প্রধান সহ চন্দ্রযানের ৭ শিক্ষার্থীর সাফল্যে গর্ববোধ করছে এই কলেজ; এ যেন ইসরোয় ভর্তি হওয়ার চাবিকাঠি

Last Updated:
Best College For Btech, How to Become Scientist in ISRO: উল্লেখযোগ্য ভাবে ইসরোতে কর্মরত ইঞ্জিনিয়ারদের মধ্যে অধিকাংশই দেশের অন্যতম সেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আইআইটির শিক্ষার্থী। তবে ভারতে এমন একটি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ রয়েছে যার ৭ জন প্রাক্তন শিক্ষার্থী বর্তমানে চন্দ্রযান-৩ দলে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলেন। এর মধ্যে ইসরোর প্রধান বিজ্ঞানী এস সোমনাথ। তাই এই কলেজকে অনেকেই বিজ্ঞানী তৈরির কারখানা বলেও অভিহিত করছেন।
1/5
 ইসরোর চন্দ্রযান-৩ অভিযানের সাফল্যের পরে সারা দেশের মানুষের নজরে নতুন করে চলে এসেছেন ইসরোর বিজ্ঞানীরা। ইসরোতে সারা দেশ থেকেই অনেক বিজ্ঞানী ও ইঞ্জিনিয়াররা কাজ করতে আসেন। উল্লেখযোগ্য ভাবে ইসরোতে কর্মরত ইঞ্জিনিয়ারদের মধ্যে অধিকাংশই দেশের অন্যতম সেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আইআইটির শিক্ষার্থী। তবে ভারতে এমন একটি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ রয়েছে যার ৭ জন প্রাক্তন শিক্ষার্থী বর্তমানে চন্দ্রযান-৩ দলে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলেন। এর মধ্যে ইসরোর প্রধান বিজ্ঞানী এস সোমনাথ। তাই এই কলেজকে অনেকেই বিজ্ঞানী তৈরির কারখানা বলেও অভিহিত করছেন।
ইসরোর চন্দ্রযান-৩ অভিযানের সাফল্যের পরে সারা দেশের মানুষের নজরে নতুন করে চলে এসেছেন ইসরোর বিজ্ঞানীরা। ইসরোতে সারা দেশ থেকেই অনেক বিজ্ঞানী ও ইঞ্জিনিয়াররা কাজ করতে আসেন। উল্লেখযোগ্য ভাবে ইসরোতে কর্মরত ইঞ্জিনিয়ারদের মধ্যে অধিকাংশই দেশের অন্যতম সেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আইআইটির শিক্ষার্থী। তবে ভারতে এমন একটি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ রয়েছে যার ৭ জন প্রাক্তন শিক্ষার্থী বর্তমানে চন্দ্রযান-৩ দলে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলেন। এর মধ্যে ইসরোর প্রধান বিজ্ঞানী এস সোমনাথ। তাই এই কলেজকে অনেকেই বিজ্ঞানী তৈরির কারখানা বলেও অভিহিত করছেন।
advertisement
2/5
কেরলের কোল্লামে অবস্থিত এই কলেজের নাম টিকেএম কলেজ অফ ইঞ্জিনিয়ারিং। যার সম্পূর্ণ নাম থাঙ্গাল কুঞ্জু মুসালিয়ার কলেজ অফ ইঞ্জিনিয়ারিং। আজ আমরা জেনে নেব ইসরোর প্রধান সহ আর কোন কোন বিজ্ঞানীরা টিকেএম কলেজ অফ ইঞ্জিনিয়ারিং থেকে পড়াশোনা করেছেন, যাঁরা চন্দ্রযান-৩ দলের গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলেন।
কেরলের কোল্লামে অবস্থিত এই কলেজের নাম টিকেএম কলেজ অফ ইঞ্জিনিয়ারিং। যার সম্পূর্ণ নাম থাঙ্গাল কুঞ্জু মুসালিয়ার কলেজ অফ ইঞ্জিনিয়ারিং। আজ আমরা জেনে নেব ইসরোর প্রধান সহ আর কোন কোন বিজ্ঞানীরা টিকেএম কলেজ অফ ইঞ্জিনিয়ারিং থেকে পড়াশোনা করেছেন, যাঁরা চন্দ্রযান-৩ দলের গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলেন।
advertisement
3/5
 চন্দ্রযান-৩ মিশনের ৭ জন বিজ্ঞানী- ১. ইসরোর প্রধান এস সোমনাথ (মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং) ২. মোহন কুমার মিশন (মিশন ডিরেক্টর/মেকানিকাল ইঞ্জিনিয়ারিং) ৩. অতুল- (মিশন ডিরেক্টর/ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং) ৪. সতীশ- (মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং) ৫. নারায়ণন (অ্যাসিস্ট্যান্ট মিশন ডিরেক্টর/মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং) ৬. মোহন (মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং) ৭. শোরা (ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং)
চন্দ্রযান-৩ মিশনের ৭ জন বিজ্ঞানী- ১. ইসরোর প্রধান এস সোমনাথ (মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং) ২. মোহন কুমার মিশন (মিশন ডিরেক্টর/মেকানিকাল ইঞ্জিনিয়ারিং) ৩. অতুল- (মিশন ডিরেক্টর/ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং) ৪. সতীশ- (মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং) ৫. নারায়ণন (অ্যাসিস্ট্যান্ট মিশন ডিরেক্টর/মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং) ৬. মোহন (মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং) ৭. শোরা (ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং)
advertisement
4/5
টিকেএমসি হল কেরলের প্রথম ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ। থাঙ্গাল কুঞ্জু মুসালিয়ার কলেজ অফ ইঞ্জিনিয়ারিং কেরলের প্রথম সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ যা কোল্লামে অবস্থিত। এটি ৩ জুলাই ১৯৫৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। বর্তমানে এপিজে আব্দুল কালাম টেকনোলজিক্যাল ইউনিভার্সিটি, তিরুবনন্তপুরম দ্বারা অনুমোদিত এই কলেজ এখন আলোচনার বিষয় হয়ে উঠেছে। ১৯৫৬ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি দেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি ড. রাজেন্দ্র প্রসাদ এই কলেজের ভিত্তি স্থাপন করেন। ১৯৫৮ সালের ৩ জুলাই তৎকালীন বৈজ্ঞানিক ও সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী হুমায়ুন কবির এই কলেজটির উদ্বোধন করেন।
টিকেএমসি হল কেরলের প্রথম ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ। থাঙ্গাল কুঞ্জু মুসালিয়ার কলেজ অফ ইঞ্জিনিয়ারিং কেরলের প্রথম সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ যা কোল্লামে অবস্থিত। এটি ৩ জুলাই ১৯৫৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। বর্তমানে এপিজে আব্দুল কালাম টেকনোলজিক্যাল ইউনিভার্সিটি, তিরুবনন্তপুরম দ্বারা অনুমোদিত এই কলেজ এখন আলোচনার বিষয় হয়ে উঠেছে। ১৯৫৬ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি দেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি ড. রাজেন্দ্র প্রসাদ এই কলেজের ভিত্তি স্থাপন করেন। ১৯৫৮ সালের ৩ জুলাই তৎকালীন বৈজ্ঞানিক ও সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী হুমায়ুন কবির এই কলেজটির উদ্বোধন করেন।
advertisement
5/5
 টিকেএম কলেজ অফ ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের বি.টেক কোর্সে ভর্তির জন্য কেরল সরকার কর্তৃক পরিচালিত কেরল ইঞ্জিনিয়ারিং আর্কিটেকচার মেডিকেল প্রবেশিকা পরীক্ষায় অংশ নিতে হয়। এই পরীক্ষায় প্রাপ্ত স্কোরের ভিত্তিতে শিক্ষার্থীরা এই কলেজে ভর্তি হন। প্রবেশিকা পরীক্ষার পরে, প্রবেশিকা পরীক্ষার কমিশনার দ্বারা র‍্যাঙ্ক প্রস্তুত করা হয়। এই র‍্যাঙ্ক তৈরিতে শিক্ষার্থীদের দ্বাদশ শ্রেণিতে প্রাপ্ত নম্বর এবং কেইএএম প্রবেশিকা পরীক্ষার স্কোরকে গ্রহণ করা হয়।
টিকেএম কলেজ অফ ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের বি.টেক কোর্সে ভর্তির জন্য কেরল সরকার কর্তৃক পরিচালিত কেরল ইঞ্জিনিয়ারিং আর্কিটেকচার মেডিকেল প্রবেশিকা পরীক্ষায় অংশ নিতে হয়। এই পরীক্ষায় প্রাপ্ত স্কোরের ভিত্তিতে শিক্ষার্থীরা এই কলেজে ভর্তি হন। প্রবেশিকা পরীক্ষার পরে, প্রবেশিকা পরীক্ষার কমিশনার দ্বারা র‍্যাঙ্ক প্রস্তুত করা হয়। এই র‍্যাঙ্ক তৈরিতে শিক্ষার্থীদের দ্বাদশ শ্রেণিতে প্রাপ্ত নম্বর এবং কেইএএম প্রবেশিকা পরীক্ষার স্কোরকে গ্রহণ করা হয়।
advertisement
advertisement
advertisement