সবাই ভেবেছিলেন ফ্লপ হবে, মুক্তির পরে পেল ৪৯টা পুরস্কার ! আমির খানের কোন ছবি বলতে পারবেন?

Last Updated:
Bollywood cult Movies: অভিনেত্রী সোহা আলি খান সেই ছবি নিয়েই একটি সাক্ষাৎকারে একটি চমকপ্রদ তথ্য প্রকাশ করেছেন।
1/6
২০০৬ সালের কথা। রং দে বসন্তী নামে একটি ছবি মুক্তি পায়। তরুণ প্রজন্মের কথা মাথায় রেখেই ছবিটি তৈরি করা হয়েছিল। মুক্তির আগে সবাই ভেবেছিলেন ফ্লপ হবে। তারকারা এমনকি প্রযোজকদের কাছে তাঁদের পারিশ্রমিকও ফেরত দিয়েছিলেন। মুক্তির পর ছবিটি ইতিহাস তৈরি করে। এখন এটাকে বলিউডের একটি কাল্ট ক্লাসিক হিসাবে বিবেচনা করা হয়। অভিনেত্রী সোহা আলি খান সেই ছবি নিয়েই একটি সাক্ষাৎকারে একটি চমকপ্রদ তথ্য প্রকাশ করেছেন।
২০০৬ সালের কথা। রং দে বসন্তী নামে একটি ছবি মুক্তি পায়। তরুণ প্রজন্মের কথা মাথায় রেখেই ছবিটি তৈরি করা হয়েছিল। মুক্তির আগে সবাই ভেবেছিলেন ফ্লপ হবে। তারকারা এমনকি প্রযোজকদের কাছে তাঁদের পারিশ্রমিকও ফেরত দিয়েছিলেন। মুক্তির পর ছবিটি ইতিহাস তৈরি করে। এখন এটাকে বলিউডের একটি কাল্ট ক্লাসিক হিসাবে বিবেচনা করা হয়। অভিনেত্রী সোহা আলি খান সেই ছবি নিয়েই একটি সাক্ষাৎকারে একটি চমকপ্রদ তথ্য প্রকাশ করেছেন।
advertisement
2/6
মুক্তির ১৯ বছর পরেও রং দে বসন্তী ছবি নিয়ে উন্মাদনা অক্ষুণ্ণ। ছবিতে মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেছেন ওয়াহিদা রহমান, আমির খান, শরমন জোশী, সিদ্ধার্থ শুক্লা, কুণাল কাপুর, সোহা আলি খান এবং আর. মাধবন। ছবিটি পরিচালনা করেছেন রাকেশ ওম প্রকাশ মেহরা, গল্প লিখেছেন প্রসূন জোশী। চিত্রনাট্য লিখেছেন কমলেশ পান্ডে এবং রাকেশ ওম প্রকাশ মেহরা।
মুক্তির ১৯ বছর পরেও রং দে বসন্তী ছবি নিয়ে উন্মাদনা অক্ষুণ্ণ। ছবিতে মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেছেন ওয়াহিদা রহমান, আমির খান, শরমন জোশী, সিদ্ধার্থ শুক্লা, কুণাল কাপুর, সোহা আলি খান এবং আর. মাধবন। ছবিটি পরিচালনা করেছেন রাকেশ ওম প্রকাশ মেহরা, গল্প লিখেছেন প্রসূন জোশী। চিত্রনাট্য লিখেছেন কমলেশ পান্ডে এবং রাকেশ ওম প্রকাশ মেহরা।
advertisement
3/6
রং দে বসন্তী ছয় যুবকের গল্প বলে যারা একজন ব্রিটিশ মহিলাকে (অ্যালিস প্যাটেন) স্বাধীনতা সংগ্রামীদের উপর একটি তথ্যচিত্র রেকর্ডিংয়ে সহায়তা করে। এই সময়ে তাদের ব্যক্তিগত জীবন দুর্নীতির বিরুদ্ধে ক্রমবর্ধমান ক্ষোভ দ্বারা প্রভাবিত হয়। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে অভিনেত্রী সোহা আলি খান প্রকাশ করেছেন যে, সমস্ত তারকারা তাঁদের পারিশ্রমিক প্রযোজকদের কাছে ফেরত দিয়েছিলেন। সকলেই ভেবেছিলেন ছবিটি একটি বড় বিপর্যয়ের দিকে যাবে।
রং দে বসন্তী ছয় যুবকের গল্প বলে যারা একজন ব্রিটিশ মহিলাকে (অ্যালিস প্যাটেন) স্বাধীনতা সংগ্রামীদের উপর একটি তথ্যচিত্র রেকর্ডিংয়ে সহায়তা করে। এই সময়ে তাদের ব্যক্তিগত জীবন দুর্নীতির বিরুদ্ধে ক্রমবর্ধমান ক্ষোভ দ্বারা প্রভাবিত হয়। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে অভিনেত্রী সোহা আলি খান প্রকাশ করেছেন যে, সমস্ত তারকারা তাঁদের পারিশ্রমিক প্রযোজকদের কাছে ফেরত দিয়েছিলেন। সকলেই ভেবেছিলেন ছবিটি একটি বড় বিপর্যয়ের দিকে যাবে।
advertisement
4/6
সোহার মতে, ‘‘ছবির প্রচারণার সময় প্রযোজক হঠাৎ ফোন করে টাকা ফেরত চেয়েছিলেন। তিনি ছবিটি সম্পর্কে নিশ্চিত ছিলেন না। সবাই তাঁদের পারিশ্রমিক ফেরত দিয়েছিলেন, কিন্তু মুক্তির পর ছবিটি একটি আন্দোলনে পরিণত হয়েছিল। সকলেই অবাক হয়েছিলেন। এটি একটি সিনেমাটিক মাস্টারপিস হয়ে ওঠে।’’
সোহার মতে, ‘‘ছবির প্রচারণার সময় প্রযোজক হঠাৎ ফোন করে টাকা ফেরত চেয়েছিলেন। তিনি ছবিটি সম্পর্কে নিশ্চিত ছিলেন না। সবাই তাঁদের পারিশ্রমিক ফেরত দিয়েছিলেন, কিন্তু মুক্তির পর ছবিটি একটি আন্দোলনে পরিণত হয়েছিল। সকলেই অবাক হয়েছিলেন। এটি একটি সিনেমাটিক মাস্টারপিস হয়ে ওঠে।’’
advertisement
5/6
সোহা বলেছেন, ছবিটির শ্যুটিং প্রায় এক বছর ধরে দেশের বিভিন্ন স্থানে করা হয়েছিল। পুরো এক বছর ধরে অভিনেতারা পঞ্জাব, রাজস্থান, দিল্লি এবং মুম্বইয়ের বিভিন্ন স্থানে ভ্রমণ করেছিলেন। সঠিক শট নিতে আধা দিন সময়ও লেগেছিল একেক সময়ে।
সোহা বলেছেন, ছবিটির শ্যুটিং প্রায় এক বছর ধরে দেশের বিভিন্ন স্থানে করা হয়েছিল। পুরো এক বছর ধরে অভিনেতারা পঞ্জাব, রাজস্থান, দিল্লি এবং মুম্বইয়ের বিভিন্ন স্থানে ভ্রমণ করেছিলেন। সঠিক শট নিতে আধা দিন সময়ও লেগেছিল একেক সময়ে।
advertisement
6/6
চিত্রগ্রাহক বিনোদ প্রধান সেটে অভিনেতাদের ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করাতেন। এই শটগুলিই ছবির আসল পরিচয় হয়ে ওঠে। সেটাই দর্শকদের উপর স্থায়ী ছাপ ফেলেছে। ছবিটির সঙ্গীত পরিচালনা করেছিলেন এ আর রহমান। ছবিতে মোট ১০টি গান ছিল। সবগুলোই জনপ্রিয়তা লাভ করে এবং প্রায় ১.৯ মিলিয়ন অডিও ক্যাসেট বিক্রি হয়। ছবিটির বাজেট ছিল প্রায় ২৮ কোটি টাকা। ছবিটি বিশ্বব্যাপী ৯৭ কোটি টাকা তুলে হিট হয়ে ওঠে।
চিত্রগ্রাহক বিনোদ প্রধান সেটে অভিনেতাদের ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করাতেন। এই শটগুলিই ছবির আসল পরিচয় হয়ে ওঠে। সেটাই দর্শকদের উপর স্থায়ী ছাপ ফেলেছে। ছবিটির সঙ্গীত পরিচালনা করেছিলেন এ আর রহমান। ছবিতে মোট ১০টি গান ছিল। সবগুলোই জনপ্রিয়তা লাভ করে এবং প্রায় ১.৯ মিলিয়ন অডিও ক্যাসেট বিক্রি হয়। ছবিটির বাজেট ছিল প্রায় ২৮ কোটি টাকা। ছবিটি বিশ্বব্যাপী ৯৭ কোটি টাকা তুলে হিট হয়ে ওঠে।
advertisement
advertisement
advertisement