50-30-20 Rule: সব প্রয়োজন পূরণ হবে বেতন থেকেই, ৫০-৩০-২০ রুল মেনে চলুন, সঞ্চয় নিয়ে চিন্তা থাকবে না

Last Updated:
50-30-20 Rule: সঞ্চয় জরুরি, কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রে তা কঠিন। কিন্তু যত কঠিনই হোক, ভবিষ্যতের জন্য কিছু টাকা সঞ্চয় করতেই হয়।
1/6
আমদানি আট আনা আর খরচা এক টাকা। এই প্রবাদ এখন অনেকাংশে সত্যি। জিনিসপত্রের দাম যে হারে বাড়ছে তাতে দু’পয়সা সঞ্চয় করা মুশকিল। বেতন হাতে আসা মাত্র খরচ হয়ে যায়। বাঁচানো তো দূরের কথা। জরুরি প্রয়োজনে ধার নেওয়া ছাড়া আর উপায় থাকে না।
আমদানি আট আনা আর খরচা এক টাকা। এই প্রবাদ এখন অনেকাংশে সত্যি। জিনিসপত্রের দাম যে হারে বাড়ছে তাতে দু’পয়সা সঞ্চয় করা মুশকিল। বেতন হাতে আসা মাত্র খরচ হয়ে যায়। বাঁচানো তো দূরের কথা। জরুরি প্রয়োজনে ধার নেওয়া ছাড়া আর উপায় থাকে না।
advertisement
2/6
সঞ্চয় জরুরি, কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রে তা কঠিন। কিন্তু যত কঠিনই হোক, ভবিষ্যতের জন্য কিছু টাকা সঞ্চয় করতেই হয়। এর জন্য একটি ফর্মুলা বের করেছেন আর্থিক বিশেষজ্ঞরা। সেটা হল ৫০-৩০-২০ রুল। সঞ্চয়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় নিয়ম। এই রুল মেনে চললে শুধু দু’পয়সা বাঁচবে তাই নয়, মাসিক বাজেটেও বড়সড় সুরাহা হবে।
সঞ্চয় জরুরি, কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রে তা কঠিন। কিন্তু যত কঠিনই হোক, ভবিষ্যতের জন্য কিছু টাকা সঞ্চয় করতেই হয়। এর জন্য একটি ফর্মুলা বের করেছেন আর্থিক বিশেষজ্ঞরা। সেটা হল ৫০-৩০-২০ রুল। সঞ্চয়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় নিয়ম। এই রুল মেনে চললে শুধু দু’পয়সা বাঁচবে তাই নয়, মাসিক বাজেটেও বড়সড় সুরাহা হবে।
advertisement
3/6
৫০-৩০-২০ রুলে বেতন বা আয়কে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। জরুরি প্রয়োজন, শখপূরণ এবং সঞ্চয়। রুলের ৫০-এর অর্থ হল, বেতন বা উপার্জনের ৫০ শতাংশ অর্থ। এটা জরুরি প্রয়োজনে খরচ করতে হবে। সেটা বাড়ি ভাড়া, বিদ্যুৎ বিল হতে পারে কিংবা সন্তানের পড়াশোনা, মুদিখানা। যেগুলো না করলে চলবে না।
৫০-৩০-২০ রুলে বেতন বা আয়কে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। জরুরি প্রয়োজন, শখপূরণ এবং সঞ্চয়। রুলের ৫০-এর অর্থ হল, বেতন বা উপার্জনের ৫০ শতাংশ অর্থ। এটা জরুরি প্রয়োজনে খরচ করতে হবে। সেটা বাড়ি ভাড়া, বিদ্যুৎ বিল হতে পারে কিংবা সন্তানের পড়াশোনা, মুদিখানা। যেগুলো না করলে চলবে না।
advertisement
4/6
রুলের দ্বিতীয় ভাগে রয়েছে ৩০, অর্থাৎ বেতনের ৩০ শতাংশ অর্থ। এই টাকায় ব্যক্তি শখপূরণের ব্যয় করতে পারেন। অর্থাৎ সিনেমা দেখা, উইক এন্ডে রেস্তোরাঁয় খাওয়াদাওয়া, কোথাও ঘুরতে যাওয়া ইত্যাদিতে। আর বাকি ২০ শতাংশ অর্থ সঞ্চয়ের জন্য রাখতে হবে। আর্থিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যদি কোথাও বিনিয়োগ করার ইচ্ছা থাকে, তাহলে ১০ শতাংশ অর্থ বিনিয়োগ করুন, বাকি ১০ শতাংশ অ্যাকাউন্টে রেখে দিন। যাতে জরুরি প্রয়োজনে ধার করতে না হয়।
রুলের দ্বিতীয় ভাগে রয়েছে ৩০, অর্থাৎ বেতনের ৩০ শতাংশ অর্থ। এই টাকায় ব্যক্তি শখপূরণের ব্যয় করতে পারেন। অর্থাৎ সিনেমা দেখা, উইক এন্ডে রেস্তোরাঁয় খাওয়াদাওয়া, কোথাও ঘুরতে যাওয়া ইত্যাদিতে। আর বাকি ২০ শতাংশ অর্থ সঞ্চয়ের জন্য রাখতে হবে। আর্থিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যদি কোথাও বিনিয়োগ করার ইচ্ছা থাকে, তাহলে ১০ শতাংশ অর্থ বিনিয়োগ করুন, বাকি ১০ শতাংশ অ্যাকাউন্টে রেখে দিন। যাতে জরুরি প্রয়োজনে ধার করতে না হয়।
advertisement
5/6
৫০-৩০-২০ রুল মেনে চলার জন্য প্রথমে মাসিক আয়ের হিসেব করতে হবে। আয়কে ব্যয়, প্রয়োজন এবং সঞ্চয়ে ভাগ করে নিয়ে সেই অনুযায়ী খরচ করতে হবে। এতে মাসিক বাজেট তৈরি করতে সুবিধা হবে। সবচেয়ে বড় কথা সঞ্চয়ও হবে।
৫০-৩০-২০ রুল মেনে চলার জন্য প্রথমে মাসিক আয়ের হিসেব করতে হবে। আয়কে ব্যয়, প্রয়োজন এবং সঞ্চয়ে ভাগ করে নিয়ে সেই অনুযায়ী খরচ করতে হবে। এতে মাসিক বাজেট তৈরি করতে সুবিধা হবে। সবচেয়ে বড় কথা সঞ্চয়ও হবে।
advertisement
6/6
ধরে নেওয়া যাক, কারও মাসিক আয় ৫০ হাজার টাকা। তাহলে ৫০-৩০-২০ রুলে তিনি ২৫ হাজার টাকা প্রয়োজনীয় খরচের জন্য রেখে দেবেন। বাকি ২৫ হাজার টাকার মধ্যে ১৫ হাজার টাকায় শখপূরণ এবং ১০ হাজার টাকা সঞ্চয় করবেন। যদি কোনও স্কিমে বিনিয়োগ করার পরিকল্পনা থাকে, তাহলে প্রতি মাসে তিনি ৫ হাজার টাকা বিনিয়োগ করতে পারেন। আর বাকি ৫ হাজার টাকা ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে জমা রাখা উচিত।
ধরে নেওয়া যাক, কারও মাসিক আয় ৫০ হাজার টাকা। তাহলে ৫০-৩০-২০ রুলে তিনি ২৫ হাজার টাকা প্রয়োজনীয় খরচের জন্য রেখে দেবেন। বাকি ২৫ হাজার টাকার মধ্যে ১৫ হাজার টাকায় শখপূরণ এবং ১০ হাজার টাকা সঞ্চয় করবেন। যদি কোনও স্কিমে বিনিয়োগ করার পরিকল্পনা থাকে, তাহলে প্রতি মাসে তিনি ৫ হাজার টাকা বিনিয়োগ করতে পারেন। আর বাকি ৫ হাজার টাকা ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে জমা রাখা উচিত।
advertisement
advertisement
advertisement