Job News: বীরভূমে চাকরির বৃষ্টি! কপাল খুলল ৪৭ চাকরিপ্রার্থীর, ফের হবে নিয়োগ, অঢেল শূন্যপদের ঘোষণা প্রশাসনের

Last Updated:
ডেকে ডেকে চাকরি! ৪৭ জনকে নিয়োগপত্র দিলেন বিদায়ী ডিএম বিধান রায়। এখানেই শেষ নয়, আরও নিয়োগ হবে বলেও জানালেন তিনি
1/5
ডেউচা-পাঁচামি কয়লাখনি প্রকল্পে জমিদাতাদের পরিবারের সদস্যদের হাতে সরকারি চাকরির নিয়োগপত্র তুলে দিল জেলা প্রশাসন। বিদায়ী জেলা শাসক বিধান রায়ের নেতৃত্বে এই মানবিক প্রকল্পে নতুন করে চাকরি পেলেন ৪৭ জন। (ছবি ও তথ্য: সুদীপ্ত গড়াই)
ডেউচা-পাঁচামি কয়লাখনি প্রকল্পে জমিদাতাদের পরিবারের সদস্যদের হাতে সরকারি চাকরির নিয়োগপত্র তুলে দিল জেলা প্রশাসন। বিদায়ী জেলা শাসক বিধান রায়ের নেতৃত্বে এই মানবিক প্রকল্পে নতুন করে চাকরি পেলেন ৪৭ জন। (ছবি ও তথ্য: সুদীপ্ত গড়াই)
advertisement
2/5
জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে বুধবার জেলা প্রশাসন ভবনের কনফারেন্স হলে ৪৭ জন চাকরিপ্রার্থীকে গ্রুপ ডি পদে নিয়োগপত্র প্রদান করা হয়। অনুষ্ঠানে ছিলেন এসআরডিএ-র চেয়ারম্যান অনুব্রত মণ্ডল, জেলাশাসক বিধান রায়-সহ প্রশাসনের অন্যান্য আধিকারিকরা। বিধান রায় জানান, এখন পর্যন্ত ২০-২১ লট মিলিয়ে মোট ১৯০০ জনকে জুনিয়র কনস্টেবল ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মী হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে বুধবার জেলা প্রশাসন ভবনের কনফারেন্স হলে ৪৭ জন চাকরিপ্রার্থীকে গ্রুপ ডি পদে নিয়োগপত্র প্রদান করা হয়। অনুষ্ঠানে ছিলেন এসআরডিএ-র চেয়ারম্যান অনুব্রত মণ্ডল, জেলাশাসক বিধান রায়-সহ প্রশাসনের অন্যান্য আধিকারিকরা। বিধান রায় জানান, এখন পর্যন্ত ২০-২১ লট মিলিয়ে মোট ১৯০০ জনকে জুনিয়র কনস্টেবল ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মী হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
advertisement
3/5
জেলাশাসকের বক্তব্য অনুযায়ী, জেলা কালেক্টরেট, ভূমি দফতর ও পঞ্চায়েত দফতরের শূন্যপদ প্রায় পূর্ণ। বাকি চাকরিপ্রার্থীদের জন্য রাজ্য সরকারকে জানিয়ে ১০৫০টি নতুন শূন্যপদ তৈরির প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। রাজ্য থেকে ছাড়পত্র মিললেই পরবর্তী ধাপে আরও নিয়োগপত্র দেওয়া হবে।
জেলাশাসকের বক্তব্য অনুযায়ী, জেলা কালেক্টরেট, ভূমি দফতর ও পঞ্চায়েত দফতরের শূন্যপদ প্রায় পূর্ণ। বাকি চাকরিপ্রার্থীদের জন্য রাজ্য সরকারকে জানিয়ে ১০৫০টি নতুন শূন্যপদ তৈরির প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। রাজ্য থেকে ছাড়পত্র মিললেই পরবর্তী ধাপে আরও নিয়োগপত্র দেওয়া হবে।
advertisement
4/5
বিধান রায়ের সময়কালেই ডেউচা-পাঁচামি কয়লাখনি প্রকল্পে গতি আসে। বিরোধিতা ও আন্দোলন সত্ত্বেও তিনি প্রশাসনিক কৌশলে পরিস্থিতি সামাল দেন। তাঁর নেতৃত্বে জেলা প্রশাসনের ‘টিম বীরভূম’ একসঙ্গে কাজ করে প্রকল্পে নতুন দিশা আনে।
বিধান রায়ের সময়কালেই ডেউচা-পাঁচামি কয়লাখনি প্রকল্পে গতি আসে। বিরোধিতা ও আন্দোলন সত্ত্বেও তিনি প্রশাসনিক কৌশলে পরিস্থিতি সামাল দেন। তাঁর নেতৃত্বে জেলা প্রশাসনের ‘টিম বীরভূম’ একসঙ্গে কাজ করে প্রকল্পে নতুন দিশা আনে।
advertisement
5/5
নিয়োগপত্র বিতরণের শেষে বিদায়ী জেলা শাসক বিধান রায় বলেন,
নিয়োগপত্র বিতরণের শেষে বিদায়ী জেলা শাসক বিধান রায় বলেন, "ডেউচা-পাঁচামি প্রকল্প শুধু খনি নয়, এটি এক মানবিক উদ্যোগ। জমিদাতাদের পরিবারের জীবিকা নিশ্চিত করাই আমাদের লক্ষ্য।" (ছবি ও তথ্য: সুদীপ্ত গড়াই)
advertisement
advertisement
advertisement