Krishi Bima Scheme: জমিহীন কৃষকদের এবার মিলবে কৃষি বীমা! রাজ্য সরকারের বড় ঘোষণায় সুবিধা পাবেন কারা? কী কী নথি প্রয়োজন? জানুন আবেদন প্রক্রিয়া

Last Updated:
Krishi Bima Scheme: জমিহীন কৃষকদের মুখে ফের আলো—মৌখিক চুক্তিতে বা অন্যের জমিতে চাষ করলেও মিলবে কৃষি বীমা। Annexure 7 ও গ্রাম প্রধানের নথি জমা দিলেই সুবিধা মিলবে বলে জানাল কৃষি দফতর।
1/6
কৃষিকাজ করছেন অথচ নিজস্ব জমি নেই? কৃষি বিমার আওতায় পড়বেন না ভেবে হতাশ? হতাশ হবেন না সমস্যার সমাধান নিয়ে হাজির রাজ্য সরকার। জমি না থাকলেও মিলবে কৃষি বীমা! কৃষকদের জন্য বড় সুযোগ ঘোষণা করল রাজ্য সরকার। কিভাবে সেই আওতায় আসবেন কি কি নথি প্রয়োজন জানুন বিস্তারিত। রাজ্যের কৃষকদের জন্য বড় সুখবর! জমি না থাকলেও এবার কৃষি বীমার আওতায় আসার সুযোগ করে দিল রাজ্য সরকার। (তথ্য-সুরজিৎ দে)
কৃষিকাজ করছেন অথচ নিজস্ব জমি নেই? কৃষি বিমার আওতায় পড়বেন না ভেবে হতাশ? হতাশ হবেন না সমস্যার সমাধান নিয়ে হাজির রাজ্য সরকার। জমি না থাকলেও মিলবে কৃষি বীমা! কৃষকদের জন্য বড় সুযোগ ঘোষণা করল রাজ্য সরকার। কিভাবে সেই আওতায় আসবেন কি কি নথি প্রয়োজন জানুন বিস্তারিত। রাজ্যের কৃষকদের জন্য বড় সুখবর! জমি না থাকলেও এবার কৃষি বীমার আওতায় আসার সুযোগ করে দিল রাজ্য সরকার। (তথ্য-সুরজিৎ দে)
advertisement
2/6
জলপাইগুড়ির কৃষি অধিকর্তা জানিয়েছেন, যেকোনও চাষি অন্যের জমিতে বা মৌখিক চুক্তিতে চাষ করলেও তিনি এই সুবিধা পেতে পারবেন। শুধু প্রয়োজনীয় নথি জমা দিলেই হবে।
জলপাইগুড়ির কৃষি অধিকর্তা জানিয়েছেন, যেকোনও চাষি অন্যের জমিতে বা মৌখিক চুক্তিতে চাষ করলেও তিনি এই সুবিধা পেতে পারবেন। শুধু প্রয়োজনীয় নথি জমা দিলেই হবে।
advertisement
3/6
কৃষি অধিকর্তার বক্তব্য, “যদি কোনও কৃষক চাষ করেন কিন্তু তাঁর নিজের জমি না থাকে, তাহলেও তিনি বঞ্চিত হবেন না। গ্রামের প্রধানের দেওয়া নথি এবং কৃষকের ‘Annexure 7’ ফর্ম জমা করলেই কৃষি বীমার সুবিধা মিলবে।” ফলে দীর্ঘদিন ধরে জমিহীন কৃষকদের যে দাবি ছিল, তা অনেকটাই পূরণ হল।
কৃষি অধিকর্তার বক্তব্য, “যদি কোনও কৃষক চাষ করেন কিন্তু তাঁর নিজের জমি না থাকে, তাহলেও তিনি বঞ্চিত হবেন না। গ্রামের প্রধানের দেওয়া নথি এবং কৃষকের ‘Annexure 7’ ফর্ম জমা করলেই কৃষি বীমার সুবিধা মিলবে।” ফলে দীর্ঘদিন ধরে জমিহীন কৃষকদের যে দাবি ছিল, তা অনেকটাই পূরণ হল।
advertisement
4/6
এদিকে রবি মরশুমকে সামনে রেখে জেলায় শস্য বীমায় কৃষকদের আরও বেশি করে যুক্ত করতে ব্যপক প্রচার শুরু করেছে কৃষি দফতর। গত বছর আলু, তৈলবীজ, গম, ভুট্টা এবং ডাল—এই পাঁচটি ফসলের জন্য বীমা করেছিল কৃষি দফতর। তাতে প্রায় ৭১ হাজার কৃষক যুক্ত হন। এ বছর সেই সংখ্যা বাড়িয়ে ৮০ হাজারে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্য ঠিক করেছে প্রশাসন।
এদিকে রবি মরশুমকে সামনে রেখে জেলায় শস্য বীমায় কৃষকদের আরও বেশি করে যুক্ত করতে ব্যপক প্রচার শুরু করেছে কৃষি দফতর। গত বছর আলু, তৈলবীজ, গম, ভুট্টা এবং ডাল—এই পাঁচটি ফসলের জন্য বীমা করেছিল কৃষি দফতর। তাতে প্রায় ৭১ হাজার কৃষক যুক্ত হন। এ বছর সেই সংখ্যা বাড়িয়ে ৮০ হাজারে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্য ঠিক করেছে প্রশাসন।
advertisement
5/6
উল্লেখযোগ্যভাবে, জেলায় গম চাষে আগ্রহও বেড়েছে চোখে পড়ার মতো। আগে যেখানে গম চাষীর সংখ্যা ছিল মাত্র ২৫০, বর্তমানে সেই সংখ্যা লাফিয়ে পৌঁছেছে প্রায় ১৮ হাজারে।
উল্লেখযোগ্যভাবে, জেলায় গম চাষে আগ্রহও বেড়েছে চোখে পড়ার মতো। আগে যেখানে গম চাষীর সংখ্যা ছিল মাত্র ২৫০, বর্তমানে সেই সংখ্যা লাফিয়ে পৌঁছেছে প্রায় ১৮ হাজারে।
advertisement
6/6
সংশ্লিষ্ট মহলের মতে, সরকারের বিভিন্ন ভর্তুকি ও বীমা সুবিধা পাওয়ায় কৃষকেরা ঝুঁকি নিতে অভ্যস্ত হচ্ছেন। কৃষি দফতরের দাবি, বীমা কাঠামো আরও সহজ এবং স্বচ্ছ করায় কৃষকের আস্থা তৈরি হয়েছে। ফলে ফলনহীনতা, প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা বাজারের অনিশ্চয়তায় কৃষকের ক্ষতি অনেকটাই কমবে বলে আশা করা হচ্ছে। গ্রামাঞ্চলে এখন এই নতুন বীমা সুবিধাকে কেন্দ্র করে তৈরি হয়েছে নতুন আশার আলো। (তথ্য-সুরজিৎ দে)
সংশ্লিষ্ট মহলের মতে, সরকারের বিভিন্ন ভর্তুকি ও বীমা সুবিধা পাওয়ায় কৃষকেরা ঝুঁকি নিতে অভ্যস্ত হচ্ছেন। কৃষি দফতরের দাবি, বীমা কাঠামো আরও সহজ এবং স্বচ্ছ করায় কৃষকের আস্থা তৈরি হয়েছে। ফলে ফলনহীনতা, প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা বাজারের অনিশ্চয়তায় কৃষকের ক্ষতি অনেকটাই কমবে বলে আশা করা হচ্ছে। গ্রামাঞ্চলে এখন এই নতুন বীমা সুবিধাকে কেন্দ্র করে তৈরি হয়েছে নতুন আশার আলো। (তথ্য-সুরজিৎ দে)
advertisement
advertisement
advertisement