নাবালিকার প্রেমে ২৪ বছরের বিবাহিত মহিলা, হাতেনাতে ধরল স্বামী, ছাড়খার হল জীবন

Last Updated:
ইনস্টাগ্রামে স্ত্রীর সঙ্গে বয়সে ছোট প্রেমিকের কথোপকথন দেখে নিয়েছিলেন স্বামী৷ তারপরই শুরু হয় সমস্যা৷
1/5
জয়পুর পল্লীর চাঁদওয়াজি থানা এলাকার আচরোল গ্রামে এক নাবালকের প্রেমে পড়েন এক বিবাহিত মহিলা। প্রথমে স্বামী বুঝতে না পেরে ঠাট্টা করতে থাকেন। স্ত্রীকে ইনস্টাগ্রামে অশালীন চ্যাট করতে ধরে ফেলে, তিনি স্ত্রীকে বাধা দেন। গত বছরের এপ্রিলে ওই যুবকের বিয়ে হয়। স্ত্রী রাজি না হলে তিনি দুঃখে মৃত্যুর পথ বেছে নেন। শুধু তাই নয়, স্ত্রী মৃত স্বামীর গলা থেকে সার্ডিনের ফাঁস কেটে টয়লেটের গর্তে লুকিয়ে রাখেন। আত্মহত্যায় প্ররোচনার অভিযোগে নিহতের স্ত্রীকে আটক করেছে পুলিশ। পাশাপাশি অভিযুক্ত মহিলার নাবালিকা প্রেমিকের বিরুদ্ধেও মামলা দায়ের করা হয়েছে।
জয়পুর পল্লীর চাঁদওয়াজি থানা এলাকার আচরোল গ্রামে এক নাবালকের প্রেমে পড়েন এক বিবাহিত মহিলা। প্রথমে স্বামী বুঝতে না পেরে ঠাট্টা করতে থাকেন। স্ত্রীকে ইনস্টাগ্রামে অশালীন চ্যাট করতে ধরে ফেলে, তিনি স্ত্রীকে বাধা দেন। গত বছরের এপ্রিলে ওই যুবকের বিয়ে হয়। স্ত্রী রাজি না হলে তিনি দুঃখে মৃত্যুর পথ বেছে নেন। শুধু তাই নয়, স্ত্রী মৃত স্বামীর গলা থেকে সার্ডিনের ফাঁস কেটে টয়লেটের গর্তে লুকিয়ে রাখেন। আত্মহত্যায় প্ররোচনার অভিযোগে নিহতের স্ত্রীকে আটক করেছে পুলিশ। পাশাপাশি অভিযুক্ত মহিলার নাবালিকা প্রেমিকের বিরুদ্ধেও মামলা দায়ের করা হয়েছে।
advertisement
2/5
পুলিশ জানিয়েছে, আচরোলের বাছিয়াওয়ালি ধানিতে নিজের ঘরে ওড়না ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন শঙ্কর যাদব নামে এক যুবক। খবর পেয়ে পুলিশ দেহ উদ্ধার করে তদন্ত শুরু করে। ময়নাতদন্ত রিপোর্ট ও অন্যান্য উপায়ে তদন্তের পর পুলিশ একে আত্মহত্যা বলে মনে করলেও মৃত শঙ্করের বাবা এটাকে আত্মহত্যা বলে মানতে রাজি হননি। মৃত শঙ্করের বাবা ছজুরাম তার পুত্রবধূর বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন।
পুলিশ জানিয়েছে, আচরোলের বাছিয়াওয়ালি ধানিতে নিজের ঘরে ওড়না ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন শঙ্কর যাদব নামে এক যুবক। খবর পেয়ে পুলিশ দেহ উদ্ধার করে তদন্ত শুরু করে। ময়নাতদন্ত রিপোর্ট ও অন্যান্য উপায়ে তদন্তের পর পুলিশ একে আত্মহত্যা বলে মনে করলেও মৃত শঙ্করের বাবা এটাকে আত্মহত্যা বলে মানতে রাজি হননি। মৃত শঙ্করের বাবা ছজুরাম তার পুত্রবধূর বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন।
advertisement
3/5
দাখিল করা প্রতিবেদনে তিনি অভিযোগ করেছিলেন যে তার পুত্রবধূ সুগনা দেবীর নাবালক সহ অন্যান্য যুবকের সঙ্গে অবৈধ সম্পর্ক ছিল। তার বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পর্কের বিরোধিতা করায় হত্যার অভিযোগ আনা হয়। মামলা নথিভুক্ত হওয়ার পর, এসপি মণীশ আগরওয়ালের নির্দেশে, পুলিশ তদন্তের দিকে মোড় নেয়। ডিএসপি শিবকুমার ভরদ্বাজের নির্দেশে, স্টেশন ইনচার্জ উদয় সিংয়ের দল পরিবারের সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে। পরিবারের সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদে উঠে আসতে থাকে শঙ্করের স্ত্রী সুগনার সন্দেহজনক কার্যকলাপের নাম। এর পাশাপাশি সাইবার প্রযুক্তির সহযোগিতাও নেন তিনি।
দাখিল করা প্রতিবেদনে তিনি অভিযোগ করেছিলেন যে তার পুত্রবধূ সুগনা দেবীর নাবালক সহ অন্যান্য যুবকের সঙ্গে অবৈধ সম্পর্ক ছিল। তার বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পর্কের বিরোধিতা করায় হত্যার অভিযোগ আনা হয়। মামলা নথিভুক্ত হওয়ার পর, এসপি মণীশ আগরওয়ালের নির্দেশে, পুলিশ তদন্তের দিকে মোড় নেয়। ডিএসপি শিবকুমার ভরদ্বাজের নির্দেশে, স্টেশন ইনচার্জ উদয় সিংয়ের দল পরিবারের সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে। পরিবারের সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদে উঠে আসতে থাকে শঙ্করের স্ত্রী সুগনার সন্দেহজনক কার্যকলাপের নাম। এর পাশাপাশি সাইবার প্রযুক্তির সহযোগিতাও নেন তিনি।
advertisement
4/5
পুলিশ সুগনাকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে সে সবকিছু স্বীকার করে। এ নিয়ে পুলিশ তাকে আটক করে। তার নাবালক প্রেমিকের বিরুদ্ধে এফআইআরও নথিভুক্ত করা হয়েছে। টয়লেটের গর্ত থেকে ফাঁস উদ্ধার করেছে পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, পাশেই বসবাসকারী একটি চোদ্দ বছরের ছেলের সঙ্গে সুগনার সম্পর্ক ছিল। শঙ্কর প্রথমে এটাকে ঠাট্টা হিসেবে নিতে থাকে, পরে সে সুগ্নাকে অনেকবার ছেলেটিকে ধরে ফেলে।
পুলিশ সুগনাকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে সে সবকিছু স্বীকার করে। এ নিয়ে পুলিশ তাকে আটক করে। তার নাবালক প্রেমিকের বিরুদ্ধে এফআইআরও নথিভুক্ত করা হয়েছে। টয়লেটের গর্ত থেকে ফাঁস উদ্ধার করেছে পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, পাশেই বসবাসকারী একটি চোদ্দ বছরের ছেলের সঙ্গে সুগনার সম্পর্ক ছিল। শঙ্কর প্রথমে এটাকে ঠাট্টা হিসেবে নিতে থাকে, পরে সে সুগ্নাকে অনেকবার ছেলেটিকে ধরে ফেলে।
advertisement
5/5
শঙ্করকে বারবার বোঝানোর পরও সুগনা শোনেনি। এমনকি ঘটনার রাতেও সুগনা তার প্রেমিকের সঙ্গে ইনস্টাগ্রামে চ্যাট করছিল। অবশেষে এতে বিরক্ত হয়ে শঙ্কর মারা যান। পরিবার জানতে না দিয়ে স্বামীর দেহ নামিয়ে আনেন সুগনা। সে তার গলা থেকে একটি সার্ডিন কেটে তারপর শৌচাগারের গর্তে সার্ডিনের ফাঁস ফেলে দেয় এবং সারা রাত শঙ্করের দেহের কাছে বসে থাকে।
শঙ্করকে বারবার বোঝানোর পরও সুগনা শোনেনি। এমনকি ঘটনার রাতেও সুগনা তার প্রেমিকের সঙ্গে ইনস্টাগ্রামে চ্যাট করছিল। অবশেষে এতে বিরক্ত হয়ে শঙ্কর মারা যান। পরিবার জানতে না দিয়ে স্বামীর দেহ নামিয়ে আনেন সুগনা। সে তার গলা থেকে একটি সার্ডিন কেটে তারপর শৌচাগারের গর্তে সার্ডিনের ফাঁস ফেলে দেয় এবং সারা রাত শঙ্করের দেহের কাছে বসে থাকে।
advertisement
advertisement
advertisement