পিপিএফে ‘১৫+৫’ ফর্মুলা জানেন? প্রতি মাসে পাবেন প্রায় ৪০ হাজার টাকা পাবেন !

Last Updated:
PPF Investment Tips: ১৫ বছর পর মেয়াদ ৫ বছর করে যতবার খুশি বাড়ানো যায়। পুরোটাই বিনিয়োগকারীর উপর নির্ভর করছে।
1/9
পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ডের মেয়াদ ১৫ বছর। তবে বিশেষ নিয়ম অনুযায়ী, বিনিয়োগকারী ম্যাচিউরিটির পর ৫ বছর মেয়াদ বাড়াতে পারেন। এতে রিটার্ন বাড়বে। তবে সবচেয়ে বড় কথা হল, মাসিক আয়ও বৃদ্ধি পাবে।
পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ডের মেয়াদ ১৫ বছর। তবে বিশেষ নিয়ম অনুযায়ী, বিনিয়োগকারী ম্যাচিউরিটির পর ৫ বছর মেয়াদ বাড়াতে পারেন। এতে রিটার্ন বাড়বে। তবে সবচেয়ে বড় কথা হল, মাসিক আয়ও বৃদ্ধি পাবে।
advertisement
2/9
১৫ বছর পর মেয়াদ ৫ বছর করে যতবার খুশি বাড়ানো যায়। পুরোটাই বিনিয়োগকারীর উপর নির্ভর করছে। এই সময় বিনিয়োগকারীর সামনে দুটি বিকল্প থাকে। প্রথমত, তিনি চাইলে বিনিয়োগ চালিয়ে যেতে পারেন। দ্বিতীয়ত, কোনও বিনিয়োগ ছাড়াই মেয়াদ বাড়াতে পারেন।
১৫ বছর পর মেয়াদ ৫ বছর করে যতবার খুশি বাড়ানো যায়। পুরোটাই বিনিয়োগকারীর উপর নির্ভর করছে। এই সময় বিনিয়োগকারীর সামনে দুটি বিকল্প থাকে। প্রথমত, তিনি চাইলে বিনিয়োগ চালিয়ে যেতে পারেন। দ্বিতীয়ত, কোনও বিনিয়োগ ছাড়াই মেয়াদ বাড়াতে পারেন।
advertisement
3/9
যদি কেউ বিনিয়োগ চালিয়ে যান, তাহলে নিয়ম একই। টাকা জমা পড়বে। তার উপর সুদ মিলবে। আর যদি বিনিয়োগ ছাড়াই মেয়াদ বাড়ান তাহলে যে টাকা আছে, তার উপর সুদ জমা হতে থাকবে। বর্তমানে পিপিএফ স্কিমে ৭.১ শতাংশ হারে সুদ দেওয়া হচ্ছে।
যদি কেউ বিনিয়োগ চালিয়ে যান, তাহলে নিয়ম একই। টাকা জমা পড়বে। তার উপর সুদ মিলবে। আর যদি বিনিয়োগ ছাড়াই মেয়াদ বাড়ান তাহলে যে টাকা আছে, তার উপর সুদ জমা হতে থাকবে। বর্তমানে পিপিএফ স্কিমে ৭.১ শতাংশ হারে সুদ দেওয়া হচ্ছে।
advertisement
4/9
একইভাবে ২০ বছর পর ফের ৫ বছরের জন্য পিপিএফ অ্যাকাউন্টের মেয়াদ বাড়াতে পারেন বিনিয়োগকারী। নিয়ম একই। বিনিয়োগ সহ এবং বিনিয়োগ ছাড়া। বিনিয়োগ না করলে ২০ বছরের ক্লোজিং ব্যালেন্সের উপর ৭.১ শতাংশ হারে বার্ষিক সুদ প্রযোজ্য হবে। আর বিনিয়োগ চালিয়ে গেলে, স্কিম আগের মতোই চলবে।
একইভাবে ২০ বছর পর ফের ৫ বছরের জন্য পিপিএফ অ্যাকাউন্টের মেয়াদ বাড়াতে পারেন বিনিয়োগকারী। নিয়ম একই। বিনিয়োগ সহ এবং বিনিয়োগ ছাড়া। বিনিয়োগ না করলে ২০ বছরের ক্লোজিং ব্যালেন্সের উপর ৭.১ শতাংশ হারে বার্ষিক সুদ প্রযোজ্য হবে। আর বিনিয়োগ চালিয়ে গেলে, স্কিম আগের মতোই চলবে।
advertisement
5/9
পিপিএফে ১৫+৫ ফর্মুলায় কত রিটার্ন মিলবে: পিপিএফে এক বছরে সর্বোচ্চ ১.৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ করা যায়। ধরে নেওয়া যাক, কেউ সর্বোচ্চ টাকাই বিনিয়োগ করলেন। তাহলে ৭.১ শতাংশ সুদের হারে তিনি ৪০,৬৮,২০৯ টাকা রিটার্ন পাবেন। আর তিনি যদি মেয়াদ আরও ৫ বছর বাড়ান তাহলে ২০ বছর পর তাঁর মোট রিটার্ন হবে ৬৬ লাখ টাকা।
পিপিএফে ১৫+৫ ফর্মুলায় কত রিটার্ন মিলবে: পিপিএফে এক বছরে সর্বোচ্চ ১.৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ করা যায়। ধরে নেওয়া যাক, কেউ সর্বোচ্চ টাকাই বিনিয়োগ করলেন। তাহলে ৭.১ শতাংশ সুদের হারে তিনি ৪০,৬৮,২০৯ টাকা রিটার্ন পাবেন। আর তিনি যদি মেয়াদ আরও ৫ বছর বাড়ান তাহলে ২০ বছর পর তাঁর মোট রিটার্ন হবে ৬৬ লাখ টাকা।
advertisement
6/9
এক অর্থবছরে সর্বোচ্চ জমা: ১.৫০ লাখ টাকাসুদের হার: বার্ষিক ৭.১ শতাংশ

১৫ বছরে মোট জমা: ২২,৫০,০০০ টাকা

১৫ বছরের শেষে মোট ফান্ড: ৪০,৬৮,২০৯ টাকা

২০ বছরে মোট জমা: ৩০,০০,০০০ টাকা

২০ বছরের শেষে মোট ফান্ড: ৬৬,৫৮,২৮৮ টাকা।
এক অর্থবছরে সর্বোচ্চ জমা: ১.৫০ লাখ টাকা
সুদের হার: বার্ষিক ৭.১ শতাংশ
১৫ বছরে মোট জমা: ২২,৫০,০০০ টাকা
১৫ বছরের শেষে মোট ফান্ড: ৪০,৬৮,২০৯ টাকা
২০ বছরে মোট জমা: ৩০,০০,০০০ টাকা
২০ বছরের শেষে মোট ফান্ড: ৬৬,৫৮,২৮৮ টাকা।
advertisement
7/9
যদি ২০ বছর পর বিনিয়োগকারী বিনিয়োগ ছাড়া আরও ৫ বছরের জন্য মেয়াদ বাড়ান, তাহলে ক্লোজিং ব্যালেন্সের উপর ৭.১ শতাংশ হারে সুদ পাবেন। এই পাঁচ বছরে তিনি প্রতি বছর একবার করে নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকা তুলতে পারেন। অন্য দিকে, তিনি যদি ৫ বছর মেয়াদ বাড়িয়ে বিনিয়োগ চালিয়ে যান তাহলে ৬০ শতাংশ পর্যন্ত টাকা তুলতে পারবেন।
যদি ২০ বছর পর বিনিয়োগকারী বিনিয়োগ ছাড়া আরও ৫ বছরের জন্য মেয়াদ বাড়ান, তাহলে ক্লোজিং ব্যালেন্সের উপর ৭.১ শতাংশ হারে সুদ পাবেন। এই পাঁচ বছরে তিনি প্রতি বছর একবার করে নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকা তুলতে পারেন। অন্য দিকে, তিনি যদি ৫ বছর মেয়াদ বাড়িয়ে বিনিয়োগ চালিয়ে যান তাহলে ৬০ শতাংশ পর্যন্ত টাকা তুলতে পারবেন।
advertisement
8/9
তাহলে কী দাঁড়াল? বিনিয়োগকারী যদি নতুন বিনিয়োগ ছাড়া পিপিএফ অ্যাকাউন্টের মেয়াদ ৫ বছর বাড়ান তাহলে ২০ বছরের ক্লোজিং ব্যালেন্স ৬৬,৫৮,২৮৮ টাকার উপর তিনি বছরে ৭.১ শতাংশ হারে সুদ পাবেন।
তাহলে কী দাঁড়াল? বিনিয়োগকারী যদি নতুন বিনিয়োগ ছাড়া পিপিএফ অ্যাকাউন্টের মেয়াদ ৫ বছর বাড়ান তাহলে ২০ বছরের ক্লোজিং ব্যালেন্স ৬৬,৫৮,২৮৮ টাকার উপর তিনি বছরে ৭.১ শতাংশ হারে সুদ পাবেন।
advertisement
9/9
তাহলে বার্ষিক সুদের পরিমাণ দাঁড়াচ্ছে ৪,৭২,৭৩৮ টাকা। সুদের এই পুরো টাকা তিনি প্রতি বছর একবারে তুলতে পারবেন। এই টাকাকে ১২ মাসে ভাগ করলে মাসিক আয় দাঁড়াচ্ছে ৩৯,৩৯৫ টাকা। এই আয়ের উপর কোনও ট্যাক্স দিতে হবে না। মূলধন ৬৬.৫৮ লাখ টাকাতেও কোনও হাত পড়বে না। পুরো নিরাপদ থাকবে।
তাহলে বার্ষিক সুদের পরিমাণ দাঁড়াচ্ছে ৪,৭২,৭৩৮ টাকা। সুদের এই পুরো টাকা তিনি প্রতি বছর একবারে তুলতে পারবেন। এই টাকাকে ১২ মাসে ভাগ করলে মাসিক আয় দাঁড়াচ্ছে ৩৯,৩৯৫ টাকা। এই আয়ের উপর কোনও ট্যাক্স দিতে হবে না। মূলধন ৬৬.৫৮ লাখ টাকাতেও কোনও হাত পড়বে না। পুরো নিরাপদ থাকবে।
advertisement
advertisement
advertisement