Zero Investment Business: ফেলে দেওয়া মাছের আঁশ কী কাজে লাগে জানেন? জানলে আপনার পকেটে উপচে পড়বে টাকা !

Last Updated:
Money Making Tips: বাজার থেকে ফেলে দেওয়া আঁশ কুড়িয়ে এনে রোদে শুকিয়ে কেজি প্রতি ৩৫-৪০ টাকা দরে বিক্রি করে স্বনির্ভর হয়েছেন। এই শুকনো আঁশ গুঁড়ো করে মুরগির খাবার হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
1/5
কথায় আছে কোন জিনিসই ফেলে দেওয়ার নয়, যদি আপনি জানেন তার ঠিকঠাক ব্যবহার। প্রচলিত এই কথাটাই সফল করে দেখিয়েছেন পূর্ব বর্ধমানের এক গৃহবধূ। ফেলে দেওয়া এই জিনিস বিক্রি করেই ধরছেন সংসারের হাল। (ছবি ও তথ্য: সায়নী সরকার)
কথায় আছে কোন জিনিসই ফেলে দেওয়ার নয়, যদি আপনি জানেন তার ঠিকঠাক ব্যবহার। প্রচলিত এই কথাটাই সফল করে দেখিয়েছেন পূর্ব বর্ধমানের এক গৃহবধূ। ফেলে দেওয়া এই জিনিস বিক্রি করেই ধরছেন সংসারের হাল। (ছবি ও তথ্য: সায়নী সরকার)
advertisement
2/5
এই ব্যবসায় নেই কোন ইনভেসমেন্ট।শুধু জানতে হবে সঠিক পদ্ধতি আর তাতেই হবে লক্ষীলাভ। গৃহবধূর এই অভিনব উদ্যোগ শুনলে আশ্চর্য হবেন আপনিও। প্রায় প্রতিটি সবজি বাজারের পাশেই থাকে একটি মাছের বাজার। আর সেখান থেকেই হতে পারে আপনার লক্ষ্মী লাভ তাও বিনা খরচে। আবার কখনও কখনও দিতে হতে পারে সামান্য কিছু টাকা। ভাবছেন তো কিভাবে ?
এই ব্যবসায় নেই কোন ইনভেসমেন্ট।শুধু জানতে হবে সঠিক পদ্ধতি আর তাতেই হবে লক্ষীলাভ। গৃহবধূর এই অভিনব উদ্যোগ শুনলে আশ্চর্য হবেন আপনিও। প্রায় প্রতিটি সবজি বাজারের পাশেই থাকে একটি মাছের বাজার। আর সেখান থেকেই হতে পারে আপনার লক্ষ্মী লাভ তাও বিনা খরচে। আবার কখনও কখনও দিতে হতে পারে সামান্য কিছু টাকা। ভাবছেন তো কিভাবে ?
advertisement
3/5
সাধারণত, প্রতিটি সবজি বাজার এলাকার লাগোয়াই থাকে একটি করে মাছের বাজার। সেখানে প্রতিদিন ফেলে দেওয়া হয় প্রচুর মাছের আঁশ। সেই সংগ্রহ করে রোদে শুকিয়ে বিক্রি করে সংসারের হাল ধরেছেন এক গৃহবধূ। বর্ধমানের আলমগঞ্জ রোডের ঝুরঝুরে পুল এলাকার বাসিন্দা লক্ষ্মী চৌধুরী।তিনি বলেন,গৃহবধূ হিসাবে তিনি বাড়িতে বসেই ছিলেন। মাস ছয় সাতেক আগে তাঁর এক পরিচিত তাঁকে এই ব্যবসার কথা বলেন।
সাধারণত, প্রতিটি সবজি বাজার এলাকার লাগোয়াই থাকে একটি করে মাছের বাজার। সেখানে প্রতিদিন ফেলে দেওয়া হয় প্রচুর মাছের আঁশ। সেই সংগ্রহ করে রোদে শুকিয়ে বিক্রি করে সংসারের হাল ধরেছেন এক গৃহবধূ। বর্ধমানের আলমগঞ্জ রোডের ঝুরঝুরে পুল এলাকার বাসিন্দা লক্ষ্মী চৌধুরী।তিনি বলেন,গৃহবধূ হিসাবে তিনি বাড়িতে বসেই ছিলেন। মাস ছয় সাতেক আগে তাঁর এক পরিচিত তাঁকে এই ব্যবসার কথা বলেন।
advertisement
4/5
তিনি আরও বলেন, তাঁর পরিবারের লোকেদের তাতে ঘোরতর আপত্তি ছিল এই ব্যবসায়।কারণ মাছের বাজার থেকে মাছের আঁশ কুড়িয়ে নিয়ে এসে তাকে ভাল করে ধুয়ে পরিষ্কার করার পর তা রীতিমত শুকাতে হবে। বাড়িতে এই কাজ করতে গেলে বাড়িতে আঁশটে গন্ধে কেউ টিকতে পারবে না এই কারণ দেখিয়ে তাঁকে প্রথমে বাধা দেওয়া হয়। কিন্তু অনেক ভাবার পর তিনি এই কাজ শুরু করেন। আর আজ এই কাজ করেই স্বনির্ভর তিনি।
তিনি আরও বলেন, তাঁর পরিবারের লোকেদের তাতে ঘোরতর আপত্তি ছিল এই ব্যবসায়।কারণ মাছের বাজার থেকে মাছের আঁশ কুড়িয়ে নিয়ে এসে তাকে ভাল করে ধুয়ে পরিষ্কার করার পর তা রীতিমত শুকাতে হবে। বাড়িতে এই কাজ করতে গেলে বাড়িতে আঁশটে গন্ধে কেউ টিকতে পারবে না এই কারণ দেখিয়ে তাঁকে প্রথমে বাধা দেওয়া হয়। কিন্তু অনেক ভাবার পর তিনি এই কাজ শুরু করেন। আর আজ এই কাজ করেই স্বনির্ভর তিনি।
advertisement
5/5
লক্ষ্মীদেবী জানিয়েছেন, প্রতিদিন তিনি বাজার থেকেই বাজার শেষে ফেলে দেওয়া মাছের আঁশগুলি কুড়িয়ে নিয়ে আসেন। এরপর তা পরিষ্কার করার পর রাস্তায় ফেলে যেভাবে ধান শুকনো করা হয় সেইভাবেই আঁশগুলিকে রোদে শুকিয়ে নেন। গাংপুর এলাকার একজন তাঁর কাছ থেকে কেজি প্রতি ৩৫-৪০ টাকা দরে এই আঁশগুলি কিনে নিয়ে যান। গড়ে প্রতিদিন তিনি ৫-৬ কেজি করে এই শুকনো আঁশ তৈরী করতে পারেন। এই আঁশগুলি নিয়ে যাওয়ার পর তা গুঁড়ো করে মুরগীর খাবার হিসাবে বিক্রি করা হয়।
লক্ষ্মীদেবী জানিয়েছেন, প্রতিদিন তিনি বাজার থেকেই বাজার শেষে ফেলে দেওয়া মাছের আঁশগুলি কুড়িয়ে নিয়ে আসেন। এরপর তা পরিষ্কার করার পর রাস্তায় ফেলে যেভাবে ধান শুকনো করা হয় সেইভাবেই আঁশগুলিকে রোদে শুকিয়ে নেন। গাংপুর এলাকার একজন তাঁর কাছ থেকে কেজি প্রতি ৩৫-৪০ টাকা দরে এই আঁশগুলি কিনে নিয়ে যান। গড়ে প্রতিদিন তিনি ৫-৬ কেজি করে এই শুকনো আঁশ তৈরী করতে পারেন। এই আঁশগুলি নিয়ে যাওয়ার পর তা গুঁড়ো করে মুরগীর খাবার হিসাবে বিক্রি করা হয়।
advertisement
advertisement
advertisement