টুয়েলভ পাশ মেয়েকে ৪০০০ টাকা দিয়েছিলেন মা, তা দিয়ে এমন কাজ করল সে...এখন রোজগার মাসে ১ লাখ টাকা!

Last Updated:
Business Idea: ঝুমা চক্রবর্তীর গল্প সত্যিই অনুপ্রেরণাদায়ক। মাত্র দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করেও তিনি এমন এক উদ্যোগ শুরু করেন, যা আজ তাঁকে প্রতি মাসে ১ লক্ষ টাকা রোজগার করতে সাহায্য করছে। কী করেছিলেন তিনি?
1/7
 ঝুমা চক্রবর্তীর গল্প সত্যিই অনুপ্রেরণাদায়ক। মাত্র দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করেও তিনি এমন এক উদ্যোগ শুরু করেন, যা আজ তাঁকে প্রতি মাসে ১ লক্ষ টাকা রোজগার করতে সাহায্য করছে। শুধু নিজেই নয়, এখন মেয়েকেও ভালভাবে পড়াশোনা করাতে চান ঝুমা।
ঝুমা চক্রবর্তীর গল্প সত্যিই অনুপ্রেরণাদায়ক। মাত্র দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করেও তিনি এমন এক উদ্যোগ শুরু করেন, যা আজ তাঁকে প্রতি মাসে ১ লক্ষ টাকা রোজগার করতে সাহায্য করছে। শুধু নিজেই নয়, এখন মেয়েকেও ভালভাবে পড়াশোনা করাতে চান ঝুমা। (Representative Image: AI) 
advertisement
2/7
ঝুমা বলেন, “আমি খুব বেশি শিক্ষিত নই, তবে ছোটবেলা থেকেই কিছু একটা নিজের মতো করে করতে চেয়েছিলাম। মা দুর্গাপুজোয় ঘুরতে যাওয়ার জন্য আমাকে ৪০০০ টাকা দিয়েছিলেন। সেই টাকা খরচ না করে আমি কিছু কাপড় কিনে ব্লাউজ সেলাই শুরু করি। এখন আমার কাছে কাঁথা কাজের ডিজাইনার শাড়ি আর ব্লাউজের কালেকশন আছে। প্রতিটি ডিজাইন একেবারে আলাদা, সম্পূর্ণ আমার নিজের ভাবনা থেকে তৈরি।”
ঝুমা বলেন, “আমি খুব বেশি শিক্ষিত নই, তবে ছোটবেলা থেকেই কিছু একটা নিজের মতো করে করতে চেয়েছিলাম। মা দুর্গাপুজোয় ঘুরতে যাওয়ার জন্য আমাকে ৪০০০ টাকা দিয়েছিলেন। সেই টাকা খরচ না করে আমি কিছু কাপড় কিনে ব্লাউজ সেলাই শুরু করি। এখন আমার কাছে কাঁথা কাজের ডিজাইনার শাড়ি আর ব্লাউজের কালেকশন আছে। প্রতিটি ডিজাইন একেবারে আলাদা, সম্পূর্ণ আমার নিজের ভাবনা থেকে তৈরি।” (Representative Image: AI) 
advertisement
3/7
তিনি আরও জানান, “আমার কাছে সব ধরনের প্রিন্টের শাড়ি আর ব্লাউজের দুর্দান্ত কালেকশন আছে। সিল্ক থেকে শুরু করে কটন এবং ডিজাইনার ব্লাউজ—সবই বানাই। বলিউডের নতুন ট্রেন্ডিং ডিজাইনগুলিও পাই। এছাড়া কাঁথা কাজের ব্লাউজ ও কাস্টমাইজড ব্লাউজও তৈরি করি।”
তিনি আরও জানান, “আমার কাছে সব ধরনের প্রিন্টের শাড়ি আর ব্লাউজের দুর্দান্ত কালেকশন আছে। সিল্ক থেকে শুরু করে কটন এবং ডিজাইনার ব্লাউজ—সবই বানাই। বলিউডের নতুন ট্রেন্ডিং ডিজাইনগুলিও পাই। এছাড়া কাঁথা কাজের ব্লাউজ ও কাস্টমাইজড ব্লাউজও তৈরি করি।” (Representative Image: AI) 
advertisement
4/7
ঝুমা বলেন, “এই শাড়িগুলিতে সিল্ক থ্রেড দিয়ে কাঁথা এমব্রয়ডারির কাজ হয়। কোথাও ফুলের ডিজাইন, কোথাও আবার সুন্দর হস্তশিল্পের ছোঁয়া। আমি নিজের হাতে এসব তৈরি করি, আর এই কাজটা শিখেছি আমার মায়ের কাছ থেকে।”
ঝুমা বলেন, “এই শাড়িগুলিতে সিল্ক থ্রেড দিয়ে কাঁথা এমব্রয়ডারির কাজ হয়। কোথাও ফুলের ডিজাইন, কোথাও আবার সুন্দর হস্তশিল্পের ছোঁয়া। আমি নিজের হাতে এসব তৈরি করি, আর এই কাজটা শিখেছি আমার মায়ের কাছ থেকে।” (Representative Image: AI) 
advertisement
5/7
তিনি আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বলেন, “একবার কেউ আমার ব্লাউজ পরলে অন্য কোনও ডিজাইন পছন্দ হবে না। কারণ আমি গুণমানের কোনওরকম আপস করি না। ব্লাউজের ফিটিং এতটাই ভাল হয় যে একটা ব্লাউজ বিক্রি হলেই দশটা অর্ডার চলে আসে। ফোনে অর্ডার দেন অনেকে, এখন অনেকেই আমার নিয়মিত ক্রেতা।”
তিনি আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বলেন, “একবার কেউ আমার ব্লাউজ পরলে অন্য কোনও ডিজাইন পছন্দ হবে না। কারণ আমি গুণমানের কোনওরকম আপস করি না। ব্লাউজের ফিটিং এতটাই ভাল হয় যে একটা ব্লাউজ বিক্রি হলেই দশটা অর্ডার চলে আসে। ফোনে অর্ডার দেন অনেকে, এখন অনেকেই আমার নিয়মিত ক্রেতা।” (Representative Image: AI) 
advertisement
6/7
ঝুমা হেসে বলেন, “এখন অনেক সময় অর্ডার সামলানোই মুশকিল হয়ে যায়। তাই অন্যদের দিয়েও কিছু ব্লাউজ-শাড়ি তৈরি করিয়ে নিই। যে কাজটা আমি শুরু করেছিলাম মাত্র ৪০০০ টাকা নিয়ে, এখন সেটা দাঁড়িয়েছে মাসে ১ লক্ষ টাকায়। যদিও সবকিছু একা একাই সামলাতে হয়, তাই খুব সহজ ছিল না।”
ঝুমা হেসে বলেন, “এখন অনেক সময় অর্ডার সামলানোই মুশকিল হয়ে যায়। তাই অন্যদের দিয়েও কিছু ব্লাউজ-শাড়ি তৈরি করিয়ে নিই। যে কাজটা আমি শুরু করেছিলাম মাত্র ৪০০০ টাকা নিয়ে, এখন সেটা দাঁড়িয়েছে মাসে ১ লক্ষ টাকায়। যদিও সবকিছু একা একাই সামলাতে হয়, তাই খুব সহজ ছিল না।” (Representative Image: AI) 
advertisement
7/7
ঝুমা হেসে বলেন, “এখন অনেক সময় অর্ডার সামলানোই মুশকিল হয়ে যায়। তাই অন্যদের দিয়েও কিছু ব্লাউজ-শাড়ি তৈরি করিয়ে নিই। যে কাজটা আমি শুরু করেছিলাম মাত্র ৪০০০ টাকা নিয়ে, এখন সেটা দাঁড়িয়েছে মাসে ১ লক্ষ টাকায়। যদিও সবকিছু একা একাই সামলাতে হয়, তাই খুব সহজ ছিল না।”
ঝুমা হেসে বলেন, “এখন অনেক সময় অর্ডার সামলানোই মুশকিল হয়ে যায়। তাই অন্যদের দিয়েও কিছু ব্লাউজ-শাড়ি তৈরি করিয়ে নিই। যে কাজটা আমি শুরু করেছিলাম মাত্র ৪০০০ টাকা নিয়ে, এখন সেটা দাঁড়িয়েছে মাসে ১ লক্ষ টাকায়। যদিও সবকিছু একা একাই সামলাতে হয়, তাই খুব সহজ ছিল না।” (Representative Image: AI) 
advertisement
advertisement
advertisement