Are You Doing These 5 Big Mistakes: আপনিও কি এই ৫টি ভুল করছেন? তাহলে ধনী হওয়ার স্বপ্ন ভুলে যান ! জানলে অবাক হবেন
- Published by:Dolon Chattopadhyay
- Written by:Trending Desk
Last Updated:
Are You Doing These 5 Big Mistakes: সবারই ইচ্ছা ধনী হওয়ার, কিন্তু কয়েকটি সাধারণ ভুল আপনার সেই স্বপ্ন নষ্ট করতে পারে। আপনি কি জেনে বা না জেনে সেই ভুল করছেন? এখনই নিজেকে শুধরে নিন। না হলে আর্থিক সাফল্য অধরাই থেকে যাবে।
আর্থিক সঙ্কট কেবল কম আয়ের ফলাফল নয়, অনেক সময়েই এটি আমাদের আর্থিক ভুলের ফলাফল হয়ে দাঁড়ায়। অনেকেই পরিকল্পনা ছাড়াই খরচ করেন এবং ছোট ছোট জিনিসগুলিতে প্রচুর টাকা নষ্ট করে জরুরি অবস্থার জন্য সঞ্চয় করতে অক্ষম হয়ে পড়েন। ক্রেডিট কার্ডের অতিরিক্ত ব্যবহার এবং অবমূল্যায়নকারী সম্পদের (যেমন গাড়ি বা দামি গ্যাজেট) উপর ঋণ নেওয়াও সাধারণ আর্থিক ভুল। এছাড়াও, বড় বাড়ি কেনা বা প্রয়োজনের চেয়ে বেশি খরচ করলেও কর ও রক্ষণাবেক্ষণের বোঝা বাড়ে। যদি সময়মতো সতর্ক হওয়া না যায়, তাহলে এই ছোট ছোট ভুলগুলোই ভবিষ্যতে বড় আর্থিক বোঝা হয়ে দাঁড়াবে। তাই এক নজরে দেখে নেওয়া যাক ১০টি আর্থিক ভুল সম্পর্কে যা আর্থিক সঙ্কটের কারণ হতে পারে।
advertisement
১) অপ্রয়োজনীয় খরচ -
যখন কেউ প্রতি সপ্তাহে ২৫০০ টাকা খরচ করেন শুধুমাত্র বাইরে খেতে, ব্যয়বহুল কফি শপ ঘুরতে বা পে-পার-ভিউ সিনেমা দেখতে, তখন এই আপাতদৃষ্টিতে ছোট অভ্যাসগুলি বছরে প্রায় ১.৩০ লাখ টাকা পর্যন্ত বিশাল পরিমাণ খরচ তৈরি করতে পারে। এটি সেই একই টাকা যা দিয়ে কেউ ঋণ পরিশোধ করতে পারতেন অথবা একটি জরুরি তহবিল তৈরি করতে পারতেন। লক্ষ্যণীয় বিষয় হল, খরচ করা ভুল নয়, পরিকল্পনা ছাড়া খরচ করা ভুল। যদি কারও বাজেটে এই জিনিসগুলোর জন্য জায়গা থাকে এবং সেই ব্যয়ভার বহন করতে পারেন, তাহলে অবশ্যই ব্যয় করা যেতে পারে। কিন্তু তা বুদ্ধিমানের মতো এবং ভারসাম্যপূর্ণ পরিকল্পনার মাধ্যমে করতে হবে।
যখন কেউ প্রতি সপ্তাহে ২৫০০ টাকা খরচ করেন শুধুমাত্র বাইরে খেতে, ব্যয়বহুল কফি শপ ঘুরতে বা পে-পার-ভিউ সিনেমা দেখতে, তখন এই আপাতদৃষ্টিতে ছোট অভ্যাসগুলি বছরে প্রায় ১.৩০ লাখ টাকা পর্যন্ত বিশাল পরিমাণ খরচ তৈরি করতে পারে। এটি সেই একই টাকা যা দিয়ে কেউ ঋণ পরিশোধ করতে পারতেন অথবা একটি জরুরি তহবিল তৈরি করতে পারতেন। লক্ষ্যণীয় বিষয় হল, খরচ করা ভুল নয়, পরিকল্পনা ছাড়া খরচ করা ভুল। যদি কারও বাজেটে এই জিনিসগুলোর জন্য জায়গা থাকে এবং সেই ব্যয়ভার বহন করতে পারেন, তাহলে অবশ্যই ব্যয় করা যেতে পারে। কিন্তু তা বুদ্ধিমানের মতো এবং ভারসাম্যপূর্ণ পরিকল্পনার মাধ্যমে করতে হবে।
advertisement
২) কখনও শেষ না হওয়া পেমেন্ট -
স্ট্রিমিং অ্যাপ, ব্যয়বহুল জিম মেম্বারশিপ বা অন্যান্য সাবস্ক্রিপশনে প্রতি মাসে অর্থ ব্যয় করা অজান্তেই পকেটের উপর ভারী বোঝা চাপাতে পারে। যখন এই পরিষেবাগুলির ব্যবহার কম হয়, তখন এই ব্যয়গুলি অপ্রয়োজনীয় হয়ে ওঠে। এমন পরিস্থিতিতে নিজেকে জিজ্ঞাসা করা সবসময় গুরুত্বপূর্ণ যে এটি কি প্রয়োজন না কি কেবল শখ? যদি আর্থিক অবস্থা ভাল না হয়, তাহলে এই ধরনের জিনিস থেকে দূরে থাকা এবং একটি অর্থনৈতিক ও স্থিতিশীল জীবনধারা গ্রহণ করা উপকারী হতে পারে। তাই মনে রাখতে হবে যে, কম খরচ করার অর্থ হল বিজ্ঞতার সঙ্গে জিনিসপত্র বেছে নেওয়া।
স্ট্রিমিং অ্যাপ, ব্যয়বহুল জিম মেম্বারশিপ বা অন্যান্য সাবস্ক্রিপশনে প্রতি মাসে অর্থ ব্যয় করা অজান্তেই পকেটের উপর ভারী বোঝা চাপাতে পারে। যখন এই পরিষেবাগুলির ব্যবহার কম হয়, তখন এই ব্যয়গুলি অপ্রয়োজনীয় হয়ে ওঠে। এমন পরিস্থিতিতে নিজেকে জিজ্ঞাসা করা সবসময় গুরুত্বপূর্ণ যে এটি কি প্রয়োজন না কি কেবল শখ? যদি আর্থিক অবস্থা ভাল না হয়, তাহলে এই ধরনের জিনিস থেকে দূরে থাকা এবং একটি অর্থনৈতিক ও স্থিতিশীল জীবনধারা গ্রহণ করা উপকারী হতে পারে। তাই মনে রাখতে হবে যে, কম খরচ করার অর্থ হল বিজ্ঞতার সঙ্গে জিনিসপত্র বেছে নেওয়া।
advertisement
[caption id="attachment_2251930" align="alignnone" width="1200"] ৩) ঋণ নিয়ে জীবনযাপন -
আজকাল অপ্রয়োজনীয় জিনিস কেনার জন্য ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করা সাধারণ ব্যাপার। যদিও অনেকেই বিলাসবহুল পোশাক এবং অন্যান্য ব্যয়বহুল জিনিসপত্রের উপর মোটা অঙ্কের সুদ দিতে ইচ্ছুক বা সক্ষম, তবুও তা করা সবসময় বুদ্ধিমানের কাজ নয়- যদি না কেউ মাস শেষ হওয়ার আগে সম্পূর্ণ বিল পরিশোধ করতে পারা যায়। ক্রেডিট কার্ডের সুদের হার ক্রয়ের খরচ অনেক বাড়িয়ে দেয়। তাই কিছু ক্ষেত্রে ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের অর্থ হতে পারে যে আয়ের চেয়ে বেশি ব্যয় করা হচ্ছে।[/caption]
আজকাল অপ্রয়োজনীয় জিনিস কেনার জন্য ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করা সাধারণ ব্যাপার। যদিও অনেকেই বিলাসবহুল পোশাক এবং অন্যান্য ব্যয়বহুল জিনিসপত্রের উপর মোটা অঙ্কের সুদ দিতে ইচ্ছুক বা সক্ষম, তবুও তা করা সবসময় বুদ্ধিমানের কাজ নয়- যদি না কেউ মাস শেষ হওয়ার আগে সম্পূর্ণ বিল পরিশোধ করতে পারা যায়। ক্রেডিট কার্ডের সুদের হার ক্রয়ের খরচ অনেক বাড়িয়ে দেয়। তাই কিছু ক্ষেত্রে ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের অর্থ হতে পারে যে আয়ের চেয়ে বেশি ব্যয় করা হচ্ছে।
advertisement
৪) নতুন গাড়ি কেনা -
আজকের সময়ে একটি গাড়ি কেনা অপরিহার্য হয়ে উঠেছে, কিন্তু যদি এটি বুদ্ধিমানের মতো না কেনা হয়, তাহলে এটি আর্থিক অবস্থা নষ্ট করতে পারে। আসলে, প্রায়শই লোকেরা কেবল মর্যাদার জন্য বড় SUV বা দামি মডেল কেনে, কিন্তু ভুলে যায় যে এই যানবাহনগুলিও দ্রুত তাদের মূল্য হারায় এবং তাদের উপর নেওয়া ঋণ ধীরে ধীরে পকেটের উপর ভারী হয়ে ওঠে। এর উপরে জ্বালানি, বিমা এবং রক্ষণাবেক্ষণের খরচ বহন করতে হয়। তাই, এমন পরিস্থিতিতে, প্রয়োজন অনুসারে একটি সাশ্রয়ী এবং কম দামি গাড়ি বেছে নেওয়া ভাল, যাতে ঋণ এবং ব্যয়ের বোঝা কম হয়।
আজকের সময়ে একটি গাড়ি কেনা অপরিহার্য হয়ে উঠেছে, কিন্তু যদি এটি বুদ্ধিমানের মতো না কেনা হয়, তাহলে এটি আর্থিক অবস্থা নষ্ট করতে পারে। আসলে, প্রায়শই লোকেরা কেবল মর্যাদার জন্য বড় SUV বা দামি মডেল কেনে, কিন্তু ভুলে যায় যে এই যানবাহনগুলিও দ্রুত তাদের মূল্য হারায় এবং তাদের উপর নেওয়া ঋণ ধীরে ধীরে পকেটের উপর ভারী হয়ে ওঠে। এর উপরে জ্বালানি, বিমা এবং রক্ষণাবেক্ষণের খরচ বহন করতে হয়। তাই, এমন পরিস্থিতিতে, প্রয়োজন অনুসারে একটি সাশ্রয়ী এবং কম দামি গাড়ি বেছে নেওয়া ভাল, যাতে ঋণ এবং ব্যয়ের বোঝা কম হয়।
advertisement
৫) বাড়ির পিছনে অতিরিক্ত খরচ করা -
যখন বাড়ি কেনার কথা আসে, তখন কেবল আকারের উপর ভিত্তি করে সিদ্ধান্ত নেওয়া বুদ্ধিমানের কাজ নয়। একটি বড় বাড়ি মানেই বেশি খরচ- কর, বিদ্যুৎ, জল এবং রক্ষণাবেক্ষণের বোঝা বেশি হতে পারে। যদি পরিবার ছোট হয়, তাহলে ৬০০০ বর্গফুটের বাড়ি কেনা বাজেটের উপর বোঝা হয়ে দাঁড়াবে। তাই বাড়ি কেনার আগে, শুধু EMI নয়, এর রক্ষণাবেক্ষণ, মেরামত এবং মাসিক খরচও বিবেচনা করা উচিত। বাড়ি কেনাও একটি বিনিয়োগ যা বুদ্ধিমানের মতো করা উচিত।
যখন বাড়ি কেনার কথা আসে, তখন কেবল আকারের উপর ভিত্তি করে সিদ্ধান্ত নেওয়া বুদ্ধিমানের কাজ নয়। একটি বড় বাড়ি মানেই বেশি খরচ- কর, বিদ্যুৎ, জল এবং রক্ষণাবেক্ষণের বোঝা বেশি হতে পারে। যদি পরিবার ছোট হয়, তাহলে ৬০০০ বর্গফুটের বাড়ি কেনা বাজেটের উপর বোঝা হয়ে দাঁড়াবে। তাই বাড়ি কেনার আগে, শুধু EMI নয়, এর রক্ষণাবেক্ষণ, মেরামত এবং মাসিক খরচও বিবেচনা করা উচিত। বাড়ি কেনাও একটি বিনিয়োগ যা বুদ্ধিমানের মতো করা উচিত।
advertisement
৬) বাড়ির বন্ধক -
বাড়ি বন্ধক রেখে নগদ অর্থ উত্তোলন প্রথম নজরে লাভজনক মনে হতে পারে, কিন্তু এটি করার মানে বাড়ির আংশিক মালিকানা অন্যদের হাতে তুলে দেওয়া হল। সুতরাং, যদি পুনঃঅর্থায়ন সুদের হার হ্রাস করে বা ব্যয়বহুল ঋণ পরিশোধে সহায়তা করে, তবেই এটি একটি বুদ্ধিমান পদক্ষেপ হিসাবে বিবেচিত হতে পারে। এর বাইরে, আরেকটি বিকল্প আছে, হোম ইক্যুইটি লাইন অফ ক্রেডিট (HELOC), যা বেছে নেওয়া যেতে পারে, এতে বাড়ির সঞ্চয় ক্রেডিট কার্ডের মতো ব্যবহার করা যেতে পারে, তবে এর বিনিময়ে অপ্রয়োজনীয় সুদ দিতে হতে পারে, তাই সর্বদা বুদ্ধিমানের মতো সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
বাড়ি বন্ধক রেখে নগদ অর্থ উত্তোলন প্রথম নজরে লাভজনক মনে হতে পারে, কিন্তু এটি করার মানে বাড়ির আংশিক মালিকানা অন্যদের হাতে তুলে দেওয়া হল। সুতরাং, যদি পুনঃঅর্থায়ন সুদের হার হ্রাস করে বা ব্যয়বহুল ঋণ পরিশোধে সহায়তা করে, তবেই এটি একটি বুদ্ধিমান পদক্ষেপ হিসাবে বিবেচিত হতে পারে। এর বাইরে, আরেকটি বিকল্প আছে, হোম ইক্যুইটি লাইন অফ ক্রেডিট (HELOC), যা বেছে নেওয়া যেতে পারে, এতে বাড়ির সঞ্চয় ক্রেডিট কার্ডের মতো ব্যবহার করা যেতে পারে, তবে এর বিনিময়ে অপ্রয়োজনীয় সুদ দিতে হতে পারে, তাই সর্বদা বুদ্ধিমানের মতো সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
advertisement
৭) সঞ্চয় না করা -
আজও লাখ লাখ পরিবার মাসিক বেতনের উপর নির্ভর করে জীবনযাপন করছে, যা তাদের যে কোনও অর্থনৈতিক ধাক্কার জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ করে তোলে। তাই যদি কেউ হঠাৎ করে চাকরি হারায় অথবা মন্দা দেখা দেয়, তাহলে এক টাকাও বেতন না পাওয়া একটি বড় সমস্যা হয়ে উঠতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে, সঞ্চয় না থাকা খারাপ পরিস্থিতিতে ফেলতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে, সর্বদা কমপক্ষে ৩ মাসের খরচের সমান জরুরি তহবিল প্রস্তুত রাখতে হবে।
আজও লাখ লাখ পরিবার মাসিক বেতনের উপর নির্ভর করে জীবনযাপন করছে, যা তাদের যে কোনও অর্থনৈতিক ধাক্কার জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ করে তোলে। তাই যদি কেউ হঠাৎ করে চাকরি হারায় অথবা মন্দা দেখা দেয়, তাহলে এক টাকাও বেতন না পাওয়া একটি বড় সমস্যা হয়ে উঠতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে, সঞ্চয় না থাকা খারাপ পরিস্থিতিতে ফেলতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে, সর্বদা কমপক্ষে ৩ মাসের খরচের সমান জরুরি তহবিল প্রস্তুত রাখতে হবে।
advertisement
৮) অবসরকালীন বিনিয়োগ না করা -
কেউ যদি অর্থ সঠিক জায়গায় বিনিয়োগ না করেন, তাহলে অবসর গ্রহণের পরেও কাজ করতে বাধ্য হবেন। একটি আরামদায়ক এবং নিরাপদ ভবিষ্যতের জন্য সময়মতো EPF, PPF বা NPS-এর মতো অবসর তহবিলে নিয়মিত বিনিয়োগ শুরু করা গুরুত্বপূর্ণ। কর-বিলম্বিত স্কিম এবং নিয়োগকর্তা-প্রদত্ত সুবিধাগুলি অবসর পরিকল্পনাকে শক্তিশালী করতে পারে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বিনিয়োগ বৃদ্ধি পায়, তাই যত তাড়াতাড়ি কেউ শুরু করবেন, তত বেশি সুবিধা পাবেন। প্রয়োজনে, একজন অভিজ্ঞ আর্থিক উপদেষ্টার কাছ থেকে নির্দেশনা নেওয়া উচিত।
কেউ যদি অর্থ সঠিক জায়গায় বিনিয়োগ না করেন, তাহলে অবসর গ্রহণের পরেও কাজ করতে বাধ্য হবেন। একটি আরামদায়ক এবং নিরাপদ ভবিষ্যতের জন্য সময়মতো EPF, PPF বা NPS-এর মতো অবসর তহবিলে নিয়মিত বিনিয়োগ শুরু করা গুরুত্বপূর্ণ। কর-বিলম্বিত স্কিম এবং নিয়োগকর্তা-প্রদত্ত সুবিধাগুলি অবসর পরিকল্পনাকে শক্তিশালী করতে পারে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বিনিয়োগ বৃদ্ধি পায়, তাই যত তাড়াতাড়ি কেউ শুরু করবেন, তত বেশি সুবিধা পাবেন। প্রয়োজনে, একজন অভিজ্ঞ আর্থিক উপদেষ্টার কাছ থেকে নির্দেশনা নেওয়া উচিত।
advertisement
৯) অবসরকালীন সঞ্চয়ের মাধ্যমে ঋণ পরিশোধ করা -
অবসর তহবিল থেকে ঋণ পরিশোধ করলে তাৎক্ষণিক স্বস্তি পাওয়া যেতে পারে, তবে দীর্ঘমেয়াদে এটি আর্থিক ক্ষতির কারণও হতে পারে। তাহলে যদি ঋণের সুদ ২৪% হয়, যদি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ৭% রিটার্ন অফার করে এবং অবসর অ্যাকাউন্ট ৭% রিটার্ন অফার করে, তাহলে পার্থক্যটি প্রলুব্ধ করতে পারে। তবে, অবসর তহবিল থেকে টাকা তোলার ফলে কেবল চক্রবৃদ্ধির সুবিধাই বাদ পড়ে না, বরং ৫৯.৫ বছরের কম বয়সে টাকা তোলার ক্ষেত্রে ১০% জরিমানাও লাগতে পারে। তাই ঋণ পরিশোধের পরেও খরচ আবার বাড়তে পারে, তাই ভেবেচিন্তে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
অবসর তহবিল থেকে ঋণ পরিশোধ করলে তাৎক্ষণিক স্বস্তি পাওয়া যেতে পারে, তবে দীর্ঘমেয়াদে এটি আর্থিক ক্ষতির কারণও হতে পারে। তাহলে যদি ঋণের সুদ ২৪% হয়, যদি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ৭% রিটার্ন অফার করে এবং অবসর অ্যাকাউন্ট ৭% রিটার্ন অফার করে, তাহলে পার্থক্যটি প্রলুব্ধ করতে পারে। তবে, অবসর তহবিল থেকে টাকা তোলার ফলে কেবল চক্রবৃদ্ধির সুবিধাই বাদ পড়ে না, বরং ৫৯.৫ বছরের কম বয়সে টাকা তোলার ক্ষেত্রে ১০% জরিমানাও লাগতে পারে। তাই ঋণ পরিশোধের পরেও খরচ আবার বাড়তে পারে, তাই ভেবেচিন্তে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
advertisement
১০) পরিকল্পনা না থাকা -
সকলের ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে আজ যে সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে তার উপরে। তাই যদি কেউ সোশ্যাল মিডিয়া বা স্ট্রিমিংয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা ব্যয় করেন, কিন্তু ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট বা বিনিয়োগের অবস্থা সম্পর্কে মনোযোগ না দেয়, তাহলে এটি একটি বড় ভুল হতে পারে। আর্থিক লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে যেতে প্রথমে বর্তমান পরিস্থিতি বুঝতে হবে। সবাই সবসময় জানতে চান টাকা কোথায় যাচ্ছে, তাই এখনই সময় আর্থিক বিষয়গুলিকে অগ্রাধিকার দেওয়ার!
সকলের ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে আজ যে সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে তার উপরে। তাই যদি কেউ সোশ্যাল মিডিয়া বা স্ট্রিমিংয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা ব্যয় করেন, কিন্তু ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট বা বিনিয়োগের অবস্থা সম্পর্কে মনোযোগ না দেয়, তাহলে এটি একটি বড় ভুল হতে পারে। আর্থিক লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে যেতে প্রথমে বর্তমান পরিস্থিতি বুঝতে হবে। সবাই সবসময় জানতে চান টাকা কোথায় যাচ্ছে, তাই এখনই সময় আর্থিক বিষয়গুলিকে অগ্রাধিকার দেওয়ার!