Amitabh-Jaya Divorce: রেখার জন্যই কি অমিতাভ-জয়ার দাম্পত্যে চিড়? 'ডিভোর্স' নিয়ে যা বলেছিলেন বিগ-বি...! বিরাট শোরগোল বলিউডে

Last Updated:
Amitabh-Jaya Divorce: যদিও সেই সমস্ত জল্পনা অবশ্য ধোপে টেকেনি। কারণ জয়ার সঙ্গে টালমাটাল দাম্পত্যের জল্পনার কালে ‘শোলে’ অভিনেতা একবার নিজেই সাফ জানিয়েছিলেন যে, তিনি বিবাহবিচ্ছেদে বিশ্বাসই করেন না।
1/8
আশির দশকে বারবার খবরের শিরোনামে জায়গা করে নিতেন রেখা, অমিতাভ বচ্চন এবং জয়া বচ্চন। আসলে জয়ার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ থাকা সত্ত্বেও অমিতাভ সেই সময় রেখার প্রেমে পুরোপুরি ডুবেছিলেন বলে গুঞ্জন উড়ে বেড়াত বি-টাউন জুড়ে।
আশির দশকে বারবার খবরের শিরোনামে জায়গা করে নিতেন রেখা, অমিতাভ বচ্চন এবং জয়া বচ্চন। আসলে জয়ার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ থাকা সত্ত্বেও অমিতাভ সেই সময় রেখার প্রেমে পুরোপুরি ডুবেছিলেন বলে গুঞ্জন উড়ে বেড়াত বি-টাউন জুড়ে।
advertisement
2/8
 যদিও সেই সমস্ত জল্পনা অবশ্য ধোপে টেকেনি। কারণ জয়ার সঙ্গে টালমাটাল দাম্পত্যের জল্পনার কালে ‘শোলে’ অভিনেতা একবার নিজেই সাফ জানিয়েছিলেন যে, তিনি বিবাহবিচ্ছেদে বিশ্বাসই করেন না।
যদিও সেই সমস্ত জল্পনা অবশ্য ধোপে টেকেনি। কারণ জয়ার সঙ্গে টালমাটাল দাম্পত্যের জল্পনার কালে ‘শোলে’ অভিনেতা একবার নিজেই সাফ জানিয়েছিলেন যে, তিনি বিবাহবিচ্ছেদে বিশ্বাসই করেন না।
advertisement
3/8
শুধু তা-ই নয়, একাধিক সাক্ষাৎকারে নিজের স্বামীর পরকীয়ার জল্পনা পুরোপুরি ভাবে নস্যাৎ করে দিয়েছিলেন অভিনেত্রী জয়া বচ্চনও।
শুধু তা-ই নয়, একাধিক সাক্ষাৎকারে নিজের স্বামীর পরকীয়ার জল্পনা পুরোপুরি ভাবে নস্যাৎ করে দিয়েছিলেন অভিনেত্রী জয়া বচ্চনও।
advertisement
4/8
ইয়াসের উসমানের লেখা বই ‘রেখা: দ্য আনটোল্ড স্টোরি’ থেকে জানা গিয়েছে, একবার জয়া বলেছিলেন যে, “গোটা দুনিয়া যা চায়, তা বলতেই পারে। উনি (অমিতাভ বচ্চন) আমার কাছে একটি অঙ্গীকার করেছেন এবং উনি কারও প্রেমে পড়েছেন, সেটা বলার সাহস তাঁর থাকতে হবে। আর উনি যদি আমার অজান্তে কিছু করেন, সেটা তাঁর সমস্যা। আমার সমস্যা নয়। এই সমস্যা এবং নীতিপরায়ণতা নিয়ে তাঁকেই থাকতে হবে।”
ইয়াসের উসমানের লেখা বই ‘রেখা: দ্য আনটোল্ড স্টোরি’ থেকে জানা গিয়েছে, একবার জয়া বলেছিলেন যে, “গোটা দুনিয়া যা চায়, তা বলতেই পারে। উনি (অমিতাভ বচ্চন) আমার কাছে একটি অঙ্গীকার করেছেন এবং উনি কারও প্রেমে পড়েছেন, সেটা বলার সাহস তাঁর থাকতে হবে। আর উনি যদি আমার অজান্তে কিছু করেন, সেটা তাঁর সমস্যা। আমার সমস্যা নয়। এই সমস্যা এবং নীতিপরায়ণতা নিয়ে তাঁকেই থাকতে হবে।”
advertisement
5/8
সেই বইয়ে এরপরেই রয়েছে অমিতাভের বক্তব্য। বইয়ে লেখা উদ্ধৃতিতে বলা হয়েছে যে, রেখার নাম না করে অমিতাভ নিজের দাম্পত্য অশান্তির প্রসঙ্গে বলেছিলেন, “আমাদের ক্ষেত্রে কখনওই বিবাহবিচ্ছেদ হবে না। আমি বিবাহবিচ্ছেদে বিশ্বাস করি না। কারণ আমি একজন ভারতীয়। আর জয়াকে আমি স্ত্রী হিসেবে গ্রহণ করেছি। আর সেটাই আমার সেরা পছন্দ।”  
সেই বইয়ে এরপরেই রয়েছে অমিতাভের বক্তব্য। বইয়ে লেখা উদ্ধৃতিতে বলা হয়েছে যে, রেখার নাম না করে অমিতাভ নিজের দাম্পত্য অশান্তির প্রসঙ্গে বলেছিলেন, “আমাদের ক্ষেত্রে কখনওই বিবাহবিচ্ছেদ হবে না। আমি বিবাহবিচ্ছেদে বিশ্বাস করি না। কারণ আমি একজন ভারতীয়। আর জয়াকে আমি স্ত্রী হিসেবে গ্রহণ করেছি। আর সেটাই আমার সেরা পছন্দ।”
advertisement
6/8
বইয়ের অন্য একটি জায়গায় লেখা রয়েছে যে, এভাবে বচ্চন পরিবারের অন্দরে যে সব কিছু ঠিকঠাক নেই, সেটা একপ্রকার স্বীকারই করে নিয়েছিলেন অমিতাভ। কিন্তু অন্যদিকে অবশ্য রেখা সংবাদমাধ্যমের জল্পনার আগুনে ঘি ঢেলে যেতে থাকেন।
বইয়ের অন্য একটি জায়গায় লেখা রয়েছে যে, এভাবে বচ্চন পরিবারের অন্দরে যে সব কিছু ঠিকঠাক নেই, সেটা একপ্রকার স্বীকারই করে নিয়েছিলেন অমিতাভ। কিন্তু অন্যদিকে অবশ্য রেখা সংবাদমাধ্যমের জল্পনার আগুনে ঘি ঢেলে যেতে থাকেন।
advertisement
7/8
একবার Stardust-এর এক সাক্ষাৎকারে রেখা এক অদ্ভুত দাবি করে জানিয়েছিলেন যে, একবার বচ্চনদের বাসভবনে তাঁকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন জয়া।
একবার Stardust-এর এক সাক্ষাৎকারে রেখা এক অদ্ভুত দাবি করে জানিয়েছিলেন যে, একবার বচ্চনদের বাসভবনে তাঁকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন জয়া।
advertisement
8/8
রেখার কথায়, 'আসলে জয়া ভেবেছিলেন যে, তাঁর স্বামী শুধু ঝোঁকের মাথায় ক্ষণিকের আনন্দের জন্য প্রেমে মজেছেন। সেই কারণে এ নিয়ে তিনি বিশেষ আপত্তিও করেননি। কিন্তু যখন উনি জানতে পারলেন যে, তাঁর স্বামী আবেগ-অনুভূতির দিক থেকে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েছেন, তখন বিষয়টি তাঁকে আঘাত করতে শুরু করে। সেই কারণে এক সন্ধ্যায় নৈশভোজে আমায় নিমন্ত্রণ করেছিলেন। যদিও আমাদের মধ্যে অমিতাভকে নিয়ে সব কথা হয়। কিন্তু সেদিন আমি ওখান থেকে চলে আসার আগে জয়া আত্মবিশ্বাসী ভঙ্গিতে আমায় বলেছিলেন যে, ‘যা-ই হয়ে যাক না কেন, আমি কিন্তু কখনওই অমিতকে ছেড়ে যাব না’।'
রেখার কথায়, 'আসলে জয়া ভেবেছিলেন যে, তাঁর স্বামী শুধু ঝোঁকের মাথায় ক্ষণিকের আনন্দের জন্য প্রেমে মজেছেন। সেই কারণে এ নিয়ে তিনি বিশেষ আপত্তিও করেননি। কিন্তু যখন উনি জানতে পারলেন যে, তাঁর স্বামী আবেগ-অনুভূতির দিক থেকে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েছেন, তখন বিষয়টি তাঁকে আঘাত করতে শুরু করে। সেই কারণে এক সন্ধ্যায় নৈশভোজে আমায় নিমন্ত্রণ করেছিলেন। যদিও আমাদের মধ্যে অমিতাভকে নিয়ে সব কথা হয়। কিন্তু সেদিন আমি ওখান থেকে চলে আসার আগে জয়া আত্মবিশ্বাসী ভঙ্গিতে আমায় বলেছিলেন যে, ‘যা-ই হয়ে যাক না কেন, আমি কিন্তু কখনওই অমিতকে ছেড়ে যাব না’।'
advertisement
advertisement
advertisement