সাবধান! রক্তে জিঙ্ক কম থাকলে বাড়তে পারে করোনায় মৃত্যুর সম্ভাবনা, জানাচ্ছে সমীক্ষা
- Published by:Pooja Basu
- news18 bangla
Last Updated:
শুধু ভিটামিন সি ট্যাবলেট বা ভিট-সি যুক্ত ফল খেলে চলবে না৷ শরীরে প্রয়োজন আরও অনেক ধরণের পুষ্টি৷
advertisement
•বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফেও নানা পুষ্টিকর খাবারের তালিকা দেওয়া হয়েছে, যা আপনার শরীরে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করবে। তবে এই সব কিছুর মাঝে শরীরে জিঙ্ক বা দস্তার পরিমাণ নিয়ে সচেতন হতে হবে। কারণ রক্তে জিঙ্কের পরিমাণ কম থাকলে করোনায় মৃত্যুর সম্ভাবনা প্রবল। সম্প্রতি এমনই এক তথ্য সামনে এসেছে। Photo Collected
advertisement
•বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফেও নানা পুষ্টিকর খাবারের তালিকা দেওয়া হয়েছে, যা আপনার শরীরে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করবে। তবে এই সব কিছুর মাঝে শরীরে জিঙ্ক বা দস্তার পরিমাণ নিয়ে সচেতন হতে হবে। কারণ রক্তে জিঙ্কের পরিমাণ কম থাকলে করোনায় মৃত্যুর সম্ভাবনা প্রবল। সম্প্রতি এমনই এক তথ্য সামনে এসেছে। Photo Collected
advertisement
advertisement
•কিন্তু কী ভাবে? কয়েক মাস আগে প্লাজমায় উপস্থিত জিঙ্কের পরিমাণ নিয়ে গবেষণা করেছেন বিজ্ঞানীরা। তাতে দেখা গিয়েছে জিঙ্কের উপস্থিতি সার্স-কোভ-২ ভাইরাসের উপর প্রভাব ফেলতে সক্ষম। এ ক্ষেত্রে ৬১১ জন করোনা আক্রান্ত রোগীর উপর এই সমীক্ষা চালান বিজ্ঞানীরা। ১৫ মার্চ থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত স্পেনের বার্সেলোনার টার্সিয়ারি ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন এই রোগীরা। সকলেরই বয়স ৬৩ বছরের নিচে। তবে স্পেনে করোনা পরিস্থিতি ধীরে ধীরে আরও জটিল হওয়ার জেরে বিজ্ঞানীরা মাত্র ২৪৯ জনের তথ্য সংগ্রহ করতেই সমর্থ হন। Photo Collected
advertisement
•কিন্তু কী ভাবে? কয়েক মাস আগে প্লাজমায় উপস্থিত জিঙ্কের পরিমাণ নিয়ে গবেষণা করেছেন বিজ্ঞানীরা। তাতে দেখা গিয়েছে জিঙ্কের উপস্থিতি সার্স-কোভ-২ ভাইরাসের উপর প্রভাব ফেলতে সক্ষম। এ ক্ষেত্রে ৬১১ জন করোনা আক্রান্ত রোগীর উপর এই সমীক্ষা চালান বিজ্ঞানীরা। ১৫ মার্চ থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত স্পেনের বার্সেলোনার টার্সিয়ারি ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন এই রোগীরা। সকলেরই বয়স ৬৩ বছরের নিচে। তবে স্পেনে করোনা পরিস্থিতি ধীরে ধীরে আরও জটিল হওয়ার জেরে বিজ্ঞানীরা মাত্র ২৪৯ জনের তথ্য সংগ্রহ করতেই সমর্থ হন। Photo Collected
advertisement
•অন্য দিকে কিছু রোগীর প্লাজমায় জিঙ্কের মাত্রা পরিমাপ করার পর দেখা যায় প্রতি ডেসিলিটারে ৫০ মাইক্রোগ্রামের কম জিঙ্ক রয়েছে রক্তে। বিজ্ঞানীরা জানান, এই রোগীদের কোষে কিন্তু এই ভাইরাসের প্রভাব লক্ষ্য করা গিয়েছে। কোষ ফুলে গিয়েছে কিংবা লাল হয়েছে। একাধিক পরিবর্তনও লক্ষ্য করা গিয়েছে। এবং এঁদের ক্ষেত্রে হাসপাতালে মৃত্যুর পরিমাণও বেশি। তবে প্রতি ডেসিলিটারে ৫০ মাইক্রোগ্রামের বেশি জিঙ্ক যাঁদের রক্তে রয়েছে, তাঁরা অনেকটাই সুরক্ষিত।Photo Collected
advertisement
•তাই বিষয়টি অবহেলা করবেন না। এই সময় ভিটামিনের পাশাপাশি শরীরে জিঙ্কের মাত্রা বজায় রাখুন। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে জিঙ্কের কোনও ট্যাবলেট খান। এ ছাড়া মাছ, মাংস, ডিম, দুগ্ধজাত দ্রব্য, বাদাম, সয়াবিন খেতে পারেন। পেয়ারা, কিউই, ব্লুবেরি-সহ জিঙ্ক সমৃদ্ধ নানা ফলও খান। সুস্থ থাকুন। নিরাপদে থাকুন। Photo Collected