা যে অভিনেত্রীর কথা বলছি তিনি আর কেউ নন, তিনি আশা পারেখ। তিনি রাজেশ খান্না এবং ধর্মেন্দ্রের সঙ্গে অসংখ্য ছবিতে কাজ করেছেন। তাঁর ছবি, বিশেষ করে রাজেশ খান্নার সঙ্গে বক্স অফিসে ব্লকবাস্টার হয়েছিল। তিনি একসময়ে জুবিলি গার্ল নামেও পরিচিত ছিলেন, পদ্মশ্রী সম্মানেও ভূষিত হয়েছেন। এ হেন প্রতিভাময়ী নায়িকা আশা পারেখ প্রেমের জন্য এতটাই ত্যাগ স্বীকার করেছিলেন যে তিনি সারা জীবন অবিবাহিতই থেকে গেলেন।
আমরা যে অভিনেত্রীর কথা বলছি তিনি আর কেউ নন, তিনি আশা পারেখ। তিনি রাজেশ খান্না এবং ধর্মেন্দ্রের সঙ্গে অসংখ্য ছবিতে কাজ করেছেন। তাঁর ছবি, বিশেষ করে রাজেশ খান্নার সঙ্গে বক্স অফিসে ব্লকবাস্টার হয়েছিল। তিনি একসময়ে জুবিলি গার্ল নামেও পরিচিত ছিলেন, পদ্মশ্রী সম্মানেও ভূষিত হয়েছেন। এ হেন প্রতিভাময়ী নায়িকা আশা পারেখ প্রেমের জন্য এতটাই ত্যাগ স্বীকার করেছিলেন যে তিনি সারা জীবন অবিবাহিতই থেকে গেলেন।
advertisement
3/8
ষাট এবং সত্তরের দশকে আশা পারেখ তাঁর কেরিয়ারের শীর্ষে ছিলেন। তাঁর ছবিগুলি নিশ্চিতভাবে হিট হত। প্রতিটি বড় তারকা তাঁর সঙ্গে কাজ করতে চাইতেন। তিনি রাজেশ খান্নার সঙ্গে কাটি পতঙ্গ ছবিতে ইতিহাস তৈরি করেছিলেন বললে ভুল হয় না।
ষাট এবং সত্তরের দশকে আশা পারেখ তাঁর কেরিয়ারের শীর্ষে ছিলেন। তাঁর ছবিগুলি নিশ্চিতভাবে হিট হত। প্রতিটি বড় তারকা তাঁর সঙ্গে কাজ করতে চাইতেন। তিনি রাজেশ খান্নার সঙ্গে কাটি পতঙ্গ ছবিতে ইতিহাস তৈরি করেছিলেন বললে ভুল হয় না।
advertisement
4/8
এ সেই সময় ছিল, যখন মানুষ আশা পারেখকে এক ঝলক দেখার জন্যও ব্যাকুল ছিল। তিনি ছিলেন তাঁর সময়ের সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিক পাওয়া অভিনেত্রীদের একজন।
এ সেই সময় ছিল, যখন মানুষ আশা পারেখকে এক ঝলক দেখার জন্যও ব্যাকুল ছিল। তিনি ছিলেন তাঁর সময়ের সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিক পাওয়া অভিনেত্রীদের একজন।
advertisement
5/8
এক সময় তিনি ইন্ডাস্ট্রিতে আধিপত্য বিস্তার করেছিলেন। কিন্তু তাঁর পেশাগত জীবন যতটা সফল ছিল, তাঁর ব্যক্তিগত জীবন ঠিক ততটাই হতাশাজনক ছিল। তিনি একজন বিবাহিত পুরুষের প্রেমে পাগল ছিলেন, কিন্তু তাঁর কখনও কোনও ভুল উদ্দেশ্য ছিল না।
এক সময় তিনি ইন্ডাস্ট্রিতে আধিপত্য বিস্তার করেছিলেন। কিন্তু তাঁর পেশাগত জীবন যতটা সফল ছিল, তাঁর ব্যক্তিগত জীবন ঠিক ততটাই হতাশাজনক ছিল। তিনি একজন বিবাহিত পুরুষের প্রেমে পাগল ছিলেন, কিন্তু তাঁর কখনও কোনও ভুল উদ্দেশ্য ছিল না।
advertisement
6/8
২০১৯ সালে ভার্ভ ম্যাগাজিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে আশা পারেখ প্রকাশ করেছিলেন যে তিনি একা থাকতেই খুশি বোধ করেন, কারণ তিনি একজন বিবাহিত পুরুষকে ভালবাসতেন। তবে, তিনি কারও ঘর ভাঙতে চাননি। তিনি আরও বলেছিলেন যে তিনি কখনও কারও জীবনে অন্য মহিলাও হয়ে উঠতে চাননি। এই কারণেই তিনি একা থাকাই বেছে নিয়েছিলেন।
২০১৯ সালে ভার্ভ ম্যাগাজিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে আশা পারেখ প্রকাশ করেছিলেন যে তিনি একা থাকতেই খুশি বোধ করেন, কারণ তিনি একজন বিবাহিত পুরুষকে ভালবাসতেন। তবে, তিনি কারও ঘর ভাঙতে চাননি। তিনি আরও বলেছিলেন যে তিনি কখনও কারও জীবনে অন্য মহিলাও হয়ে উঠতে চাননি। এই কারণেই তিনি একা থাকাই বেছে নিয়েছিলেন।
advertisement
7/8
আশা পারেখ সেরা নায়িকার দুটি ফিল্মফেয়ার পুরস্কার জিতেছেন এবং ২০০২ সালে ফিল্মফেয়ার লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। শুধু অভিনয় নয়, বইয়ের পাতাতেও রয়েছে তাঁর জীবনের ঝলক- তাঁর আত্মজীবনী দ্য হিট গার্ল ২০১৭ সালে প্রকাশিত হয়েছিল।
আশা পারেখ সেরা নায়িকার দুটি ফিল্মফেয়ার পুরস্কার জিতেছেন এবং ২০০২ সালে ফিল্মফেয়ার লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। শুধু অভিনয় নয়, বইয়ের পাতাতেও রয়েছে তাঁর জীবনের ঝলক- তাঁর আত্মজীবনী দ্য হিট গার্ল ২০১৭ সালে প্রকাশিত হয়েছিল।
advertisement
8/8
১৯৯৮ থেকে ২০০১ সালের মধ্যে সেন্ট্রাল বোর্ড অফ ফিল্ম সার্টিফিকেশনের (CBFC) চেয়ারপার্সন হিসেবে দীপা মেহতার ফায়ার ( ১৯৯৬), মুকেশ ও মহেশ ভাটের জখম (১৯৯৮), শেখর কাপুরের এলিজাবেথ (১৯৯৮) নিয়ে তাঁর সিদ্ধান্ত বিস্তর ক্ষোভ ও সমালোচনার জন্ম দিয়েছিল।
১৯৯৮ থেকে ২০০১ সালের মধ্যে সেন্ট্রাল বোর্ড অফ ফিল্ম সার্টিফিকেশনের (CBFC) চেয়ারপার্সন হিসেবে দীপা মেহতার ফায়ার ( ১৯৯৬), মুকেশ ও মহেশ ভাটের জখম (১৯৯৮), শেখর কাপুরের এলিজাবেথ (১৯৯৮) নিয়ে তাঁর সিদ্ধান্ত বিস্তর ক্ষোভ ও সমালোচনার জন্ম দিয়েছিল।
advertisement
advertisement
advertisement