বড় সাফল্য অক্সফোর্ডের ! সব ঠিক থাকলে বছর শেষেই মিলবে করোনার ভ্যাক্সিন

Last Updated:
এই প্রথম ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের চূড়ান্তে পর্যায় পৌঁছল কোনও করোনা ভাইরাসের ভ্যাক্সিন
1/6
বড় সাফল্য ! অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় ও AstraZeneca Plc. -এর প্রস্তুত করা করোনার ভ্যাক্সিন প্রথম, দ্বিতীয় ট্রায়াল পার করেছিল আগেই, এবার ব্রিটেনে তৃতীয় ও চূড়ান্ত ট্রায়ালেও সাফল্য মিলবে বলে আশাবাদি ভাইরোলজিস্ট সারা গিলবার্টের টিম। এই প্রথম ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের চূড়ান্তে পর্যায় পৌঁছল কোনও করোনা ভাইরাসের ভ্যাক্সিন। representative image
বড় সাফল্য ! অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় ও AstraZeneca Plc. -এর প্রস্তুত করা করোনার ভ্যাক্সিন প্রথম, দ্বিতীয় ট্রায়াল পার করেছিল আগেই, এবার ব্রিটেনে তৃতীয় ও চূড়ান্ত ট্রায়ালেও সাফল্য মিলবে বলে আশাবাদি ভাইরোলজিস্ট সারা গিলবার্টের টিম। এই প্রথম ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের চূড়ান্তে পর্যায় পৌঁছল কোনও করোনা ভাইরাসের ভ্যাক্সিন। representative image
advertisement
2/6
অক্সফোর্ডের ChAdOx1 nCoV-19 ভ্যাক্সিনের গবেষণার লাইসেন্স পেয়েছে AstraZeneca। পরবর্তী পর্যায় ব্রিটেনের ১০,২৬০ জন প্রাপ্তবয়স্ক ও শিশুদের এই ভ্যাক্সিন দেওয়া হবে। Serum Institute of India-র তত্বাবধানে দক্ষিণ আফ্রিকা ও ব্রাজিলেও চলছে ভ্যাক্সিনের ট্রায়াল। representative image
অক্সফোর্ডের ChAdOx1 nCoV-19 ভ্যাক্সিনের গবেষণার লাইসেন্স পেয়েছে AstraZeneca। পরবর্তী পর্যায় ব্রিটেনের ১০,২৬০ জন প্রাপ্তবয়স্ক ও শিশুদের এই ভ্যাক্সিন দেওয়া হবে। Serum Institute of India-র তত্বাবধানে দক্ষিণ আফ্রিকা ও ব্রাজিলেও চলছে ভ্যাক্সিনের ট্রায়াল। representative image
advertisement
3/6
ChAdOx1 ভাইরাস থেকে বানানো হয় করোনার এই ভ্যাক্সিন। এটি একটি সাধারণ সর্দিকাশি বা কমন কোল্ডের ভাইরাস, শিম্পাঞ্জির শরীরে সংক্রমণ ঘটায়। এই ভাইরাসের মধ্যে জিনগত পরিবর্তণ করা হয়েছে, যাতে মানব শরীরে কোনও সংক্রমণ না ঘটায়, বরং, বি-কোষ ও টি-কোষ উদ্দীপিত করে পর্যাপ্ত অ্যান্টিবডি তৈরি করে। representative image
ChAdOx1 ভাইরাস থেকে বানানো হয় করোনার এই ভ্যাক্সিন। এটি একটি সাধারণ সর্দিকাশি বা কমন কোল্ডের ভাইরাস, শিম্পাঞ্জির শরীরে সংক্রমণ ঘটায়। এই ভাইরাসের মধ্যে জিনগত পরিবর্তণ করা হয়েছে, যাতে মানব শরীরে কোনও সংক্রমণ না ঘটায়, বরং, বি-কোষ ও টি-কোষ উদ্দীপিত করে পর্যাপ্ত অ্যান্টিবডি তৈরি করে। representative image
advertisement
4/6
অক্সফোর্ড ভ্যাক্সিন গ্রুপের প্রধান অ্যান্ড্রু পোলার্ড জানান, '' গবেষণার কাজ সফলতার সঙ্গেই এগচ্ছে। ভ্যাক্সিনটি বয়স্ক ও বড় গোষ্ঠীর ক্ষেত্রে কতটা কার্যকর, এখন তার পরীক্ষাই চলছে।'' representative image
অক্সফোর্ড ভ্যাক্সিন গ্রুপের প্রধান অ্যান্ড্রু পোলার্ড জানান, '' গবেষণার কাজ সফলতার সঙ্গেই এগচ্ছে। ভ্যাক্সিনটি বয়স্ক ও বড় গোষ্ঠীর ক্ষেত্রে কতটা কার্যকর, এখন তার পরীক্ষাই চলছে।'' representative image
advertisement
5/6
চতুর্থ ট্রায়াল সফল হলে এই বছরের শেষেই বাজারে চলে আসবে কোভিড ১৯-এর ভ্যাক্সিন। বিজ্ঞানীদের দাবি, সেক্ষেত্রে এই ভ্যাক্সিনই হবে প্রথম কোনও ভ্যাক্সিন যা এত স্বল্প সময়ে মানুষের হাতে পৌঁছে দেওয়া গেল। representative image
চতুর্থ ট্রায়াল সফল হলে এই বছরের শেষেই বাজারে চলে আসবে কোভিড ১৯-এর ভ্যাক্সিন। বিজ্ঞানীদের দাবি, সেক্ষেত্রে এই ভ্যাক্সিনই হবে প্রথম কোনও ভ্যাক্সিন যা এত স্বল্প সময়ে মানুষের হাতে পৌঁছে দেওয়া গেল। representative image
advertisement
6/6
ডিএনএ ভ্যাক্সিনের প্রথম হিউম্যান ট্রায়াল শুরু হয় এপ্রিল মাসে। প্রথম দু'জনের শরীরে ইনজেক্ট করা হয় প্রতিষেধক। এরমধ্যে একজন মহিলা বিজ্ঞানী এলিসা গ্রানাটো। এরপর দুটো দলে ভাগ করে আরও ৮০০ জনকে এই ভ্যাক্সিন দেওয়া হয়। ভ্যাক্সিন ট্রায়ালের দায়িত্বে ছিলেন ভাইরোলজিস্ট সারা গিলবার্ট, অধ্যাপক অ্যান্ড্রু পোলার্ড, অধ্যাপক অ্যাড্রিয়ান হিল, টেরেসা লাম্বে, ডক্টর স্যান্ডি ডগলাস ও জেন্নার ইনস্টিটিউটের গবেষকরা।
ডিএনএ ভ্যাক্সিনের প্রথম হিউম্যান ট্রায়াল শুরু হয় এপ্রিল মাসে। প্রথম দু'জনের শরীরে ইনজেক্ট করা হয় প্রতিষেধক। এরমধ্যে একজন মহিলা বিজ্ঞানী এলিসা গ্রানাটো। এরপর দুটো দলে ভাগ করে আরও ৮০০ জনকে এই ভ্যাক্সিন দেওয়া হয়। ভ্যাক্সিন ট্রায়ালের দায়িত্বে ছিলেন ভাইরোলজিস্ট সারা গিলবার্ট, অধ্যাপক অ্যান্ড্রু পোলার্ড, অধ্যাপক অ্যাড্রিয়ান হিল, টেরেসা লাম্বে, ডক্টর স্যান্ডি ডগলাস ও জেন্নার ইনস্টিটিউটের গবেষকরা।
advertisement
advertisement
advertisement