Swami Vivekananda Scholarship: রাজ্যের স্বামী বিবেকানন্দ স্কলারশিপ নিয়ে এল বড় আপডেট, ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের পড়ুয়ারা জানুন

স্কুল ও কলেজ পড়ুয়াদের জন্য রাজ্য সরকারের স্বামী বিবেকানন্দ স্কলারশিপ নিয়ে এল বড় আপডেট। ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে স্বামী বিবেকানন্দ স্কলারশিপে আবেদন গ্রহণ প্রক্রিয়া সদ্য শেষ হয়েছে।

এখন চলছে ভেরিফিকেশন প্রক্রিয়া। সেটিও খুব তাড়াতাড়ি শেষ হতে চলেছে। তবে এরই সঙ্গে নতুন আবেদন গ্রহণ প্রক্রিয়া খুবই শীঘ্রই শুরু হতে চলেছে।

কয়েকদিন আগেই বিকাশ ভবনের তরফ থেকে নোটিস দিয়ে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে স্বামী বিবেকানন্দ স্কলারশিপে নতুন ও রিনিউয়াল আবেদন গ্রহণ প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে।

ফের বিকাশ ভবন থেকে প্রকাশিত অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে জানানো হয়েছে ছাত্রছাত্রীদের আবেদনপত্র ইনস্টিটিউট ভেরিফিকেশনের শেষ দিন ৪ নভেম্বর, ২০২৫।

যে সকল পড়ুয়া ৬০% নম্বর-সহ মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক, কলেজে পাশ করে প্রথম বর্ষে ভর্তি হয়েছে সেই সকল পড়ুয়া এই স্কলারশিপে আবেদন করতে পারবেন।

এছাড়াও ইঞ্জিনিয়ারিং, মেডিক্যাল প্রফেশনাল কোর্স, পোস্ট গ্রাজুয়েশন কোর্স ইত্যাদি বিভিন্ন কোর্সে যারা ভর্তি হয়েছে, সকলের জন্য এই স্বামী বিবেকানন্দ স্কলারশিপের আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গিয়েছে ইতিমধ্যেই।

এরই সঙ্গে স্বামী বিবেকানন্দ স্কলারশিপে রিনিউয়াল প্রক্রিয়াও শুরু হয়ে গিয়েছে। যে সকল পড়ুয়া পূর্ববর্তী ক্লাসে ৬০ শতাংশ নম্বর পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে, তারা সকলে এই স্কলারশিপে আবেদন করতে পারবেন।

স্বামী বিবেকানন্দ স্কলারশিপে আবেদন করার জন্য পড়ুয়াদের যোগ্যতা এবং কী কী তথ্যের প্রয়োজন ও এই স্কলারশিপে কোন কোর্সে কত টাকা দেওয়া হয়, সেই সমস্ত সংক্রান্ত তথ্য সরকারি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে পেয়ে যাবেন।

স্বামী বিবেকানন্দ স্কলারশিপের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে বিভিন্ন কোর্সের জন্য টাকার পরিমাণ এবং তথ্য সঠিকভাবে দেওয়া রয়েছে। নতুনভাবে রেজিস্ট্রেশন করে আবেদন করতে হয় কোর্সের প্রথম বছর।

বাকি বছরগুলিতেও স্কলারশিপ রিনিউয়াল করতে হয়। স্কলারশিপের পরিমাণ কোর্স চলাকালীন প্রতিবছর একবার করে দেওয়া হয়। স্কলারশিপের অনুমোদন অ্যাপ্রুভ হওয়ার পরে সেটি ছাত্রছাত্রীদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে জমা পড়ে।

নতুনদের জন্য ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে আবেদন প্রক্রিয়া আগামী নভেম্বর মাসের শেষ সপ্তাহ থেকে শুরু হওয়ার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে বলে বিকাশ ভবন সূত্রে খবর। নতুন নোটিসেই জানানো হবে দিনক্ষণ। ফলে আগ্রহীদের সরকারি ওয়েবসাইটে নজর রাখার আবেদন করা হয়েছে।