Madan Mohan Temple: পর্যটকদের মূল আকর্ষণ জেলার এই মন্দির! এখানেই বিরাজমান কোচবিহারের প্রাণের ঠাকুর মদন মোহন

Last Updated:
কোচবিহার রাজ আমলে ১৮৮৫ থেকে ১৮৮৯ সালের মধ্যে তৎকালীন মহারাজা নৃপেন্দ্র নারায়ণ নির্মাণ করেন এই মন্দির। কোচবিহার দেবী বাড়ির বড় দেবীর মন্দিরের পাশাপশি এই মন্দিরের কাঠামিয়া মন্দিরেও হয় দুর্গা পুজো।
1/9
কোচবিহার রাজ আমলের ১৮৮৫ থেকে ১৮৮৯ সালের মধ্যে তৎকালীন মহারাজা নৃপেন্দ্র নারায়ণ নির্মাণ করেন এই মন্দির। এই মন্দির সকলের কাছে পরিচিত মদনমোহন মন্দির নামে।
কোচবিহার রাজ আমলের ১৮৮৫ থেকে ১৮৮৯ সালের মধ্যে তৎকালীন মহারাজা নৃপেন্দ্র নারায়ণ নির্মাণ করেন এই মন্দির। এই মন্দির সকলের কাছে পরিচিত মদনমোহন মন্দির নামে।
advertisement
2/9
এই মন্দিরের দেবতাদের মধ্যে রয়েছে ভগবান মদনমোহন, মা কালী, মা তারা এবং মা ভবানী। তবে এই মন্দিরের ভগবান মদনমোহন দেব কোচবিহারের মানুষের প্রাণের ঠাকুর।
এই মন্দিরের দেবতাদের মধ্যে রয়েছে ভগবান মদনমোহন, মা কালী, মা তারা এবং মা ভবানী। তবে এই মন্দিরের ভগবান মদনমোহন দেব কোচবিহারের মানুষের প্রাণের ঠাকুর।
advertisement
3/9
মদনমোহন মন্দির সকাল ৯'টায় খোলা হয় এবং রাত ৮'টায় বন্ধ করে দেওয়া হয় দর্শনার্থীদের জন্য। মন্দিরে ভোগ দিতে হলে ১০ টাকা মূল্যের কুপন কেটে ভোগ নিবেদন করতে হয় ভগবানের উদ্দেশ্যে।
মদনমোহন মন্দির সকাল ৯'টায় খোলা হয় এবং রাত ৮'টায় বন্ধ করে দেওয়া হয় দর্শনার্থীদের জন্য। মন্দিরে ভোগ দিতে হলে ১০ টাকা মূল্যের কুপন কেটে ভোগ নিবেদন করতে হয় ভগবানের উদ্দেশ্যে।
advertisement
4/9
কোচবিহারের কোচ রাজবংশের পারিবারিক দেবতা হলেন, 'মদন মোহন' দেব। তাই কোচবিহারের স্থানীয় বাসিন্দাদের প্রাণের ঠাকুর মদনমোহন দেব। এখানে মদনমোহনের পাশে কোনও রাধা নেই।
কোচবিহারের কোচ রাজবংশের পারিবারিক দেবতা হলেন, 'মদন মোহন' দেব। তাই কোচবিহারের স্থানীয় বাসিন্দাদের প্রাণের ঠাকুর মদনমোহন দেব। এখানে মদনমোহনের পাশে কোনও রাধা নেই।
advertisement
5/9
মূল মন্দিরের পূর্ব দিকের কক্ষে (ভগবান মদন মোহনের বাম দিকে), মা কাত্যায়নী, মা জয়তারা এবং মা অন্নপূর্ণার মূর্তিগুলিকে রুপোর খোদাই করা সুন্দর সিংহাসনে রাখা রয়েছে।
মূল মন্দিরের পূর্ব দিকের কক্ষে (ভগবান মদন মোহনের বাম দিকে), মা কাত্যায়নী, মা জয়তারা এবং মা অন্নপূর্ণার মূর্তিগুলিকে রুপোর খোদাই করা সুন্দর সিংহাসনে রাখা রয়েছে।
advertisement
6/9
মহারাজা হরেন্দ্র নারায়ণ ১৮৩১ সালে আনন্দময়ী কালীর মূর্তি প্রতিষ্ঠা করেন। মন্দিরের পশ্চিম দিকের কক্ষে (মদন মোহনের ডানদিকে) প্রায় ৪ ফুট লম্বা মূর্তিটি দেখতে পাওয়া যায়।
মহারাজা হরেন্দ্র নারায়ণ ১৮৩১ সালে আনন্দময়ী কালীর মূর্তি প্রতিষ্ঠা করেন। মন্দিরের পশ্চিম দিকের কক্ষে (মদন মোহনের ডানদিকে) প্রায় ৪ ফুট লম্বা মূর্তিটি দেখতে পাওয়া যায়।
advertisement
7/9
টিনের চাল দেওয়া ঘরগুলো মন্দিরের চারিপাশের দেওয়ালের ধারে রয়েছে। কোচবিহার মদন বাড়ির রাস মেলার সময় বিভিন্ন মুর্তি বসানো হয়ে থাকে এই ঘর গুলির মধ্যে।
টিনের চাল দেওয়া ঘরগুলো মন্দিরের চারিপাশের দেওয়ালের ধারে রয়েছে। কোচবিহার মদন বাড়ির রাস মেলার সময় বিভিন্ন মুর্তি বসানো হয়ে থাকে এই ঘর গুলির মধ্যে।
advertisement
8/9
মন্দিরের প্রবেশের পর হাতের ডানদিকে রয়েছে শিব-পার্বতীর মূর্তি। এই মূর্তি দুটিকে কিছু পাথরের ওপর বসানো রয়েছে। দীর্ঘ সময় ধরে এই মূর্তিটি এখানেই দেখতে পাওয়া যায়।
মন্দিরের প্রবেশের পর হাতের ডানদিকে রয়েছে শিব-পার্বতীর মূর্তি। এই মূর্তি দুটিকে কিছু পাথরের ওপর বসানো রয়েছে। দীর্ঘ সময় ধরে এই মূর্তিটি এখানেই দেখতে পাওয়া যায়।
advertisement
9/9
মদনমোহন মন্দিরের যাবতীয় মাটির মূর্তির কাঠামো পুজো করা হয় এই কাঠামিয়া মন্দিরে। বছরের বিশেষ কিছু পুজোয় এই মন্দিরে ব্যাপক ভক্তদের ভিড় চোখে পড়ে।
মদনমোহন মন্দিরের যাবতীয় মাটির মূর্তির কাঠামো পুজো করা হয় এই কাঠামিয়া মন্দিরে। বছরের বিশেষ কিছু পুজোয় এই মন্দিরে ব্যাপক ভক্তদের ভিড় চোখে পড়ে।
advertisement
advertisement
advertisement