Lockdown 4.0: সংক্রমিত এলাকাকে নতুন তিন জোনে ভাগ, দেখে নিন কী বলছে নয়া গাইডলাইন, কোথায় মিলছে ছাড়
- Published by:Elina Datta
- news18 bangla
Last Updated:
করোনা সংক্রমিত এলাকাকে নতুনভাবে তিন ভাগে ভাগ করল রাজ্য ৷
রাজ্যেও বাড়ল লকডাউনের মেয়াদ ৷ লকডাউন চলবে ৩১ মে পর্যন্ত ৷ ধীরে ধীরে লকডাউনে ছাড় দেওয়ার কথা আগেই হয়েছিল ৷ চতুর্থ দফা লকডাউনের মেয়াদ বাড়ার পর রাজ্যের নয়া গাইডলাইন ঘোষণা করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ৷ চতুর্থ দফার শুরুতেই রাজ্যের হাতেই জোন নির্ধারণ ছেড়ে দিয়েছে কেন্দ্র ৷ সেই মতোই করোনা সংক্রমিত এলাকাকে নতুনভাবে তিন ভাগে ভাগ করল রাজ্য ৷
advertisement
সোমবার নবান্নে সাংবাদিক বৈঠকে লকডাউনের চতুর্থ দফার গাইডলাইন প্রকাশের শুরুতেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, লকডাউন ফোরে রাজ্যে কন্টেইনমেন্ট জোনকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। এ জোন অর্থাৎ অ্যাফেক্টেড জোন। বি জোন অর্থাৎ বাফার জোন এবং সি জোন অর্থাৎ ক্লিন জোন। এই নয়া জোন বুথ ভিত্তিক বলে জানান মুখ্যমন্ত্রী ৷
advertisement
এ অর্থাৎ অ্যাফেক্টেড জোন বাদে রাজ্যের সর্বত্র ২১ মে থেকে খুলবে বড় দোকান ৷ অ্যাফেক্টেড জোনে কোনও ছাড় দেওয়া হবে না। অন্য জোনগুলিতে শর্ত সাপেক্ষে রাজ্যে খুলবে সেলুন-বিউটি পার্লার ৷ সামাজিক দূরত্বের বিধি মেনে ২৭ মে থেকে শুরু হবে অটো চলাচল ৷ রাজ্যে ২১ মে থেকে আন্তঃজেলা বাস চলবে। নবান্নে এদিন জানালেন মুখ্যমন্ত্রী ৷
advertisement
advertisement
advertisement
২১ মে থেকে থাকার হোটেলগুলি খোলায় অনুমতি দিয়েছে রাজ্য। তবে কোনও রেস্তোরাঁ খোলা যাবে না। লকডাউন ফোরে রাজ্যে হকারদেরও ছাড় দেওয়া হয়েছে। ২৭ মে থেকে হকার মার্কেট খুলে যাচ্ছে। ফুটপাথের হকাররাও দোকান খুলতে পারবেন। হকারদের পাস দেবে পুলিশ। একদিন জোড় সংখ্যার পাসের হকাররা বসতে পারবেন। আবার আরেকদিন বিজোড় সংখ্যার পাসের হকাররা বসতে পারবেন।