৬ বছরের শিশুকে নৃশংস ধর্ষণের পরেও নির্বিকার, দেশি মদ বিক্রি করছিল ধর্ষক, শনাক্তের পরেও ফের পলাতক

Last Updated:
সোমবার তার গ্রামের বাইরে তাকে দেখতে পায় গ্রামবাসীরা। কিন্তু পুলিশ আসার আগেই ফের গা ঢাকা দেয় সে
1/11
*৬ বছরের শিশুকে নৃশংস ধর্ষণ। ছিন্নভিন্ন করে দেয় গোপনাঙ্গ। তারপরেও  নির্বিকার চিত্তে দেশি মদ বিক্রি করছে সে। সোমবার তার গ্রামের বাইরে তাকে দেখতে পায় গ্রামবাসীরা। কিন্তু পুলিশ আসার আগেই ফের গা ঢাকা দেয় সে। 
*৬ বছরের শিশুকে নৃশংস ধর্ষণ। ছিন্নভিন্ন করে দেয় গোপনাঙ্গ। তারপরেও  নির্বিকার চিত্তে দেশি মদ বিক্রি করছে সে। সোমবার তার গ্রামের বাইরে তাকে দেখতে পায় গ্রামবাসীরা। কিন্তু পুলিশ আসার আগেই ফের গা ঢাকা দেয় সে। 
advertisement
2/11
*ধর্ষকের নাম দলপত। সে উত্তরপ্রদেশের হাপুরের গজরউলির আমরোহার মেহমুদপুরের বাসিন্দা।  সোমবার অভিযুক্তকে দেশি মদ-সহ দেখতে পান স্থানীয় এক বাসিন্দা।  তিনি পুলিশকে খবরো দেন। কিন্তু ততক্ষণে সে এলাকা ছেড়ে পালায়। 
*ধর্ষকের নাম দলপত। সে উত্তরপ্রদেশের হাপুরের গজরউলির আমরোহার মেহমুদপুরের বাসিন্দা।  সোমবার অভিযুক্তকে দেশি মদ-সহ দেখতে পান স্থানীয় এক বাসিন্দা।  তিনি পুলিশকে খবরো দেন। কিন্তু ততক্ষণে সে এলাকা ছেড়ে পালায়। 
advertisement
3/11
*পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, হাপুরের  গড় মুক্তেশ্বর এলাকায় জঙ্গল রয়েছে। পুলিশ একাধিক দলে ভাগ হয়ে ছ'দিন ধরে জঙ্গল-সহ স্থানীয় গ্রামগুলিতে চিরুনি তল্লাশি চালাচ্ছে। কিন্তু, সোমবার স্থানীয় এক ব্যক্তি দেখে ফেলার পর থেকে ফের সে গা ঢাকা দিয়ে রয়েছে। প্রতীকী ছবি।
*পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, হাপুরের  গড় মুক্তেশ্বর এলাকায় জঙ্গল রয়েছে। পুলিশ একাধিক দলে ভাগ হয়ে ছ'দিন ধরে জঙ্গল-সহ স্থানীয় গ্রামগুলিতে চিরুনি তল্লাশি চালাচ্ছে। কিন্তু, সোমবার স্থানীয় এক ব্যক্তি দেখে ফেলার পর থেকে ফের সে গা ঢাকা দিয়ে রয়েছে। প্রতীকী ছবি।
advertisement
4/11
*৬ অগাস্ট উত্তরপ্রদেশের হাপুরের গড় মুক্তেশ্বরের ৬ বছরের শিশুকে অপহরণ করে ধর্ষণ করে অজ্ঞাতপরিচয় দলপত। ৭ অগাস্ট সকালে গ্রাম সংলগ্নও একটি মাঠ থেকে তাঁকে রক্তাক্ত অচৈতন্য অবস্থায় উদ্ধার করে পুলিশ এবং গ্রামবাসীরা। ঘটনার পর কেটে গিয়েছে ৬ দিন। তারপরেও অধরা অভিযুক্ত। ক্ষোভে ফুঁসছে গোটা গ্রাম। প্রতীকী ছবি।
*৬ অগাস্ট উত্তরপ্রদেশের হাপুরের গড় মুক্তেশ্বরের ৬ বছরের শিশুকে অপহরণ করে ধর্ষণ করে অজ্ঞাতপরিচয় দলপত। ৭ অগাস্ট সকালে গ্রাম সংলগ্নও একটি মাঠ থেকে তাঁকে রক্তাক্ত অচৈতন্য অবস্থায় উদ্ধার করে পুলিশ এবং গ্রামবাসীরা। ঘটনার পর কেটে গিয়েছে ৬ দিন। তারপরেও অধরা অভিযুক্ত। ক্ষোভে ফুঁসছে গোটা গ্রাম। প্রতীকী ছবি।
advertisement
5/11
*পুলিশ প্রত্যক্ষদর্শী এবং গ্রামবাসীদের সঙ্গে কথা বলে ঘটনার চারদিনের মাথায় সম্ভাব্য অভিযুক্তের তিনটি স্কেচ প্রকাশ করে। সেটি পাঠানো হয় নিকটবর্তী থানাগুলিতে। ঠিক তারপরের দিনই ধর্ষকের ছবি প্রকাশ করে পুলিশ। ইতিমধ্যেই সব থানায় সেই ছবি পাঠানো হয়েছে। প্রতীকী ছবি।
*পুলিশ প্রত্যক্ষদর্শী এবং গ্রামবাসীদের সঙ্গে কথা বলে ঘটনার চারদিনের মাথায় সম্ভাব্য অভিযুক্তের তিনটি স্কেচ প্রকাশ করে। সেটি পাঠানো হয় নিকটবর্তী থানাগুলিতে। ঠিক তারপরের দিনই ধর্ষকের ছবি প্রকাশ করে পুলিশ। ইতিমধ্যেই সব থানায় সেই ছবি পাঠানো হয়েছে। প্রতীকী ছবি।
advertisement
6/11
*পুলিশ জানিয়েছে, দলপত নামে ওই অভিযুক্তের ছবি শুধুমাত্র থানায় নয়, স্থানীয় এলাকাতেও প্রকাশ করা হয়েছে। যে ওই ব্যক্তির সন্ধান দিতে পারবে, তাঁর হাতে ৫০ হাজার টাকা তুলে দেওয়া হবে। সর্বভারতীয় একটি ইংরাজি দৈনিকের রিপোর্ট অনুযায়ী, স্থানীয় থানার তর্জে জানান হয়েছে, সোমবার দলপতকে স্থানীয় আমরোহা গ্রামের বাইরে তাকে দেশিমদ বেচতে দেখতে পায় গ্রামবাসীরা। কিন্তু তারপর ফের পালিয়ে যায়।  প্রতীকী ছবি।
*পুলিশ জানিয়েছে, দলপত নামে ওই অভিযুক্তের ছবি শুধুমাত্র থানায় নয়, স্থানীয় এলাকাতেও প্রকাশ করা হয়েছে। যে ওই ব্যক্তির সন্ধান দিতে পারবে, তাঁর হাতে ৫০ হাজার টাকা তুলে দেওয়া হবে। সর্বভারতীয় একটি ইংরাজি দৈনিকের রিপোর্ট অনুযায়ী, স্থানীয় থানার তর্জে জানান হয়েছে, সোমবার দলপতকে স্থানীয় আমরোহা গ্রামের বাইরে তাকে দেশিমদ বেচতে দেখতে পায় গ্রামবাসীরা। কিন্তু তারপর ফের পালিয়ে যায়।  প্রতীকী ছবি।
advertisement
7/11
*প্রসঙ্গত, ৬ অগাস্ট পড়ন্ত বিকেলে শিশুটি তার বাড়ির সামনে খেলছিল। সেই সময় ৬ বছরের মেয়েটিকে বাড়ির সামনে থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে যায় অজ্ঞাতপরিচয় এক ব্যক্তি। দীর্ঘক্ষণ মেয়েকে খুঁজে না পেয়ে পরবার থানায় নিখোঁজের অভিযোগ দায়ের করে। এরপর রাতভর তল্লাশির পর গ্রাম সংলগ্নও একটি মাঠ থেকে তাঁকে রক্তাক্ত অচৈতন্য অবস্থায় উদ্ধার করে পুলিশ এবং গ্রামবাসীরা। প্রতীকী ছবি।
*প্রসঙ্গত, ৬ অগাস্ট পড়ন্ত বিকেলে শিশুটি তার বাড়ির সামনে খেলছিল। সেই সময় ৬ বছরের মেয়েটিকে বাড়ির সামনে থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে যায় অজ্ঞাতপরিচয় এক ব্যক্তি। দীর্ঘক্ষণ মেয়েকে খুঁজে না পেয়ে পরবার থানায় নিখোঁজের অভিযোগ দায়ের করে। এরপর রাতভর তল্লাশির পর গ্রাম সংলগ্নও একটি মাঠ থেকে তাঁকে রক্তাক্ত অচৈতন্য অবস্থায় উদ্ধার করে পুলিশ এবং গ্রামবাসীরা। প্রতীকী ছবি।
advertisement
8/11
*স্থানীয়দের অভিযোগ, বাইক নিয়ে এসে এক অপরিচিত ব্যক্তি মেয়েটিকে বাড়ির সামনে থেকে আচমকা তুলে নিয়ে যায়। এরপর ধর্ষণ করে রক্তাক্ত অবস্থায় মাঠে ফেলে দিয়ে চম্পট দেয়। প্রতীকী ছবি।
*স্থানীয়দের অভিযোগ, বাইক নিয়ে এসে এক অপরিচিত ব্যক্তি মেয়েটিকে বাড়ির সামনে থেকে আচমকা তুলে নিয়ে যায়। এরপর ধর্ষণ করে রক্তাক্ত অবস্থায় মাঠে ফেলে দিয়ে চম্পট দেয়। প্রতীকী ছবি।
advertisement
9/11
*এখানেই নৃশংসতার শেষ হয়নি। ধর্ষক তার লালসা মেটাতে একরত্তি ওই শিশুর যৌনাঙ্গ ছিন্নভিন্ন করে দেয়। গ্রামবাসীরা জানিয়েছেন, শুক্রবার রাতভর তল্লাশির পর শনিবার ৭ অগাস্ট ভোরে যখন ক্ষতবিক্ষত অবস্থায় শিশুটিকে স্থানীয় মাঠ থেকে উদ্ধার করা হয়, তখন তার জ্ঞান ছিল না। রক্তে ভেসে যাচ্ছিল শরীর। প্রতীকী ছবি।
*এখানেই নৃশংসতার শেষ হয়নি। ধর্ষক তার লালসা মেটাতে একরত্তি ওই শিশুর যৌনাঙ্গ ছিন্নভিন্ন করে দেয়। গ্রামবাসীরা জানিয়েছেন, শুক্রবার রাতভর তল্লাশির পর শনিবার ৭ অগাস্ট ভোরে যখন ক্ষতবিক্ষত অবস্থায় শিশুটিকে স্থানীয় মাঠ থেকে উদ্ধার করা হয়, তখন তার জ্ঞান ছিল না। রক্তে ভেসে যাচ্ছিল শরীর। প্রতীকী ছবি।
advertisement
10/11
*পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, শিশুটিকে প্রথমে হাপুরের সরকারি হাসপাতালে প্রথমে নিয়ে যাওয়া হলেও, তার অবস্থার অবনতি হওয়ায় সেখান থেকে মীরাটের লালা লাজপত রাই মেমোরিয়াল মেডিক্যাল হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। প্রতীকী ছবি।
*পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, শিশুটিকে প্রথমে হাপুরের সরকারি হাসপাতালে প্রথমে নিয়ে যাওয়া হলেও, তার অবস্থার অবনতি হওয়ায় সেখান থেকে মীরাটের লালা লাজপত রাই মেমোরিয়াল মেডিক্যাল হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। প্রতীকী ছবি।
advertisement
11/11
*জানা গিয়েছে, বর্তমানে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছে ছোট্ট মেয়েটি। তার অবস্থা এখনও অত্যন্ত সংকটজনক। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, শিশুটির গোপনাঙ্গে গুরুতর চোট রয়েছে। ফলে  অস্ত্রোপচার করা প্রয়োজন। প্রতীকী ছবি।
*জানা গিয়েছে, বর্তমানে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছে ছোট্ট মেয়েটি। তার অবস্থা এখনও অত্যন্ত সংকটজনক। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, শিশুটির গোপনাঙ্গে গুরুতর চোট রয়েছে। ফলে  অস্ত্রোপচার করা প্রয়োজন। প্রতীকী ছবি।
advertisement
advertisement
advertisement