

*গ্রামে থেকে পড়াশুনার অসুবিধা হচ্ছে, তাই ছাত্রীকে নিজের বাড়িতে থাকার কথা বলেন স্কুলের ম্যানেজার। মেয়ে ভাল করে পড়াশুনা করতে পারবে ভেবে, প্রস্তাবে খুশি হয় পরিবার। কিশোরী ম্যানেজারের বাড়িতে পৌঁছলে তাকে ধর্ষণ করা হয় বলে অভিযোগ। প্রতীকী ছবি।


*লজ্জাজনক ঘটনাটি ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের গোলায়। মাত্র ১০ দিনের ব্যবধানে গোলা থানায় দ্বিতীয়বার নাবালিকা ধর্ষণের অভিযোগ সামনে এল। ঘটনার পর থেকে পলাতক অভিযুক্ত স্কুল ম্যানেজার। প্রতীকী ছবি।


*পরিবারের দাবি, মেয়েকে পড়াশুনার জন্য এমন মাশুল দিতে হবে তা তাঁরা ঘুণাক্ষরেও বুঝতে পারেননি। কী ঘটেছিল কিশোরী সঙ্গে? পুলিশকে কী জানিয়েছে সে?


*সপ্তম শ্রেণির ওই ছাত্রী জানিয়েছে, ৩০ জুলাই তাঁকে রাতভর ধর্ষণ করে স্কুলের ম্যানেজার হরেন্দ্র যাদব (৩৮)। নগ্ন অবস্থায় তার ভিডিও করে। এরপর হুমকি দেয়, বাড়িতে ঘটনার কথা জানালে সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল করে দেবে। প্রতীকী ছবি।


*এলাকায় ১০ দিনের মধ্যে দু’টি ধর্ষণের ঘটনার জন্য বদলি করে দেওয়া হয়েছে গোলার ষ্টেশন হাউজ ইনচার্জকে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, অভিযুক্ত হরেন্দ্র মেয়েটির একটি ভিডিও করে নেয়। তারপর তাকে ব্ল্যাকমেল করতে শুরু করে। বাড়ি বা বাইরের কাউকে ঘটনার কথা জানালে ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে দেওয়ার হুমকি দিতে থাকে। তাতে সাংঘাতিক ভয় পেয়ে যায় ওই কিশোরী। প্রতীকী ছবি।


*হরেন্দ্র ওই কিশোরীকে জানায়, সে ঘটনার কথা বাবাকে জানালে সেই কথা কেউ বিশ্বাস করবে না। উল্টে সামাজিক লজ্জার ভয়ে তার বাবাই তাঁকে হয়তো খুন করে দেবে। প্রতীকী ছবি।


*কিন্তু দিন কয়েকের মধ্যেই কিশোরী তার বাড়িতে ঘটনার কথা খুলে বলে। এরপরেই তার বাবা থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। যদিও ঘটনার পর থেকে পলাতক ওই অভিযুক্ত। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, অভিযুক্তের বিরুদ্ধে ধর্ষণ এবং পকসো আইনে মালা রুজু হয়েছে। প্রতীকী ছবি।