New Business Ideas: এই তীব্র দাবদাহে শুরু করুন এই ব্যবসা, পকেটে উপচে পড়বে টাকা

Last Updated:
চাকরির পাশাপাশি কিংবা চাকরি ছেড়ে এমন ব্যবসা করা যেতে পারে। আজ সেই বিষয়েই কথা বলা যাক।
1/7
প্রখর গরমে নাজেহাল অবস্থা। রোদ মাথার উপর চড়লেই পথঘাট জনশূন্য। এই মুহূর্তে ঠান্ডা পানীয় কিংবা ঠান্ডা আইসক্রিমই খালি খেতে ইচ্ছে করে। ফলে বোঝাই যাচ্ছে গরমে ঠান্ডা খাদ্যদ্রব্যের ব্যবসা কতটা লাভজনক হতে পারে। এমনিতে বিভিন্ন সংস্থায় ছাঁটাই চলছে। আবার ছাঁটাইয়ের কোপে না পড়লেও অনিশ্চয়তা থেকেই যাচ্ছে। ফলে সব মিলিয়ে অবস্থা তেমন ভাল নয়। ফলে চাকরির পাশাপাশি কিংবা চাকরি ছেড়ে এমন ব্যবসা করা যেতে পারে। আজ সেই বিষয়েই কথা বলা যাক।
প্রখর গরমে নাজেহাল অবস্থা। রোদ মাথার উপর চড়লেই পথঘাট জনশূন্য। এই মুহূর্তে ঠান্ডা পানীয় কিংবা ঠান্ডা আইসক্রিমই খালি খেতে ইচ্ছে করে। ফলে বোঝাই যাচ্ছে গরমে ঠান্ডা খাদ্যদ্রব্যের ব্যবসা কতটা লাভজনক হতে পারে। এমনিতে বিভিন্ন সংস্থায় ছাঁটাই চলছে। আবার ছাঁটাইয়ের কোপে না পড়লেও অনিশ্চয়তা থেকেই যাচ্ছে। ফলে সব মিলিয়ে অবস্থা তেমন ভাল নয়। ফলে চাকরির পাশাপাশি কিংবা চাকরি ছেড়ে এমন ব্যবসা করা যেতে পারে। আজ সেই বিষয়েই কথা বলা যাক।
advertisement
2/7
মনে হতে পারে যে, আইসক্রিম কিংবা জ্যুস অথবা লস্যির ব্যবসার জন্য প্রচুর অর্থের প্রয়োজন। আদতে এই ব্যবসা কিন্তু নিজের বাড়ি থেকেও শুরু করা যেতে পারে। কারণ এখন ক্লাউড কিচেনের যুগ। ফলে আইসক্রিম পার্লার বা জ্যুসের দোকান করার মতো মূলধন না থাকলেও অসুবিধা নেই। নিজের বাড়িতে আইসক্রিম বানিয়ে তা ডেলিভারি দেওয়া যেতে পারে। অনেকেই ডেলিভারির মাধ্যমেই আইসক্রিম আনিয়ে থাকেন। আর মূলধন থাকলে তো কথাই নেই!
মনে হতে পারে যে, আইসক্রিম কিংবা জ্যুস অথবা লস্যির ব্যবসার জন্য প্রচুর অর্থের প্রয়োজন। আদতে এই ব্যবসা কিন্তু নিজের বাড়ি থেকেও শুরু করা যেতে পারে। কারণ এখন ক্লাউড কিচেনের যুগ। ফলে আইসক্রিম পার্লার বা জ্যুসের দোকান করার মতো মূলধন না থাকলেও অসুবিধা নেই। নিজের বাড়িতে আইসক্রিম বানিয়ে তা ডেলিভারি দেওয়া যেতে পারে। অনেকেই ডেলিভারির মাধ্যমেই আইসক্রিম আনিয়ে থাকেন। আর মূলধন থাকলে তো কথাই নেই!
advertisement
3/7
গরমকালের আদর্শ ব্যবসা:  আইসক্রিম:  প্রথমে আইসক্রিমের ধরন বাছাই করতে হবে। এর মধ্য অন্যতম হল - কোল্ড স্টোন, আইসক্রিম রোল, আইসক্রিম কেক, নাইট্রোজেন আইসক্রিম ইত্যাদি। এছাড়া লাইভ আইসক্রিম কাউন্টারের আইডিয়া কিন্তু আজকাল সুপারহিট।
গরমকালের আদর্শ ব্যবসা: আইসক্রিম: প্রথমে আইসক্রিমের ধরন বাছাই করতে হবে। এর মধ্য অন্যতম হল - কোল্ড স্টোন, আইসক্রিম রোল, আইসক্রিম কেক, নাইট্রোজেন আইসক্রিম ইত্যাদি। এছাড়া লাইভ আইসক্রিম কাউন্টারের আইডিয়া কিন্তু আজকাল সুপারহিট।
advertisement
4/7
লেবুর রস ও সোডা জ্যুস:  প্রবল গরম ও ডিহাইড্রেশনের হাত থেকে বাঁচতে লেবুর রসে গলা ভেজান অধিকাংশ মানুষ। তাই লেবুর রসের জন্য ছোট্ট ফুড ট্রাক কিংবা ছোট্ট দোকান দেওয়া যেতে পারে। পাতিলেবু, বরফ, বিশুদ্ধ পানীয় জল - খুব কম খরচেই করা যেতে পারে। এর সঙ্গে লেবুর রসের সঙ্গে সোডা জ্যুসও রাখা যায়।
লেবুর রস ও সোডা জ্যুস: প্রবল গরম ও ডিহাইড্রেশনের হাত থেকে বাঁচতে লেবুর রসে গলা ভেজান অধিকাংশ মানুষ। তাই লেবুর রসের জন্য ছোট্ট ফুড ট্রাক কিংবা ছোট্ট দোকান দেওয়া যেতে পারে। পাতিলেবু, বরফ, বিশুদ্ধ পানীয় জল - খুব কম খরচেই করা যেতে পারে। এর সঙ্গে লেবুর রসের সঙ্গে সোডা জ্যুসও রাখা যায়।
advertisement
5/7
টাটকা ফলের রস:  ফলের রসও এই সময় উপাদেয়। আম, আনারস, ডালিমের মতো মরশুমী ফল ব্যবহার করে ঠান্ডা ঠান্ডা জ্যুস বানানো যেতে পারে। তবে এক্ষেত্রে তাজা ফল কিনে আনা জরুরি। আর খরচও খুবই কম।
টাটকা ফলের রস: ফলের রসও এই সময় উপাদেয়। আম, আনারস, ডালিমের মতো মরশুমী ফল ব্যবহার করে ঠান্ডা ঠান্ডা জ্যুস বানানো যেতে পারে। তবে এক্ষেত্রে তাজা ফল কিনে আনা জরুরি। আর খরচও খুবই কম।
advertisement
6/7
লস্যি ও কোল্ড কফি:  দইয়ের শরবত বা ঘোল কিংবা লস্যিও এই সময়ের জন্য উপযুক্ত। ঘন করে দই দিয়ে তৈরি লস্যি বানানোর খরচও অত্যন্ত কম। সেই সঙ্গে রাখা যেতে পারে কোল্ড কফি কিংবা ঠান্ডা মিল্ক শেকও।
লস্যি ও কোল্ড কফি: দইয়ের শরবত বা ঘোল কিংবা লস্যিও এই সময়ের জন্য উপযুক্ত। ঘন করে দই দিয়ে তৈরি লস্যি বানানোর খরচও অত্যন্ত কম। সেই সঙ্গে রাখা যেতে পারে কোল্ড কফি কিংবা ঠান্ডা মিল্ক শেকও।
advertisement
7/7
এই ব্যবসা সংক্রান্ত জরুরি বিষয়:  এর পর ডেলিভারি সংক্রান্ত প্ল্যান ছকে ফেলতে হবে। ডেলিভারির বিষয়টা যাতে সতর্ক ভাবে করা হয়, সেক্ষেত্রে জোর দিতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে, তা যেন গলে না যায়। ৪০০-৫০০ বর্গফুটের ছোট্ট একটা দোকান অথবা ফুড ট্রাক নেওয়া যেতে পারে। সেক্ষেত্রে গড় বিনিয়োগের পরিমাণ ৫ থেকে ১০ লক্ষ টাকা। তবে ঝাঁ-চকচকে একটা দোকান করতে খরচ পড়বে প্রায় ১৫ লক্ষ টাকার কাছাকাছি। সেই সঙ্গে চাহিদা ও সামর্থ্য রয়েছে, এমন এলাকাকে ব্যবসার জন্য বেছে নিতে হবে। আইসক্রিম অথবা জ্যুস বা লস্যির ব্যবসা করতে গেলে ফুড এবং ফায়ার ডিপার্টমেন্ট থেকে লাইসেন্স করাতে হবে।
এই ব্যবসা সংক্রান্ত জরুরি বিষয়: এর পর ডেলিভারি সংক্রান্ত প্ল্যান ছকে ফেলতে হবে। ডেলিভারির বিষয়টা যাতে সতর্ক ভাবে করা হয়, সেক্ষেত্রে জোর দিতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে, তা যেন গলে না যায়। ৪০০-৫০০ বর্গফুটের ছোট্ট একটা দোকান অথবা ফুড ট্রাক নেওয়া যেতে পারে। সেক্ষেত্রে গড় বিনিয়োগের পরিমাণ ৫ থেকে ১০ লক্ষ টাকা। তবে ঝাঁ-চকচকে একটা দোকান করতে খরচ পড়বে প্রায় ১৫ লক্ষ টাকার কাছাকাছি। সেই সঙ্গে চাহিদা ও সামর্থ্য রয়েছে, এমন এলাকাকে ব্যবসার জন্য বেছে নিতে হবে। আইসক্রিম অথবা জ্যুস বা লস্যির ব্যবসা করতে গেলে ফুড এবং ফায়ার ডিপার্টমেন্ট থেকে লাইসেন্স করাতে হবে।
advertisement
advertisement
advertisement